পাঁচআনি জমিদারবাড়ী হচ্ছে মহারানী হেমন্তকুমারী দেবীর বাসভবন। বাংলার প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের মধ্যে রাজশাহীর পুঠিয়া রাজবাড়ী অন্যতম। ১৮৯৫ সালে মহারানী হেমন্তকুমারী দেবী আকর্ষনীয় ইন্দো ইউরোপীয় স্থাপত্যরীতিতে আয়তাকার দ্বিতল বর্তমান রাজবাড়ীটি নির্মাণ করেন। সপ্তদশ শতকে মোগল আমলে তৎকালীন বাংলার বিভিন্ন রাজ্যের মধ্যে পুঠিয়া জমিদারি ছিল প্রাচীনতম। কথিত যে জনৈক নীলাম্বর মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের (১৬০৫—২৭ খ্রি.)
বিএসএফের বিরাট লম্বা পাঞ্জাবি অফিসারটি সোজা সাপ্টা বলে দিল “যাবতাক হামারা বড়া সাব নেহি আয়েগা, তাবতক এ ক্যামরা নেহি দে সাকতে”। সকাল সকাল কেমন লাগে, গেদে সীমান্তে সহযাত্রী জুবায়ের তাঁর ডিএসএলআর শুধু তাক করেছিল, আর সাথে সাথে ছো দিয়ে কেড়ে নিয়েছে সে। আমরা অন্য তিনজন ততক্ষণে বিএসএফের চেকিং শেষ করে এপারে ওর
কেউক্রাডং -৩২৩৫ ফুট, তাজিং ডং - ২৭২২ ফুট।কেউক্রাডং বা তাজিংডং কোন টা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পিক নয়, হিসেব করতে বসলে সাকা হাফং (৩৪৬৫ ফুট) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পিক, কেউক্রাডং ৫ নং এ, তাজিংডং সেরা ১৫ তে নেই । তবে নিঃসন্দেহে কেউক্রাডং এর চুড়া বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর একটি চূড়া এর ৩৬০ ডিগ্রী প্যানারোমিক ভিউ এর
অপরুপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যের হাত ছানি দিয়ে ডাকে দার্জিলিং। যতদূর চোখ যায় যেন পাহাড়ের গায়ে পাহাড় হেলান দিয়ে আছে। শহরে যেমন উঁচু উঁচু দালান আকাশ ছুঁয়ে যায় ঠিক তেমনি দার্জিলিং এ উঁচু উঁচু পাহাড় আকাশ ছুঁয়েছে। মেঘ যেন ভেসে ভেসে পাহাড়কে সাদা চাদরে মুড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে। মেঘ পাহাড়ের এই খেলা দেখতে হলে আসতে
ইদ্রাকপুর দুর্গ মুন্সিগঞ্জ সদরে অবস্থিত। শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত খালের পশ্চিমপাড়ে এবং দেওভোগ গ্রামের পূর্বপ্রান্তে দুর্গটির অবস্থান। এই জল-দুর্গটি একসময় ইছামতী ও মেঘনা নদীর সংগমস্থলে সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নির্মিত হয়েছিল। তখন দুর্গের নির্মাণস্থলের নাম ছিল ইদ্রাকপুর। এ এলাকায় পরবর্তী সময়ে যে শহরটি গড়ে উঠে একসময় তার নামকরণ হয় মুন্সিগঞ্জ। শহরের উপকণ্ঠে এখনও
হটস্প্রীং দেখার পর আমরা আবার যাত্রা শুরু করলাম ইশকাশিম এর উদ্দেশ্যে। ইশকাশিম পামিরের একটি গ্রাম মূলত। ওয়াখান ভ্যালি শুরু এই ইশকাশিম থেকে। ওয়াখান ভ্যালি হল মূল পামির হাইওয়ে থেকে আলাদা একটা রাস্তা, কিন্তু এলাকাটি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। পূর্বের সিল্করোডের বনিকগন ওয়াখান ভ্যালি দিয়ে সাধারনত যাতায়াত করত না, কারন রাস্তাটি দীর্ঘ।
কয়েকদিন আগে ঘুরে এলাম চাঁদপুর থেকে। যাওয়ার আগের দিন হঠাৎ করে কাজিন বললো চাঁদপুর যাবে। ভরা বর্ষায় নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখতেই মূলত তার চাঁদপুর যাওয়ার ইচ্ছাটা জাগে। তো যেই ভাবা সেই কাজ। পরেরদিন চলে গেলাম সদরঘাটের লালকুঠির লঞ্চ টার্মিনালে। লালকুঠি টার্মিনাল থেকেই মূলত চাঁদপুরগামী লঞ্চগুলো ছাড়ে। আমরা গিয়েছিলাম বোগদাদীয়া-৭ লঞ্চে। এইটা ঢাকা
এখন বঙ্গীয় বর্ষপঞ্জির ভাদ্র মাস। কিতাবি বর্ষা সবে শেষ। তবু বর্ষার রেশ তো বেশ আছে। শরৎ এর ঝকঝকে নীল আকাশ মধ্য দুপুরে চকচকে যে আভা দেয়, নিমিষেই কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে শুরু হয় বারিধারা। ঢাকায় বসে শরৎ এর রূপ আর কতটুকুই বা দেখা যায়। তাই প্রকৃতির আরো কাছাকাছি যাবার তরে চলে গেলাম
বাংলাদেশের যে কয়টি সুন্দর জল্প্রপাত আছে তার মধ্যে অন্যতম নাফাখুম। প্রতিটি মানুষের উচিত একবারের জন্য হলেও নাফাকুমের এই নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাওয়া, যাত্রাপথের এই রোমাঞ্চকর অনূভুতি, ভয়টা গ্রহন করা। আমরা ভ্রমন পিপাসুরা আবারও যাচ্ছি ইনশাল্লাহ। ১০০% সিওর হয়েই ইভেন্ট গোয়িং-এ ক্লিক করবেন, আর যারা যাবেন কিনা সিউর না, তারা Interested এ