বছর শেষ, সবাই আছে ছুটির মেজাজে। কেউ দেশে কেউ বিদেশে সবাই ছুটছে ছুটির কাটানোর নিমিত্তে। অনেকেই সিলেটে আসার প্ল্যান করতেছেন কিন্তু সিলেটের সৌন্দর্য যে বর্ষাকালে!!! তাই বলে কি মিস হবে সিলেটের সৌন্দর্য ? সিলেটে যারাই আসতেছেন এক দিনের জন্য হলেও ঘুরে যেতে পারেন সুনামগঞ্জ থেকে। সকালে সিলেট থেকে রওনা দিয়ে সারাদিন ঘুরে
প্রকৃতি ঃ- কবি সুফিয়া কামাল বলেছেন শীত প্রকৃতিকে দেয় রুক্ষতার রূপ। (সম্ভবত কবি তাহিরপুর বেড়াতে যান নি, গেলে নিশ্চই বলতেন শীত আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, আমি শীতকে কিছুই দেই নি ভ্যাসিলিন ছাড়া)। যাকে ভালবাসলে আনন্দ ও প্রেম পাওয়া যায় তাই হল প্রকৃতি। উপভোগীয় স্থান ঃ- ভ্রমণ বলতেই আনন্দ। কিন্তু মজাটা তো ভিতরে,
১)দেশের যেকোন জায়গা থেকে সুনামগঞ্জের নতুন ব্রীজের এখানে চলে আসেন।নতুন ব্রীজ শহর থেকে সামান্য দূরে।এখানে আসার পরেই অনেক লেগুনা,মোটরসাইকেল দেখতে পাবেন।যেহেতু আপনার উদ্দ্যেশ্য দিনে দিনে সব স্পট কাভার করা তাই মোটর সাইকেল "রিজার্ভ" নিবেন।এক মোটরসাইকেলে ২/৩ জন বসা যাবে।রিজার্ভ মোটরসাইকেলের ভাড়া নিবে সাইকেল প্রতি ১০০০ টাকা(যত পারেন বারগেনিং করবেন)।কয়টা বাইক নিবেন এটা
ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে উৎপত্তি হওয়া জাদুকাটা নদীটি সুনামগঞ্জের একটি অপরূপ নদী। জাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ নীল জল এতটাই স্বচ্ছ যে নদীর তীর থেকেই আপনি নদীর তলদেশ দেখতে পাবেন। নদীতীরে সবখানেই বড় পাথরখণ্ডের সাথে দেখা মিলবে আপনার। জাদুকাটা নদী থেকে বেশকিছু খালের সৃষ্টি হয়েছে যেগুলো সুরমা নদীতে মিলিত হয়েছে। নদীটির পাশেই প্রায় ১৫০
হ্যা, দেখতে তানজানিয়ার মতই লাগে। তবে এখানে হলদে খড়ের আড়ালে সিংহ লুকিয়ে থাকেনা। জেব্রা ও নেই। মাথায় সাদা মুকুট পরা কিলিমাঞ্জারো ও দেখা যায় না। তবে এখানে হলদে খড়ের শেষে সবুজের রাজত্ব শুরু। - পাহার গুলো সকালে কুয়াশায় মুড়িয়ে থাকে, আবার দিনশেষে নীলচে দানবে রুপ নেয়। - সিলেট সুনামগঞ্জ এর সীমান্তবর্তী এলাকা
আকাশ,, পাহাড়,, ঝর্ণা,, নদী,,নৌকা,,প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য😍এক সাথেই সব দেখতে পাবেন এক যায়গা থেকে😊 একদিকে ইন্ডিয়ার মেঘালয়ের পাহাড় আর তাদের আবাসস্থল আরেক দিকে আমাদের বারেকটিলা আর জাদুকাটা নদী😊 এই সব সৌন্দর্য আপনাকে উপভোগ করতে হলে যেতে হবে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের জাদুকাটা নদীর পাশে বারেক টিলার উপরে😊 যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে সুনামগঞ্জ সেখান থেকে
নীলাদ্রির সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলা টা হয়তো বোকামি অথবা নিলাদ্রি কে অপমান করা হবে যদি ভাষায় বুঝাতে যাই। তার চেয়ে ভালো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। লেখার সময় আমি আসলে কোন ভাষা পাচ্ছিলাম না কিভাবে নীলাদ্রির সৌন্দর্য তুলে ধরবো তাই একটা কথাই বলবো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার ফকিরাপুল আর সায়েদাবাদ
নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, সুনামগঞ্জ। আপনি কি কখনো রাতে খোলা আকাশের নিচে তারাদের দেখে রাত কাটিয়েছেন? তাও নৌকার ছাদে? কখনো ভরা পূর্নিমায় খোলা আকাশের নিচে, চারিদিকে পানি, আপনি নৌকায় শুয়ে শুয়ে তারা দেখেছেন?? যদি দেখে থাকেন তবে আপনি অনেক ভাগ্যবান, আর যদি না দেখে থাকেন তবে একটি বার নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, টাঙুয়ার হাওর ঘুরে আসার
টেকেরঘাটের চুনাপাথরের পরিত্যক্ত খনির লাইমস্টোন লেক যা স্থানীয় ভাবে "নীলাদ্রি লেক" নামেই পরিচিত। একসময় এখান থেকেই চুনাপাথরের কারখানার কাঁচামাল সাপ্লাই করা হতো, ফলশ্রুতিতে লেকের গভীরতা অনেক বেশী। পাশেই সাইনবোর্ড টানিয়ে তাই সতর্ক করা হয়েছে। একটু দূরেই টহলরত বি.এস.এফ থেকে সাবধান থাকাটা জরুরি। (ঢাকা- সুনামগঞ্জ -তাহিরপুর- টেকেরঘাট)। Post Copied From:Saikat Hussain>Travelers of Bangladesh
ভারতীয় বর্ডারের কাছে নদীটার অবস্থান।প্রচুর পাথর তোলা হয় নদী থেকে।রৌদ্রজ্বল দিনে নদীর আসল সৌন্দর্য অবলোকন করা যায়।নদীটা পার হলেই বারেক টিলা। এই নদির আরেক নাম বাংলাদেশ অংশে যাদুকাটা।সুনামগঞ্জ থেকে ভাড়া মোটর সাইকেলে লাউয়েরগড় বাজার আসবেন, একটু হাটলেই নদী পাবেন। ঢাকা হতে বাসে সরাসরি সুনামগঞ্জ আসা যায় (শ্যামলি সার্ভিস ভাল)। থাকবেন জেলা শহরে