সুউচ্চ গারো পাহাড়, ঢেউ খেলানো সবুজের সমারোহ, ছোট নদী ঢেউফা, ভোগাই সঙ্গে গারো, হাজং, কোচ সম্প্রদায়ের আদিবাসীর নিয়ে সৌন্দর্যের যেন দোকান খুলেছে জেলা শেরপুর। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তবর্তী প্রান্তিক এই জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট বড় টিলা, শাল গজারীর বন, পাহাড়ের নিচে বিস্তৃত সবুজ প্রান্তর। আর এইসব পাহাড় ও টিলার সমারোহে
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুষ্টিয়ার শিয়ালদহের কুঠিবাড়ির কথা জানা থাকলেও সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে তার যে একটি কাছারি বাড়ি আছে তা জানা ছিল না। একদিন ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে হঠাতই দেখতে পেলাম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কাছারি বাড়ি রয়েছে। যেখানে বসে তিনি লিখেছিলেন গল্প কবিতা। নিউজটা দেখেই বেশ আগ্রহ জন্মালো। এছাড়াও সিরাজগঞ্জ এর
পুরো বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ানোর ব্রত নিয়েছিলাম বছর চারেক আগে। এরমধ্যে ঘুরে বেড়াতে পেরেছি মোটে ত্রিশ জেলা। গোটা বাংলার অর্ধেকেরও কম। তবে দেড় শতাধিক ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখেছি। অথচ ভ্রমণবিলাস শুরু করার গল্পটাই আমার লেখা হয়নি। পাল নৃপতি রামপালের সময়কার পদুম্বা জনপদে ঘুরে বেড়ানোর গল্পই শোনাবো আজ। ঠিক তিন বছর সাত মাস আগের কথা।
আমরা যারা একদিনেই পাহাড়, নদী, চিনামাটি, কমলাবাগান আরো অনেককিছু দেখতে চাই। তাদের একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসা উচিত বিরিশিরি থেকে। বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি স্থান। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। এছাড়াও দেখার মত আরো রয়েছে রানীখং গির্জা, গারো পাহাড়,এবং সোমেশ্বরী নদী। জাফলং এর স্বচ্ছ পানি কিংবা সেন্টমার্টিন্স এর গভীর
অনেকদিনের পরিকল্পনা অনেক সপ্ন বোনা শেষে আমরা ৪ জন ২৫ জানুয়ারী উড়াল দিলাম গল্পে শোনা দেশ কাশ্মির। সকাল ৮.১৫ এর বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট অন টাইমে ছিল। দুপুর নাগাত চলে গেলাম কলকাতা। দুপুরে কলকাতা নিউ মার্কেট এ টাকা রুপি করে খেতে গেলাম কস্তুরির বিখ্যাত চিংড়ি। বিকাল টা নিউ মার্কেট ঘুরে সন্ধ্যা নাগাত এয়ারপোর্টের
একনজরে শ্রীমঙ্গল ভ্রমণ স্থানের নাম শ্রীমঙ্গল অবস্থান মৌলভীবাজার, সিলেট অবস্থিত বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে আয়তন ৪২৫.১৫ বর্গকিলোমিটার চা-বাগানের আয়তন ১৮৪.২৯ বর্গকিলোমিটার মোট চা বাগানের সংখ্যা ৪০টি ঢাকা থেকে দূরত্ব প্রায় ২শত কি.মি. শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান সমূহ বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট।বাংলাদেশ চা বোর্ড প্রকল্প বাস্তবায়ন ইউনিট।৪০ টি চা বাগান।লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান।নির্মাই শিববাড়ী।বিভিন্ন খাসিয়া পুঞ্জি।হাইল
নিউজিল্যান্ডের দক্ষিণ দ্বীপগুলোর উত্তরে নব্য দর্শনীয় স্থান আবেল তাসমান। এই জাতীয় উদ্যানের দর্শনার্থী প্রতিবছরই ক্রমে ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকে কায়াকিংয়ের জন্যেও আবেল তাসমান অঞ্চলে চলে আসেন। এই সুরক্ষিত উপকূলীয় এলাকা স্বচ্ছ নীল রঙের পানি এবং এর তীরে গড়ে ওঠা সুন্দর সুন্দর কাঠের কটেজগুলোর জন্য পরিচিত হয়ে উঠছে। বিশেষ করে আবেল তাসমান থেকে
যে কোন নতুন জায়গায় বা নতুন ভ্রমণে আমার একটা নিজস্ব চাওয়া থাকে। সেটা হলো একদম আর একদম নিজের মতো শুধু নিজের একান্ত আনন্দের জন্য কিছু একটা করা। একা একা ভ্রমণ হলে তো কথাই নেই, পুরো সময়টুকুই নিজের মতো করে কাটানো যায়। যদিও সেটা পরিকল্পনার বাইরে গিয়ে তেমন কিছু সব সময় হয় না।