সান্দাকফু ফালুট কীভাবে যাবেন ও বিস্তারিত তথ্য

বাংলাবান্ধা রুটটি তুলনামূলক নতুন এবং শিলিগুড়ির কাছে হওয়ায় সেটাকেই আমরা বেছে নিয়েছিলাম।পোর্টে কিছু টাকা নিলেও দুই পাশের লোকজনই ভালো ব্যবহার করেছে।ভারতে প্রবেশ করে মজুমদার মানি এক্সচেঞ্জ থেকে টাকা নিয়ে৩৫০ রুপিতে একটা অটো নিয়ে আমরা ৬ জন শিলিগুড়ির পথে রওয়ানা করি।শিলিগুড়ি শহর থেকে ১৮০০ টাকায় একটা জিপ ভাড়া করে দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করি।উল্লেখ্য

বগালেক,কেওক্রাডং এর সৌন্দর্য

ছোটবেলায় বইয়ের পাতায় প্রথম যখন কেওক্রাডং সম্পর্কে জানলাম তখন চোখের সামনে যে ছবিটি সাথে সাথে ভেসে এসেছিলো সেটা হচ্ছে একজন পর্বত আরোহী রশি দিয়ে ঝুলে ক্রেওক্রাডং এর চূড়ায় উঠার চেষ্টা করতেছে। তখন মনে মনে বললাম ইশ্ যদি আমি একদিন উঠতে পারতাম! আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সে ইচ্ছা আমার পূরণ করল। ১৩ কিলোমিটার পাহাড়ি উঁচু

কীভাবে যাবেন ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’ খরচাবলি ও তথ্যবলি

শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা, একবার চোখে ধরা দিলে চোখ ফেরানো অসম্ভব। তাই যখনই কাঞ্চনজঙ্ঘা আমার হৃদয়ের মানসপটে ভেসে ওঠে ঠিক তখনই মনটা প্রশান্তিতে ভরে যায়। কাঞ্চনজঙ্ঘাকে শুধু হিমালয় পর্বতমালার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত বলে ভাবতে ইচ্ছে করে না বরং মনে হয় " The Mighty Queen Of Ghorkhaland." তাই এবারের ভ্রমণটা পুরোপুরি কাঞ্চনজঙ্ঘা কে কেন্দ্র করে

মাত্র ১৬ হাজার টাকায় ৮ দিনের জন্য ঘুরে আসুন কলকাতার কয়েকটি দর্শনীয় স্থানে

১)কলকাতা(হাওরাব্রীজ,ইডেন গার্ডেন,বিদ্যাসাগর ব্রীজ,ভিক্টোরিয়া পার্ক) ২)দিল্লী(আগ্রা তাজমহল,ইন্ডিয়া গেট,লোটাস টেম্পল,আগ্রা ফোর্ট) ৩)মানালী(সোনাংভ্যালী,রোথাংপাস) আমরা সফরসঙ্গী ছিলাম ২ জন। ১ম দিন: রাতের খাবার খেয়ে বাসে (হানিফ নন এসি ৫০০ টাকা) রওনা দিলাম সকালে বেনাপোল বর্ডারে পৌঁছাই। নাস্তা করে (৪০টাকা) ইমিগ্রেসন এ যাই। মোট খরচ: ৫০০+ ৪০= ৫৪০ টাকা ২য় দিন: বর্ডার পার হলাম (৫০০ টাকা) এরপর

৪ রাত্র ৩ দিন কেওক্রাডং বগালেক ভ্রমনে কীভাবে যাবেন ও খরচাবলি

ঢাকা -বান্দরবান (বাস ভাড়া-৬২০টাকা) বান্দরবান নেমে ১০ টাকা অটো ভাড়া করে রুমা বাস স্ট্যান্ড চলে যান। day-1(বগালেক) রুমা যাওয়ার প্রথম বাস ছাড়ে সকাল ৮ টায়। রুমা যেতে প্রায় ৩ ঘন্টার মতো লাগবে (বাস ভাড়া-১১০ টাকা)। বাসের ছাদে গেলে সব থেকে ভালো ভিউ পাবেন। গাইড আগে থেকে ঠিক করে রাখাই ভালো, রুমা বাজারে

নেত্রকোনা ঘুরার জায়গায়াগুলি ও যেভাবে যাবেন

এখানে ঘুরবার জায়গাগুলো নিচে দেয়া হলো, যার প্রথম চারটিকে বিরিশিরি হিসেবে মানুষ বলে আসে: সোমেশ্বরী নদী সোমেশ্বরী চর চিনামাটির পাহাড় নীল-সবুজ জলের লেক বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প বিজয়পুর জিরো পয়েন্ট কমলা বাগান উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি গারো পল্লী গারো পাহাড় রানীখং চার্চ প্রথমে যাত্রা শুরু মহাখালী বাস স্ট্যান্ড থেকে "মা মণি পরিবহন" এ, রাত

একসাথে ঘুরে আসুন সোনারগাঁ যাদুঘর,পানাম নগর,মেঘনা নদীর পাড়

১. সোনারগাঁ যাদুঘরঃ সোনারগাঁও বাংলার ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল প্রাচীন জনপদ। প্রায় তিনশত বছর সোনারগাঁও প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল। সুলতানী আমলের পটভুমিতে আমাদের সোনালি ঐতিহ্যের দিকে পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখতে বেছে নেয়া হয়েছিল সোনারগাঁকে। মুঘল সুবেদার ইসলাম খানের সময়ে ১৬০৮ সালে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তরিত হওয়ার পর সোনারগাঁয়ের গুরুত্ব ম্লান হয়ে যায়। তথাপি সোনারগাঁও

সিকিম, গ্যাংটক

সিকিম, গ্যাংটক ,বাংলাদেশীদের জন্য যেটা অনেকদিনের স্বপ্ন এবং ইচ্ছা। যেখানে প্রবেশ করার ফর্মালিটি অনেক সহজ করার ঘোষনা অলরেডি অনেক আগেই চলে এসেছে. অনেকেই এর মদ্ধ্যে অনুমতি পত্র নিয়ে নিয়েছে যার প্রমান স্বরুপ তার ছবিও আমরা কম-বেশি দেখেছি অনলাইনের কল্যাণে… সেই ঘোষনার সূত্র ধরেই আমরা কাজ করছিলাম। যার ফলাফল হিসাবে আগামী #ফেব্রুয়ারি ২০১৯

সিলেট টু শিলং

মূলত মেঘালয় রাজ্য বর্ষার মৌসুমেই ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত । তবে শীতের সময়ে মেঘালয় ভ্রমণ করে আপনি নিরাশ হবেন না বরং খোঁজে পাবেন এক অন্য রকম মেঘালয়'কে। ভ্রমণ পিপাসু মনকে শীতল করাতে পারেন পাহাড় এবং মেঘের মাঝে নিজেকে হারিয়ে। সিলেট থেকে আমাদের ৪ জনের মেঘালয় ভ্রমণের- ১ম দিনঃ ভোর ৭ঃ৩০ মিনিটে সোবানীঘাট

জুমারিং ও র‍্যাপ্লিং

শীতের শুরুতে ঝিরিতে পানি বেশ কম। সহস্রধারা ঝর্ণার উপরে উঠে বুঝতে পারলাম পানি কম হলেও ঠাণ্ডার প্রকোপ বেশ বেশী হবে কারণ পানি বেশ ঠাণ্ডা। ইকুইপমেন্টগুলো পরিচিত ছিল তাই ম্যাকানিজমে কোনো গণ্ডগোল বাঁধেনি বলেই র‍্যাপ্লিং শুরু করার সময় বেশী লাগেনি। এর আগে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দুইজন প্রথমেই নামার জন্য নির্বাচিত হয়ে দড়ির সাথে ফিগার