টুরিজমদের জন্য রাঙামাটি একটি আদর্শ ভ্রমন ট্রিপ

পর্যটন বা টুরিজমের জন্য প্রয়োজনীয় মূল বিষয়টা হল এমন একটা স্হান যেখানে মানুষ নির্ঝঞ্ঝাট - নিরাপদ ভাবে ঘুরে ফিরে সময় কাটাতে পারবে । এর পাশা পাশি মানুষ থাকা খাওয়ার মান সম্মত একটা ব্যবস্হা পাবে । সাথে সাথে প্রাকৃতিক পরিবেশ বা ইতিহাস ঐতিহ্য কিংবা সামাজিক সাংস্কৃতিক কিছু অভিজ্ঞতা , আনন্দ উপোভোগ এর আয়োজন

ভাবতে ভাবতে চলে গেলাম সোনাদিয়া দ্বীপে

প্রথমে মনে হচ্ছিলো দ্বীপ টি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হবে,নিরাপত্তার ব্যাপারেও ছিলাম সন্দিহান।কিন্তু বাস্তবে ঠিক তার উল্টো। অসাধারণ একটা জায়গা,আর ওখানকার মানুষের ব্যবহার ও অনেক ভালো ।চিটাগং এর আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে স্থানীয় লোকগুলো। দ্বীপ সম্পর্কে বলতে গেলে একটি খাল সোনাদিয়াকে পৃথক করেছে মহেশখালী থেকে।প্রায় তিন দিকে সমুদ্রে ঘেরা ৯ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই দ্বীপে

ভাসমান পেয়ারা বাজার ভ্রমন

অসময়ে ভাসমান পেয়ারা বাজারের সৌন্দর্য ঃ ভাসমান পেয়ারা বাজার ভ্রমনের যথার্থ সময় হচ্ছে জিলাই-আগস্ট মাস ।তবে গত কয়েক বছর যাবত ঐ যায়গায় বিপুল পরিমানে মানুষ ভীড় করায় আমরা এবার নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পেয়ারা বাগান ভ্রমন করি এবং আমরা একটি অসাধারন ট্যুর কম্পিলিট করি। ২ রাত এবং ১ দিনের ট্যুরে এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে

বাংলাদেশে মধুচন্দ্রিমা/হানিমুন করার সেরা ৯টি স্থান

বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ। আর্থিক সামর্থের উপর নির্ভর করে প্রেয়সীর হাতে হাত রেখে দু-চারটা দিন কোথায় কাটাবেন, দেশে

শীতকালে বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে কিছু টিপস জেনে নিন

সারা বছরই বেড়ানোর জন্যে উপযুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালেই ভ্রমণ করতে বেশি পছন্দ করি। শীতে স্কুল কলেজগুলো বন্ধ থাকে বিধায় একটা ছুটির আমেজ থাকে। আর ভ্রমণের জন্যেও শীতের আবহাওয়া বেশ উপযোগী। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টান স্টাডি ট্যুরের জন্যে এই সময়টাই বেচে নেয়। বিনোদন ও মানসিক প্রশান্তির জন্যে কর্মস্থল থেকে সবাই মিলে শীতে পিকনিক

শীতের সকালে কুয়াকাটা ভ্রমন

গত বুধবার, এক দিনের ডে ট্রিপে ঘুড়ে আসলাম সাগর কন্যা কুয়াকাটা এবং বরিশাল এর গুঠিয়া মসজিদ থেকে। কুয়াকাটা যাতায়াত এর জন্য লঞ্চ সার্ভিস টাই ভালো, কিন্তু যেহেতু আমাদের হাতে সময় একদিন, তাই আমরা সড়ক পথেই রওনা হই। টেকনিক্যাল মোড় থেকে হানিফ পরিবহন এ করে রাত ৯ টা ৩০মিনিট এ রওনা হই কুয়াকাটা

ঝলমলে এক শহর জয়পুরে

জয়পুরের অনিন্দ্য সুন্দর স্টেশনের রিটায়ারিং রুমে ফ্রেশ হয়ে একটি গাড়ি ঠিক করা হলো ১,০০০ রুপীতে, সারাদিনের জন্য। জলমহল, আমের ফোর্ট, যন্তর মন্তর, লেদার ফ্যাক্টরি সহ মোটামুটি ১০টি স্পট আমাদের দেখাবে। আমাদেরও খুব বেশী সময় ছিল না হাতে। যেহেতু বাজেট এবং সময় দুটোই অল্প তাই আমাদেরও তেমন একটা বিশেষ কোনো চয়েজ ছিল না।

কুমায়ুনের রাণী ‘মুন্সিয়ারি’

উচ্চতায় মাত্র ৭৫০০ ফিট! কুমায়ুনি সাম্রাজ্যের উচ্চতম স্থান। হেলাফেলা করবেন না, মুন্সিয়ারি থেকে হিমালয়ের শৃঙ্গের যা দৃশ্য - আচ্ছা-আচ্ছা, বাঘা-বাঘা ট্রেক রুটেও তা মেলে না। আর “মুন্সিয়ারি” মানে হলো বরফের দেশ, বছরের মধ্যে ৬ মাস এখানে থাকে পুরু বরফের আস্তরণ। এখানে এসে টের পেলাম পঞ্চ-চুল্লির নাম কেন পঞ্চ-চুল্লি। শেষ বিকেলের আলোয় পাঁচটা

ঘুরে আসুন সৌন্দর্যের সেই রত্নদ্বীপ ও রূপকথা ইকো রিসোর্ট

রত্নদ্বীপ, নাম শুনে মনে হতে পারে রত্নে ভরপুর কোন দ্বীপ, যেখানে চারিদিকে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে মণি, মুক্তা আর জহর। তবে রত্নদ্বীপে মণি, মুক্তা আর জহর না থাকলেও রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য। যা ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে মণি, মুক্তা আর জহরের মত দামি। আর শহরের অপর পাশেই গড়ে উঠেছে রূপকথা ইকো রিসোর্ট। যা রূপকথার গল্পের মতই মনমুগ্ধকর।

আভিজাত্য আর রুচিশীলতার এক অনন্য নিদর্শন মনু মিয়া জমিদার বাড়ি

ভারতীয় উপমহাদেশে মুঘল সাম্রাজ্য উত্থানের পর থেকে ব্রিটিশ শাসনামল পর্যন্ত জমিদার প্রথা চালু ছিল। সেই জমিদারদের বাড়িগুলোকেই মূলত জমিদার বাড়ি বলা হয়। কালের সাক্ষী এসব জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মাকড়সার জালের মতো। একেকটি জমিদার বাড়ি যেন একেকটি জমিদার রাজত্বের ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে দাম্ভিক রূপে। তৎকালীন জমিদাররা