শিলিগুড়ি যেভাবে যাবেন ও খরচ সমূহ

শিলিগুড়ির জীপ গাড়ির চালকেরা প্যাকেজ নেবার জন্য অনেক বেশি চাপাচাপি করে, প্যাকেজ না নিলে প্রায় যাইতেই চায় না বা বেশি টাকা চায়। সেক্ষেত্রে বাসে যাওয়া খুবই ভাল অপশন। ভাড়া কম, বাস জীপের চাইতে বেশি আরামদায়ক এবং যাবার সময় চারদিকের ভিউটাও বাস থেকে বেশি উপভোগ করা যায়। এক্ষেত্রে শিলিগুড়ি এসএনটি থেকে পারমিশন ফর্ম

ঘুরে আসুন সুনামগঞ্জ, বারিক্কাটিল্লা, জাদুকাটা নদী, শিমুল বাগান এবং শহীদ সিরাজি লেক

সিলেট বিভাগের অসাধারণ সুন্দর এই জেলায় ঘুরতে যাওয়ার এখন মৌসুম না। একেতো হাওরে পানি কম। বেশিরভাগ অংশ শুকিয়ে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ হয়ে আছে। যেদিকে তাকাবেন ধান ক্ষেত আর খোলা মাঠ। অন্যদিকে শিমুল বাগানে ফুল তুলা কিছুই নেই। সুনামগঞ্জে বাস থেকে নেমে কমপক্ষে হলেও ১৫০-২০০ কি.মি. বাইকে রাউন্ড ট্রিপ দিতে হবে।বাইক ছাড়া এখন

বগালেক ও কেওক্রাডং, বান্দরবান

১৬ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি। সকালে বান্দরবান পৌঁছে প্রথমে নাস্তা সেরে রুমা বাজার বাসস্ট্যান্ড এ যায়। ৯টার বাসে চড়ি। এরপর শুরু হয় পাহাড়ের গা ঘেঁষে যাত্রা, উচু নিচু পাহাড়ি রাস্তা, একদিকে ভয়ংকর খাদ। কিন্তু পাহাড়ের যা রুপ দেখবেন তাতে সব ভয় ভুলে যাবেন। Yজাংশন পৌঁছানোর পর ১০-১৫

পেলিং,নামচি,রাবাংলা,গ্যাংটক,চুংথাং

এই অ্যালবামে আছে:- ১)সাউথ সিকিম নামচির চারধাম এবং গুরু পদ্মাসম্ভাবা ধাম ২)সাউথ সিকিম রাবাংলার বুদ্ধ পার্ক ৩)ওয়েস্ট সিকিম পেলিং এর সিংশোর ব্রিজ,খেচিপেরি লেক,স্কাই ওয়ার্ক,কাঞ্চনজঙ্ঘা জলপ্রপাত,সাঙ্গাচোলিং মোনাস্ট্রি ( সিকিমের সবচেয়ে পুরানো মনেস্ট্রি) ৪)নর্থ সিকিমের চুংথাং ৫)গ্যাংটক এমজি মার্গ মল রোড ## গ্যাংটক যাওয়ার ইনার লাইন পারমিট (ILP) কোথা থেকে নিবেন:-( ফরেনারদের জন্য)... গ্যাংটক

বিনে পয়সায় জুরিখ ভ্রমণ

ভ্রমণপিপাসুদের জন্য সুইজারল্যান্ডের জুরিখ নিঃস্বন্দেহে একখন্ড স্বর্গের মতো। কিন্তু এ কথা সত্য যে মধ্যবিত্ত শৌখিন পর্যটকদের জন্য ইউরোপের অন্যতম ব্যয়বহুল এ শহর জুরিখ ভ্রমণ অনেকটা স্বপ্নের মতো মনে হয়। তবে মজার তথ্য হলো যে শহরে বেরুলে নিমিষেই আপনার পকেট ফাঁকা হয়ে যাবার ভয় থাকে সেই জুরিখ কিন্তু আদতে এমনটি নয়। চাকচিক্যের বাইরেও

রেইনবো ফলস

আমাদের বেশীর ভাগ মানুষের প্ল্যান থাকে মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, শিলং আর স্নোনেংপেডেং ঘুরা। তবে আমার মতে আর একটু কষ্ট করে তৃর্না ভিলেজের (Tyrna Elaka) নংরিয়াত গ্রামে (Nongriat) ডাবল ডেকার, কিছু দূর সামনে ন্যাচারাল সুমিংফুল এবং আরো কিছু দূরে রেইনবো ফলস থেকেও ঘুরে আসা যায়। এখন পর্যন্ত আমি এতো নীল এবং স্বচ্ছ পানি কোথাও

জীব বৈচিত্র্যের দ্বীপ সোনাদিয়া ভ্রমন

অনেক দিন থেকেই সোনাদিয়া ভ্রমনের চিন্তা করছিলাম। কিন্তু কেন যেন ব্যাটে বলে হচ্ছিলনা। কারন ট্যুর প্লান করতে গেলে কেন যেন পাহাড়ই চোখে ভাসে, সেটা দেশেই হোক কিংবা দেশের বাহিরে। অনেক প্রতিক্ষার পর এবার হঠাৎ করেই বান্দরবনের আমিয়াখুম, সাতভাইখুম ভ্রমনের সাথে সোনাদিয়াকে ট্যাগ করে ফেললাম। যেই ভাবা, সেই কাজ। সঙ্গে সঙ্গে সোনাদিয়ার গিয়াসকে

কাপ্তাই পিকনিক স্পট

একদিনের ভ্রমণের জন্য কাপ্তাই জায়গা টা খারাপ না। আর পাশেই রয়েছে রাঙ্গামাটি সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন।কাপ্তাই থেকে মাত্র ২০ কি:মি:। বর্তমানে কাপ্তাইকে সাজানো হয়েছে অনেক সুন্দর করে।সব কিছু গোছালো মনে হয়েছে আমার কাছে।এর আগেও গিয়েছিলাম অনেক বড় তবে তখন এরকম ছিলোনা।এখন পিকনিক স্পটে সংজন করা হয়েছে ট্রলার, বোড, কায়াক ইত্যাদি। যেভাবে

আপেলের অরণ্য হারশিল

চোখ দুটো বন্ধ করে একবার ভাবুন তো, কোন এক পাহাড়ের কোলে, এক অচেনা অরণ্যের মাঝে হেলান দিয়ে বসে আছেন কোন এক গাছের সাথে পিঠ ঠেকিয়ে। ঠিক কোন এক পাহাড়ের মাঝখানে। সবুজ পাহাড়ের নরম কোমল ঘাস মাড়িয়ে উপরের দিকে উঠে গেলেই পাথুরে পাহাড় আর তার পরেই বরফে জড়ানো পর্বত চুড়ার সারি। অথবা নিচের

আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগন্জ

আম আর আম। গাছে গাছে ঝুলছে কাঁচা-পাকা আম। রাস্তার দুই ধারে যত দূর চোখ যায়, কেবলই আমের বাগান। ইচ্ছা করলেই মাটিতে দাঁড়িয়ে, এমনকি শুয়ে-বসেও ছোঁয়া যায়। চাইলে দু-একটা পেড়ে খেতেও পারবেন। যাঁরা এই অভিজ্ঞতা নিতে চান, তাঁরা এখনই চলে যেতে পারেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের বাগানে। প্রখর এই রোদেও ছায়াঘেরা বাগানগুলোতে পাবেন স্নিগ্ধ, শান্তিময়