কাশ্মীর, প্রকৃতির বিচিত্র সাজে সজ্জিত একটি স্থান। ভূ স্বর্গ হিসেবে খ্যাত কাশ্মীরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতোটাই বিচিত্র এবং রোমাঞ্চর যে এর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে হাজার হাজার পর্যটক এখানে ভ্রমণ করে। মজার বিষয় হচ্ছে এই কাশ্মীরের বুকেই একটি গ্রাম রয়েছে যার নাম আমাদের দেশের নামে, বাংলাদেশ। কাশ্মীরের বান্ডিপুরা জেলার আলুসা তহসীলে রয়েছে বাংলাদেশ নামের
ঢাকার আশেপাশে মনোরম কিছু জায়গা যা অল্প সময়ে ঘুরে আসার মতো। আর এই শীতে দূরে কোথাও না গিয়ে আশেপাশে মন ভোলানো জায়গাগুলো ঘুরে আসাই ভালো। গরমের সময় বেড়াতে যাওয়ার কথা ভাবা যায় না যেন। কারণ রোদ আর তপ্ত বাতাসে দূরের পথ পাড়ি দেয়া বেশ কষ্টসাধ্য। কিন্তু তারপরও তো ঘুরতে যেতে মন চায়,
নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের কাবিলপুর গ্রামের হাশেম সওদাগরের বাড়িতে অবস্থিত অপরুপ সৌন্দর্যের নিদর্শন হাক্কানী জামে মসজিদ। মসজিদটি চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে ব্যায়বহুল ও সৌন্দর্যময় ৩ তলা বিশিষ্ট একটি মসজিদ। অপরূপ সৌন্দর্যময়ী মসজিদটি স্থানীয়দের কাছে হাসেম সওদাগরের মসজিদ হিসেবে পরিচিত। সৌন্দর্য ও এর বিশালতায় এটিকে বাংলাদেশের মধ্যে আকর্ষণীয় সৌন্দর্যময়ী মসজিদগুলোর মধ্যে একটি
সেন্ট্রাল পার্ক যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি পরিদর্শিত নগর উদ্যান যা বিশ্বের অন্য পার্ক থেকে ব্যতিক্রম কারন এটি গড়ে উঠেছে কৃত্রিম ভাবে পরিকল্পিত পরিকল্পনা মাধ্যমে, হাজার হাজার বৃক্ষ লাগিয়ে আর লেক খনন করে এটি তৈরি করা হয়। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম পার্কের মধ্যে অন্যতম ও আকর্ষণীয় পার্ক । পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ প্রকৃতি
দার্জিলিং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্হিত।দার্জিলিং নিম্ন হিমালয়ের মহাভারত শৈলশ্রেণীতে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭,১০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যবস্থাধীনে থাকলেও দার্জিলিং জেলার প্রধান শহর দার্জিলিংয়ের স্থানীয় প্রশাসনে আংশিক স্বায়ত্তশাসনের ক্ষমতা রয়েছে।কাঞ্চনজঙ্ঘার অনুপম সৌন্দর্য এবং টাইগার হিলের চিত্তাকর্ষক সূর্যোদয়ের জন্য দার্জিলিং বিখ্যাত। যেভাবে যাবেন:- ঢাকা থেকে বুড়িমারী/ফুলবাড়ী পোর্ট দিয়ে শিলিগুড়ি হয়ে দার্জিলিং যেতে
রাঙামাটি শহরে থেকে যদিও শুভলং ১ ঘন্টার দূরত্ব তবুও বেশিরভাগ মানুষই জায়গাটি সম্পর্কে খুব বেশি পরিচিত নয়। বেশির ভাগ ভ্রমনার্থীরাই রাঙামাটি শহরের কাছাকাছি যেমন : কাপ্তাই লেক, ঝুলন্ত ব্রিজ ইত্যাদি স্পটগুলো ঘুরে এসে পড়েন এতে তারা এই নৈসর্গিক দৃশ্যগুলো থেকে বঞ্চিত হয়। আবার অনেকে অসময়ে( যেমন: বর্ষাকালে) যান এতে পানির আসল নীল
ছোট্ট এই জীবনে যতটা না সমুদ্র দেখেছি, তার চেয়ে অনেক বেশী পাহাড় দেখা হয়েছে। অনেক অনেক বার পাহাড়ে গিয়েছি, ভিন্ন ভিন্ন লোকেশনে। আমাদের বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি। এছাড়া সান্দাকুফু, সিমলা, মানালি, কাশ্মীর, লেহ-লাদাখ আর মুন্নারের নানা যায়গার, নানা রকম পাহাড় দেখেছি। এবং প্রায় প্রতিবারই কোন না কোন শরতে পাহাড়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু এবার
গত মৌসুমে সুনামগঞ্জের বাদাঘাটে অবস্থিত বাংলাদেশের বৃহত্তম এই শিমুল বাগান ভ্রমনে গিয়েছিলাম। তখন বাগানের ফুল ঝরে পড়া শুরু হয়েছে! তারপরও ছবিগুলো দেখলে বুঝা যায় স্থানটি কত সুন্দর লাল গালিচা! শিমুল বাগানে ফুল আসার সময়ে (ফাল্গুন-চৈত্র) পাশেই বহমান যাদু কাটা নদীতে পানির পরিমান সামান্য থাকে! তখন মরুভূমি সাদৃশ্য যাদুকাটা নদীর পাশে অবস্থিত রঙিন
করটিয়া জমিদার বাড়ি (Karatia Jomidar Bari)টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পুটিয়ার নদীর তীরে অবস্থিত। জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নী মোগল ও চৈনিক স্থাপত্য কৌশলে বাড়িটি নির্মাণ করেন। প্রায় ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ০.৫ কিলোমিটার প্রস্থের করটিয়া জমিদার বাড়ি চারপাশে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। জমিদার বাড়িতে রয়েছে লোহার ঘর, রাণীর পুকুরঘাট, রোকেয়া
ভূটান যাবার ইচ্ছেটা বেশ পুরোনো। গত রমজানের ঈদ এ প্ল্যান থাকলেও দুই বন্ধুর পাসপোর্ট হাতে না পাওয়াতে তখন আর যাওয়য়া হয়নি। কোরবানি ঈদের আগে দুই বন্ধু প্ল্যান করি এবার যাবোই। ইন্ডিয়ার ট্রাঞ্জিট ভিসার জন্য এপ্লাই করে যাত্রার আগের দিন ভিসাসহ পাসপোর্ট ফেরত পাই। ২৩ তারিখ রাতে বুড়িমারীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি। নন