আমি প্রেমে পড়েছি! আমি আবারো প্রেমে পড়েছি! আমি বার বার প্রেমে পড়েছি! আমি এই মাত্র, এই গভীর রাতে, একাকী আধো শোয়া হয়ে তার প্রেমে পড়েছি। তার ছবি দেখতে দেখতে নতুন করে তার প্রেমে পড়লাম। অথচ তাকে আমি আগেই দেখেছি, খুব কাছ থেকে একদম বাস্তবে দেখেছি, তার পাশে বসেছি, হেঁটেছি, তাকে ছুঁয়েছি, তাকে
প্রথম দিন লেবুর বন এলাকায় কাঁকড়া খেতে না যেতে পারায় দ্বিতীয় দিন সকাল সকাল উঠে মনে হলো কাঁকড়া ভাজি খেয়ে আসা দরকার। তাই সকাল বেলা বের হয়ে হোটেল থেকে নাস্তা সেরে রওনা হলাম সমুদ্রের পাড় দিয়ে বেড়ি বাঁধের উপর দিয়ে। অঘটন ঘটতে টাইম লাগে না সেটা বুঝতে পারলাম। সমুদ্র সৈকতে চলাকালীন সময়ে
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন শেষ করে উত্তরে তাকাতে ভারতে প্রবেশের বিশাল গেট নজরে পড়ল। আমার শরীর জুড়ে তখন শিহরণ। শিহরণের কারণ অবশ্য বিদেশ ভ্রমণ নয়, শিহরণের কারণ বর্ডার পার হলেই যে জেলাটায় পা রাখব তার নাম দার্জিলিং। সত্যজিৎ রায়ের দার্জিলিং। অবশ্য দার্জিলিং জমজমাট গল্পের প্রেক্ষাপট যে দার্জিলিং শহরকে ঘিরে সে শহর এখান থেকে বেশ
আমরা অনেকেই প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে চলে যাই বহুদূরে, কিন্তু আমাদের খুব কাছেই মনপুরা দ্বীপে রয়েছে প্রকৃতির সব আয়োজন যা আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য, আপনি যদি ভাগ্যবান হোন তবে দেখা হতে পরে ছুটে চলা চিত্রা হরীনের পালের সাথে। সুবিশাল মেঘনা আর বঙ্গোপসাগর এর মিলিত মোহনার ঢেউ আপনাকে কাঁপন ধরাতে যথেষ্ট। রয়েছে মেঘনা মোহনার
বীচ এরিয়া সবসময়ই গরম থাকে, তাই নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত মালদ্বীপ বেড়ানোর সঠিক সময়। এই সময় আবহাওয়া ও পারফেক্ট থাকে। নীল আকাশ আর শরতের মতো মেঘের ভেলা 😍 👉🏻কিভাবে যাবেন ভিসা ও ইমিগ্রেশন : মালদ্বীপে সরাসরি কোন ফ্লাইট নাই, শ্রীলঙ্কা ট্রানজিট করে যেতে হবে। শ্রীলঙ্কান এয়ারে ৪৫০০০/- আপ ডাউন ১ জনের। কিন্তু
সীমান্ত যেখানে শেষ, গন্তব্য এবার সেখানেই। উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গোপসাগর ঘেসে থাকা কক্সবাজার জেলার টেকনাফ হয়ে শাহপরীর দ্বীপ এবং পর্যায়ক্রমে মহেশখালী হয়ে সোনাদিয়া দ্বীপে। পূর্বে মায়ানমারের মংডু পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর নিয়ে নাফ নদীর মোহনায় ১৫ বর্গকিলোমিটার আয়তন নিয়ে গঠিত সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ। যতটুকু চোখ যায় নীলাভ সাগর আর অথই পানি। হালকা ঝাপসা হলেও
উত্তরখণ্ডের বালি পাস ট্র্যাক।। যদিয়ও পুরো ট্র্যাক সম্পন্ন হয়নি।। আবহাওয়ার জন্য ।। কিন্তু অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে যা আমার পরবর্তী তে অনেক কাজে দিবে এবং আমি চাই এই অভিজ্ঞতা সবার সাথে শেয়ার করতে ।। 🙂 আজকে ও হাঁটতে হবে ৭/৮ কিমিঃ এর মত।। ৩ দিন পর আজকে দাঁত ব্রাশ এর জন্য প্রস্তুতি নিলাম,
ব্রহ্মগিরি ও বৈতর্ণ পাহাড়ে ঘেরা হরিহর দুর্গ ট্রাকিং হলো মহারাষ্ট্রের অন্যতম ভয়ঙ্কর ট্রাকিং। আপনি যদি রোমহর্ষক অ্যাডভেঞ্চার ভালোবাসেন কিংবা পাহাড়ে ট্র্যাকিং করে শত বছর পুরাতন দুর্গ গুলো দেখতে উৎসাহী হয়ে থাকেন তবে নিচের লিখা গুলো আপনার জন্য। . হরিহর দুর্গ ট্রাকিং কে ভয়ঙ্কর বলার কারন ৩,৬৭৬ ফুটের কেল্লাটির ২০০ ফুট উচ্চতা একেবারে
পাতা আর কুঁড়ির দেশ’ শীতের শেষ সময়ে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক আদর্শ স্থান। সবুজে মোড়ানো শ্রীমঙ্গলে রয়েছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ চা বাগান। রয়েছে আনারস ও রাবার বাগান। চায়ের রাজধানীর অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর পশুপাখির বিচরণ নিমিষেই মুগ্ধ করে দেয় চোখ আর মনকে। শ্রীমঙ্গলের উত্তর-পশ্চিম পাশে কিছু অংশ হাইল হাওর ছাড়া পুরোটা উপজেলাই চা বাগান
আমরা ট্রুরটাকে দুইদিনে বিভক্ত করছিলাম প্রথমদিন রিলাক্স ট্রুর এবং দ্বিতীয়দিন ট্রেকিং। ঢাকা সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে রাতের বাসে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে রওনা দেই। রাস্তায় কোনপ্রকার যানজট না থাকার কারনে নির্ধারিত সময়ে আগেই আমরা রাঙ্গামাটি পোঁছায়। আমরা যখন রাঙ্গামাটির দোয়েলচত্বরে তখন রাত ৪ টা বাজে। আগে থেকেই বুকিং করা হোটেল ডায়মন্ডের ম্যানেজারকে ফোন দেই অতঃপর