শিমলা প্রথম দিন আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর পর রাতেই আমরা প্ল্যান করি পরদিন কুফরি যাবো। যারা শিমলা যাওয়ার কথা ভাবছেন তাদের জন্য বলি, শিমলা গেলে কুফরি যাওয়া মাস্ট। আমাদের ট্রিপের বেষ্ট ২ টা মেমরি কুফরি থেকে পাওয়া। এক হচ্ছে প্রথম বরফ দেখা আরেক হচ্ছে আঁকাবাকা পথে ঘোড়ার পিঠে বসে পাহাড়ের উপর ওঠা ।
শান্তিনিকেতন পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের নিকট অবস্থিত একটি আশ্রম ও শিক্ষাকেন্দ্র। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ঈশ্বরচিন্তা ও ধর্মালোচনার উদ্দেশ্যে বোলপুর শহরের উত্তরাংশে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, যা কালক্রমে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ নেয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর জীবনের দ্বিতীয়ার্ধের অধিকাংশ
শীত আসলেই যেন রাণীশংকৈলে অতিথি পাখির অভয়াশ্রম গড়ে উঠে। এসময় এখানকার গাছে গাছে, জলাশয়ে দেখা মেলে পানকৌড়ি, বালিহাঁসসহ বিভিন্ন জাতের অতিথি পাখি। সাইবার অঞ্চলসহ বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে অতিথি পাখিরা দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে চলে আসে রাণীশংকৈলে। শীতের তীব্রতার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যই ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল ও দেশের
সকাল ৭ টায় আমরা কমলাপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে রয়্যাল এসি কোচে সরাসরি চলে আসলাম কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট। বাস ভাড়া ২৫০ টাকা। এরপর সেখান থেকে হাতের বামের রোডে অটো তে করে চলে আসি ময়নামতি War Cemetery। ১. ময়নামতি War Cemetery: ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান।
নাম দিল্লীর আখড়া হলেও আখড়াটি মোটেও দিল্লিতে নয়। এটি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার শেষ প্রান্তে অবস্থিত। দিল্লীর সম্রাট জাহাঙ্গীরের বদান্যতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো বিধায় এর এমন নামকরণ বলে জানা যায়। চারদিকে হাওড় বেষ্টিত এই স্থানটি অত্যন্ত প্রাচীন। প্রায় ৪০০ বছর আগের এক মিথ নিয়ে স্থানটি আজো দীপ্তিমান। এখানে আখড়ার চারপাশে আছে হাজার তিনেক
বলা হয় আসমান এবং জমিনের মাঝে যদি কোন বেহেশত থাকে , তবে সেটা কাশ্মীর। অপুর্ব সুন্দর এই জায়গাটির প্রতিটি কনা মনে হয় আল্লাহ নিজের হাতে যত্ন নিয়ে সৃষ্টি করেছেন।কাশ্মীর সম্পর্কে প্রথম শুনি সম্ভবত ফেলুদার বই এ। গল্পের নাম ছিল ভু-স্বর্গ ভয়ংকর। লেকের উপর বড় বড় বজরা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কাশ্মির
গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলায় গোবিন্দপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে এর দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। অপূর্ব কারুকার্যময় এই বাড়িটি প্রাচীন সভ্যতার অপূর্ব এক নিদর্শন। অষ্টাদশ শতকের গ্রীক স্থাপত্যকলার দারুণ ব্যবহার দেখা যায় এই বাড়ির স্থাপত্যে শৈলীতে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে এক শাস্ত্রীয় পণ্ডিত খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে এ
চারিদিকে বঙ্গোপসাগরের অথই পানি। দুরে একের পর এক দ্বীপ ও ম্যানগ্রোভ বন দেখা যাচ্ছে। পানির সাথে এ যেন সবুজের মিতালী। দেশীয় পাখির পাশাপাশি অসংখ্য অতিথি পাখি ও হাসগুলো একটু পরপর উড়ছে আবার পানিতে পড়ে জলকেলি করছে। তাই দেখে সাদা বকের দল কি অার পিছিয়ে থাকতে পারে! তারাও উড়ছে আর মাছ ধরছে। শীতের
Sikkim Nationalised Transport (SNT) Complex, Siliguri এর Sikkim Tourism Office থেকে পারমিট নেয়া সবচেয়ে সহজ। বিনামূল্যে অনুমতি পাওয়া যায়। ট্যুরিজম অফিস রবিবার বন্ধ। বাসের টিকিট ওখান থেকেই কাটতে হবে, টিকিটের দাম 150 থেকে 250 রুপি পর্যন্ত আছে। বাইরে শেয়ার্ড জিপ পাওয়া যায় তবে ওগুলোর ভাড়া সিন্ডিকেটে চলে 250 থেকে 500 রুপি লাগতে
১২০০০ ফিট উপরের এই স্বর্গ থেকে বিশ্বের পাচটি পর্বতশৃঙ্গ মধ্যে চারটিই( এভারেস্ট, কাঞ্চনজঙ্ঘা, লোতসে, মাকালু) দেখতে পাবেন। কাঞ্চঞ্জঙ্ঘার আর হিমালয়ের পুরো রেঞ্জটাই দেখা মিলবে এখান থেকে।" উপরের কোটেড করা কথাটা কিন্তু আমার না । আমার গুরুর ,তিনি আমাকে motiveted করার জন্য গুছিয়ে উপরের কথা গুলো বলেছিলেন । কেননা সান্দাকফু যাওয়ার ততটা ইচ্ছে