অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকটা যা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়া যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা নিঃসন্দেহে দারুন ব্যপার। কুয়াকাটা বেরী বাঁধ পেরিয়ে সমুদ্র সৈকতের দিকে যেতেই বাম
বর্তমানে চন্দ্রনাথ পাহাড় হচ্ছে আলোচিত বিষয় এর শীর্ষে। সবাই একদিনের টুর হিসেবে চন্দ্রনাথ+গুলিয়াখালি+মহামায়া এ কায়াকিং এর দিকেই যাচ্ছে আমার আগে কায়াকিং করা হয়েছে...তাই এবার আমি মহামায়া নাহ গিয়ে টুর প্লেন করলাম একটু অন্য ভাবে চন্দ্রনাথ পাহাড়+সুপ্তধারা ঝর্না+গুলিয়াখালি বলে রাখি, একদিনের জন্য এটা কষ্টের...একটু সময় বিবেচনা করলেই করা যায়। তাহলে শুর করা যাক
পদ্মঝিরি-দেবতাপাহাড়-অমিয়াখুম-সাতভাইখুম-ভেলাখুম-নাইক্ষ্যং লেক-নাফাখুম-রেমাক্রি-তিন্দু-বড়পাথর-সাংগু বিশ্ব ভ্রমণের চিন্তাভাবনা যারা করে রেখেছেন, তারা একটু এদিকে আসেন, অর্থাৎ বান্দরবানের দিকে আগে ঘুরে আসেন। বিশেষ করে যারা পাহাড়-নদী-ঝর্ণার প্রেমে আগে থেকেই নিমগ্ন, তাদের জন্য বান্দরবান পারফেক্ট জায়গা। বাংলাদেশের অনেক জায়গা ভ্রমণ করলেও এই জায়গায় যাওয়ার অতৃপ্তি নিয়ে অনেকদিন বসে ছিলাম, অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হল। আবার বলা
প্রথমে আমাদের নাফাখুম, আমিয়াখুম যাওয়ার প্ল্যান থাকলেও ওদিকে যেতে না দেয়ায় আমরা চলে আসি চকরিয়া। প্ল্যান করেছিলাম ১ দিনে দমতুয়া ঝর্ণা আর আলির গুহা ঘুরে দেখার। কিন্তু সকালে গাড়ির বিড়ম্বনার জন্য শেষে সময় হয়ে ওঠেনি আলির গুহা দেখার। ২১-১০-১৮ তারিখ সকালে ৭ টার দিকে আমরা চকরিয়া থেকে আলিকদমের জন্য লোকাল গাড়ির স্টেশন
দিন-০(১০-০৯-১৮) আমাদের দল ছিল ১০জনের। পান্থপথ সিগনাল থেকে রাত ১০.৩০ মিনিটে আমাদের বান্দরবান এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়।মজা মাস্তিতে সারারাতের জার্ণি শেষ হয় সকাল ৭টার দিকে। দিন-০১(১১-০৯-১৮) এরপর বাসস্ট্যান্ডে (পাবলিক টয়লেটে/কাউন্টারের টয়লেটে) ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে রুমা যাওয়ার বাসস্ট্যান্ডে পৌছে ৮.১৫মিনিট এর বাসে উঠি।আমরা ৪জন ছাদে উঠেছিলাম এক্সট্রিম লেভেল এর এডভেঞ্চার
একদিনে একটা ছোট ট্যুর দিয়ে আসতে চাইলে মাওয়া ঘুরে আসতে পারেন। মাওয়া গেলে ৪ টি স্পট এর কথা মাথায় রাখবেন। ১। মাওয়া ঘাট ২। পদ্মা রিসোর্ট ৩। মৃধা বাড়ি ৪। শামুর বাড়ি প্রথম ভিডিওতে সব গুলো স্পট কাভার করা হয়েছে। চাইলে পুরো জার্নি একবারেই এই ভিডিও থেকে দেখে নিতে পারেন। চাইলে ইউটিউবে
মেঘালয় টুর ৫ রাত ৪দিন।ভিসা প্রসেসিং আর ট্রাভেল ট্যাক্স সহ সকল খরচ। মেঘালয় যাওয়ার কথা ভাবছেন? ভালো কোন গ্রুপ বা কোন প্যাকেজ পাচ্ছেন না? একা গেলে খরচ বেশি তাই ইচ্ছা থাকা সত্যও যেতে পারছেন না? তাহলে আপনার জন্যই আমার এই লেখা।আপনার ভ্রমনে বিন্দু পরিমানে উপকারে আসলেও আমার কষ্ট করে লেখা সার্থক। আমি
যেভাবে যেতে পারেন... সুন্দরবনে আপনি মেইনলি ২ ভাবে যেতে পারেন, নিজ উদ্যোগে বা কোন ট্রাভেল এজেন্সির সাথে। আমি একটি ট্রাভেল এজেন্সির সাথে গিয়েছিলাম। ট্রাভেল এজেন্সিগুলো মেইনলি প্যাকেজ সিস্টেমে ট্যুরিস্টদের সুন্দরবন ঘুরিয়ে থাকে। আমার এই ট্যুরে ট্রাভেল এজেন্সি নিয়ে বেশ কিছু মিশ্র অভিজ্ঞতা আছে, সেগুলা অন্য একদিন শেয়ার করব।আজকে শুধু ঘোরার অংশটুকুই বলি।
দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ত সময় থেকে একটু সময় বের করে ঘুরে আসুন কাপ্তাই। গ্রুপে এটা আমার প্রথম পোস্ট,তাই যেকোনো ভুল ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি। ট্যুরের আরো কিছু ছবির লিংক প্রথম কমেন্টে দিচ্ছি। আমাদের ট্যুর প্ল্যান ছিলো রাতে রওনা দিয়ে সারাদিন কাপ্তাই ঘুরে,রাতে কাপ্তাই এ থেকে পরদিন সকালে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া। তো
এই সিজনে অনেকেই কুয়াকাটা ভ্রমণে আগ্রহ দেখাচ্ছেন । আগ্রহ জাগানোর মতোই জায়গা । সাগরকন্যা বলে কথা । তাই গত বছরের এইদিনে আমরা ৬ বন্ধু বেরিয়ে পরেছিলাম কুয়াকাটা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে । এক বন্ধুর বাড়ি ঐ এলাকায় হওয়ায় অনেক সুবিধা হয়েছিলো । লঞ্চ বা বাস দুভাবেই যাওয়া যায় । আমরা গিয়েছিলাম লঞ্চে । সদরঘাট