ঘুরে আসলাম অপরুপ সৌন্দর্যের অধিকারী শহর বান্দরবান। দুই দিন একরাত এ আমরা গিয়েছি স্বর্ণমন্দির,নীলাচল,মেঘলা। মুক্ত প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে দেখার জন্য বান্দরবান এর বিকল্প হতে পারেনা। তাই সব ছেড়েছুড়ে আমরা ছুটে গিয়েছিলাম বান্দরবান এ। প্রথম দিন ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেষন থেকে আমাদের যাত্রা শুরু।মহানগর গোধুলি ঢাকায় ৯ টায় ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌছে ভোর
জীবনের সবচেয়ে এডভেঞ্চেরাস জার্নির মধ্যে অন্যতম এই জার্নি। কক্সবাজারের বাসিন্দা আজ প্রায় পনের বছর কিন্তু এই জায়গাটায় যাওয়ার সময় কেন হল না সেটা নিয়ে মনটা একটু খারাপই হল। কাউকে না পেয়ে একাই গিয়েছিলাম। শুরুতেই বলে রাখি, এখানে একরাত থাকতে পারলে ট্যুরটার ষোলআনা পূর্ণ হবে। এবং আমি সেটাই করেছিলাম। তবে সবচেয়ে ভাল হয়
আমার সব সময়ই পাহাড় পছন্দ আর ওর সমুদ্র। প্রথমে ইচ্ছে ছিল মেঘালয়া, তারপর তা হল ভুটান, আবার চিন্তা করলাম কাশ্মীর যাই...। অতঃপর হটাত দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম না সাগরেই যাই। অতঃপর বাজেটের কথা মাথায় রেখে প্লান করলাম আন্দামান আর কোলকাতা, এই দ্যু'টো জায়গা ঘুরব। কোরবানির ঈদ মাথায় রেখে সব প্লান সাজালাম। যেহেতু
যখন থেকে এই মানালি-লেহ হাইওয়ে ধরে খারদুংলা হয়ে শ্রীনগর থেকে জম্মু হয়ে ফেরার পরিকল্পনা করেছিলাম কখনো কোন ভাবনাতেই তুরতুক ছিলোনা মাথায়। থাকবে কি করে তুরতুক তো তখনো অচেনা অজানা আমাদের কাছে। তুরতুক নিয়ে প্রথম কিছুটা জানতে পারি এক আপুর লাদাখ প্ল্যানের পর থেকে। আর এরপর তুরতুক ঘুরে আসার গল্প শুনি আর ছবি
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার পাঁচুড়িয়া গ্রাম এবং তার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে মধুমতি নদী। এই গ্রামে বাস করতেন নদের চাঁদ, যার জন্মের আগেই বাবা গদাধর পদ্মায় মাছ ধরতে গিয়ে মারা যান। তাই বড় হওয়ার পরও নদের চাঁদের মা চাইতেন না বাবার মত ছেলে মাছ ধরুক। এদিকে মাছ ধরা তো পরের কথা, নদের
অনেকেই মানিকগঞ্জ জেলার রাজবাড়ি বলতে বালিয়াটি , তেউতা জমিদারবাড়ি মনে করেন , অনেকেই সেখানে ১ দিনের জন্য ঘুরেও এসেছেন , কিন্তু মানিকগঞ্জ সদরের অনেক কাছেই আরও একটি জমিদারবাড়ি আছে , তা অনেকেরি অজানা...। ধারনা করা হয় জ্যোতি বাবু নামের এক বণিক ছিলেন এই জমিদার বাড়ির পূর্বপুরুষ, বর্তমানে সত্য বাবুর বসতবাড়ি নামে পরিচিত,
ভ্রমন প্রথমে তোমাকে নির্বাক করে দিবে,তারপর গল্প বলতে বাধ্য করবে! -ইবনে বতুতা! কম বেশি সবারই ইচ্ছে থাকে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া যাওয়ার! আমারও বহুদিনের ইচ্ছে ছিল, আর আল্লাহ্র রহমতে হয়েও গেল! টেকনাফ যাওয়া হইছে বেশ কয়েকবার! অনেকেই টেকনাফ গিয়ে থাকে! কিন্তু তেতুলিয়াও যে কম না সেটা না গেলে বোঝা যাবে না! তাই 20
ভোলা জেলাতে রয়েছে ছোট বড় মিলিয়ে অনেক গুলো দ্বীপ। রয়েছে বেশ কয়েকটি পর্যটক স্থান। আরও রয়েছে সুন্দরতম মার্বেল পাথরের তৈরী অসাধারন কয়েকটি মসজিদ। ভোলাতে গিয়ে যেখানে যেখানে ঘুরবেন:- ১. মনপুরা! মনপুরা ভোলা জেলার ছোট্ট একটি উপজেলা। মনপুরা একটি দ্বীপ। এ দ্বীপের আয়তন ৩৭০ বর্গ কিলোমিটার। মনপুরাতে অনেক কেওরা বাগান,বিশাল চর এবং হরিন
ওহে ভ্রমণার্থীগণ, ভরবর্ষায় হাওর ও একে কেন্দ্র করে ঐতিহাসিক স্থান- গ্রাম পর্যটন থাকতে পারে ভ্রমণ তালিকার শীর্ষে। হাওর-এক দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি। নদীবাহিত বিস্তীর্ণ চরাচর ভরবর্ষায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে ফুলফেঁপে এক মায়াময় রূপ ধারণ করে। যারা দূরে সমুদ্র দেখতে যেতে পারেনি, তাদের জন্য হাওর ভ্রমণ আদর্শ। লম্বা বা সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকার কাছের কিশোরগঞ্জ