এটি একটি মোঘল জলদুর্গ। দুর্গটি নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকার শীতলক্ষা নদীর পূর্বতীরে অবস্থিত। মোঘল আমলে কিছু জলদুর্গ নির্মাণ করা হয়েছিল ঢাকার পানিপথকে সুরক্ষিত করার জন্য। সোনাকান্দা দুর্গ তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৭ শতকের মাঝামাঝি সময়ে নির্মিত। কিভাবে যাবেনঃ বাস থেকে নারায়ণগঞ্জ টার্মিনালে নেমে নৌকায় শীতলক্ষ্যা নদী পার হয়ে রিকশাচালককে বললেই নিয়ে যাবে সোনাকান্দা
যাতায়াত: গুলিস্তান স্ট্যাডিয়ামের পাশ থেকে দোয়েল/স্বদেশ/বোরাক গাড়িতে করে মোগড়াপাড়া। ভাড়া ৪৫/৫০ টাকা। মোগড়াপাড়া হতে রিক্সায় পানাম নগর। ভাড়া ২০/২৫ টাকা। এখানে আরও ঘুরতে পারেন লোক ও কারুশিল্প যাদুঘর,গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ এর মাজার, গোয়ালদী শাহী মসজিদ ইত্যাদি। বুধবার ও বৃহঃস্পতিবার বন্ধ থাকে
মাত্র ইন্দোনেশিয়া ঘুরে আসলাম। বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য ভিসা ফ্রি, দেনপাসার এয়ারপোর্টে নেমে ডান দিক থেকে বাম দিক ভালমত তাকানোর আগেই সিল পরে যায়। সর্বোচ্চ এক মিনিট সময় লাগে। কোন ভিসা ফি লাগে না, কোন ডকুমেন্টও লাগে না। এয়ারপোর্টে ডলার যত কম ভাঙ্গানো যায়, তত ভাল। এয়ারপোর্টে মিনিমাম ২০০ রুপিয়া কম হয় রেট।
সিলেট শহর থেকে বিভিন্ন পর্যটন স্পটে সহজে এবং কম খরচে যাওয়ায় উপায়ঃ #সিলেট থেকে জাফলংঃ- ★ সিলেট শহর থেকে জাফলং এর দূরত্ব প্রায় ৬০ কি.মি, যেতে সময় লাগবে প্রায় ২ ঘন্টা। পুরো সিলেটের মধ্যে শুধুমাত্র জাফলং যাওয়ায় রাস্তাটাই ভালো। অন্যসব রাস্তা ভয়াবহ রকমের খারাপ। অবশ্য জাফলং রোড তামাবিল পর্যন্ত ভাল, এরপর বলতে
পরিকল্পনাঃ ১ম দিনঃ রাতে ১১টায় বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা।। ২য় দিনঃ সকাল ৬টায় বান্দারবান এসে পোঁছাবন।। নাস্তা খেয়ে থানচির উদ্দেশ্যে রওনা।। থানচি থেকে গাইড ও নোকা ভাড়া করে পদ্মমুখ আসবেন।। সেখানে থেকে ট্র্যাকিং করে পদ্মঝিরি পাড়ি দিয়ে সন্ধ্যায় থুসাইপাড়া পোঁছাবেন।। রাতে থুসাইপারা থাকবেন।। ৩য় দিনঃ খুব ভোরে রওনা দিয়ে আমিয়াখুম আসবেন।। সেখান থেকে
আমীয়াখুম ট্যুর প্লান । ০। দিন রাতে ঢাকা টু বান্দরবান প্রতি সিট ভাড়া গাড়ির মান অনুযায়ী ৬২০টাকা,থেকে ৯০০টাকা পর্যন্ত ॥ ১ম দিনঃ ভোরে ঢাকার গাড়ি থেকে বান্দরবান শহরে নেমে নাস্তা করে ।থানছির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন ।যাওয়ার পথে ,সৌন্দর্য পূর্ণ যেই দৃশ্যে গুলো দেখতে পাবেন ,শৈলপ্রপাত,চিম্বুক ,নীলগিরি ॥ থানছি যাওয়ার মাধ্যম ॥ চাঁদের
কম সময়ে কাছে কোথাও একদিনে ঘুরে আসতে পারবেন এমন অনেক জায়গাই আছে ঢাকার আশে পাশে। তারমধ্যে খুব সুন্দর আর মন ভালো করে দেয়ার মতো একটি জায়গা হলো গোলাপ গ্রাম। বিশ্বাস করুন, এই গ্রাম আপনার যান্ত্রিক জীবনের অনেকটা ক্লান্তিই দূর করে দিবে। বাসেও যাওয়া যায় আবার ইঞ্জিন চালিত নৌকা করে যাওয়া যায়। আমার
কাশ্মীর হিমালয়ান পর্বতমালার সবচেয়ে বড় উপত্যকা ,কাশ্মীরকে বলা হয় ভূস্বর্গ । মোগল বাদশাহ জাহাঙ্গীর কাশ্মীরকে প্রথম তুলনা করেছিলেন স্বর্গের সঙ্গে। তাঁর আকুল আকাঙ্ক্ষা ছিল কাশ্মীরের তৃণভূমিতে মৃত্যুবরণ করার। তিনি ফার্সি ভাষায় বলেছিলেন, ‘আগার ফেরদৌস বে-রোহী যামীন আস্ত্। হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্। অর্থাৎ পৃথিবীতে কোনো বেহেশত থেকে থাকে, তাহলে তা এখানে,
বরাবরের মতোই আমি বাজেট ট্রাভেলার, এবারও পোস্টটি দিচ্ছি আমার ঔসকল বাজেট ট্রাভেলার বন্ধুদের জন্য যারা কম খরচে ঘুরতে চান, আমি শুধু পাতায়া ও ব্যাংকক ঘুরেছি তা আপনাদের কাছে বিস্তারিত শেয়ার করছি।।। জীবনে প্রথমবার গিয়েছি তাই হয়ত বহুগামিতাদের সাথে নাও মিলতে পারে সবকিছু।।। ভিসা:- আমার সময় কম এবং ঝামেলা এড়াতে এজেন্সী দিয়ে করিয়েছি
ইতিহাস ঐতিহ্য বা অন্যসব পারিপার্শ্বিক আলোচনায় যেয়ে লিখা বড় করতে চাইনি,শুধু প্ল্যানটাই দিয়েছি,যাতে এটা ফলো করেই ট্যুর শেষ করা যায়। দিন ০১: ঢাকা থেকে রাতের বাস খাগড়াছড়ি পৌছবে সকাল ৮টার মধ্যে।শহরের শাপলা চত্বরে নেমে নাস্তা সেরেই রওনা দেবেন সাজেকের দিকে।জীপ এবং বাইক পাবেন শাপলা চত্বরেই, রিজার্ভ যেতে হয়,লোকাল কোন গাড়ি নেই। শাপলা