বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ 'সেন্ট মার্টিন' এর অবস্থান বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের টেকনাফ থানায়। টেকনাফ থেকেও প্রায় ৯-১০ কিঃ মিঃ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এর বুকে এই দ্বীপ এর অবস্থান। আয়তনে খুব বড় নয় এই দ্বীপ, ৮ বর্গ কিঃ মিঃ, আর লোক সংখ্যা প্রায় ৭০০০-৭৫০০ এর মতন।এই দ্বীপের সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই যে
আমরা অনেকেই প্রতি বছর চট্রগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের উপর দিয়ে বান্দরবান , কক্সবাজার , সেন্ট মার্টিন্স সহ অনেক জায়গায় ঘুরতে যাই। আর এই মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে অসংখ্য দৃষ্টি নন্দন ঝিরি , ছড়া ও ঝর্ণা যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। বাংলাদেশের এই পর্যন্ত আবিষ্কৃত বহু ধাপ বিশিষ্ট খৈয়াছড়া
কক্সবাজার যারা বেড়াতে যাবেন, তাদের কাজে আসতে পারে ভেবে শেয়ার করলাম। ১। পিক টাইমে কক্সবাজার বেড়াতে যাবার প্ল্যান না করাই ভালো। হোটেলের ভাড়া সহ যে কোন স্বাভাবিক খরচ আপনার কয়েকগুন বেশি হবে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আপনি কোথাও ঘুরে শান্তি পাবেন না। ২। অফ পিক টাইমে কক্সবাজারে বেড়াতে গেলে আপনি ১২০০ টাকা
আপনারা যারা ককসবাজার যাবেন/যাচ্ছেনঃ * হিমছড়ি পার হয়ে ইনানীর আগে রেজু খালের ব্রীজের গোড়ায় বিজিবির একটি চেক পোষ্ট আছে। সেই চেক পোষ্টের হাতের বাম দিকে যে চিকন রাস্তাটি দেখবেন, নির্দ্ধিধায় চলে যান। পারলে সাইকেলে যাবেন অথবা গ্রুপ করে হেঁটে অথবা মোটরসাইকেল হলে কথায় নেই! এই রোডের অল্প কিছুদূর পর একটি ভাঙ্গা ব্রীজ
এইবারের শীতে অনেকেই দেখলাম অনেক জায়গায় ঘুরতে গেছেন। চট্টগ্রাম সিলেট বিভাগ ই সবচেয়ে বেশি। এইবারের ছুটিতে আমিও প্রথমবারের মত কক্সবাজার সেন্ট মারটিন ঘুরতে গিয়েছিলাম। কোথায় কিভাবে যেতে হয় মনে হয় প্রায় সবারই জানা তাই ওই বেপারে বেশি কিছু না বলে আমার মত যারা প্রথমবারের মত এসব জায়গায় যাচ্ছেন তাদের কি কি সমস্যায়
ভিসা সড়কপথে ভুটান যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম দরকার ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা। অর্থাৎ আপনার ইন্ডিয়ান ভিসায় port of entry এবং port of exit দুটোই থাকতে হবে changrabandha/jaygaon। ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়ার ব্যাপারটা একটু ঝক্কির, কিন্তু ম্যানেজ করতে হবে। বাংলাদেশিদের জন্য ভুটানের ভিসা লাগে না। ফুন্টসোলিং (ইন্ডিয়ার জয়গাঁও)-এ গেলেই পাসপোর্টে এন্ট্রি পারমিশনের সিল মেরে দেবে। শুধু
মুন্সীগঞ্জের ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানসমূহ বল্লাল সেনের দীঘিঃ বিক্রমপুরের রাজধানী রামপালের রাজা বল্লাল সেন জনগনের পানীয় কষ্ট নিবারনের জন্য এই বিশাল দীঘিটি খনন করেন। এই দীঘি খননের একটি কিংবদন্তি আছে। বল্লাল সেনের মা প্রজাসাধারণের পানীয় জলের কষ্ট নিবারনের জন্য তার সন্তান বল্লাল সেনকে একটি দীঘি খনন করার আদেশ দেন। বল্লাল সেন মাকে
সাজেক ভ্যালী : প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের আঁধার আমাদের মাতৃভূমি রূপসী বাংলা । রূপের অপার সৌন্দর্যের সাঁজে সেজে আছে বাংলা মা । আমরা সৌন্দর্যের খোঁজে ছুটে বেড়াই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে । কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছি আমাদের দেশের সৌন্দর্য তাদের চেয়ে কোন অংশে কম নয় । আমরা বিভিন্ন দেশের গ্রীন ভ্যালী দেখতে যাই
খাগড়াছড়ি ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের পার্বত্য চট্রগ্রামের একটি জেলা। যার আটটি উপজেলা ও নয়টি থানা। উপজেলা গুলো হলো খাগড়াছড়ি সদর, মহালছড়ি,মাটি রাঙা ,দীঘিনালা , মানিকছড়ি, পানছড়ি ,লক্ষীছড়ি ও রামগড়। খাগড়াছড়ির প্রধান নদী হলো চেঙ্গী , মাইনী ও কাসালং। এছাড়াও উল্লেখ যোগ্য নদী গুলো ফেনী , গঙ্গারাম,মাসালং ,চিংড়ি ও হালদা। চেঙ্গী খাগড়াছড়ির সবচেয়ে