আমিয়াখুম , নাফাখুম এর নাম শুনলেই অনেকের রোমান্টিসিজম বেড়ে যায়, রেমাক্রি খালের এই দুই জায়গা যেতে চায়না এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম , আর যেতে আগ্রহী দের মধ্যে ছাত্র ভাই দের সংখ্যাই বেশি, গাইড খরচ, নৌকা, চান্দের গাড়ির মাত্রাতিরিক্ত ভাড়ার কারনে দেখা যায় খরচ বেড়ে ৫০০০-৬০০০ হয়ে যায়, তাই অনেকেই ইচ্ছা থাকা
অনেকবার ডেইট চেঞ্জ করতে করতে কিভাবে যেন হুট করেই রওনা দেওয়া। ঢাকা থেকে আমি যাচ্ছি, বাকিরা সিলেট থেকে। চট্টগ্রামে গিয়ে একসাথে রওনা দিব মেঘের দেশে। কপালের লিখা কে খন্ডাবে!! ৩ ঘন্টা দেরী করে যখন চট্টগ্রামে পৌছালাম ততক্ষ্ণে অনেক দেরী হয়ে গেছে। বহুকষ্টে খাগড়াছড়ির বাসের ইঞ্জিনের উপর ঠাই হল আমাদের। সকালের এস্কোর্ট তো
#আবস্থান চট্টগ্রাম,মীরসরাই #যা দেখবেন ৯ টি জল প্রপাত রয়েছে ধাপে ধাপে উঠলে সব কয়টি জল প্রপাত দেখতে পাবেন জল প্রপাত গুলো সত্যি অসাধারণ #যেভাবে যাবেন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গামী সকালের যে কোন একটি ট্রেনে উঠে পড়ুন আর ফেনী নেমে জান সোজা(cng করে) চলে যান মহীপাল ভাড়া নিবে ১৫-২০ টা জন প্রতি সেখান থেকে চট্টগ্রাম
ঘুরে আসুন ফুলের রাজ্য যশোরের গদখালী থেকে, গ্রামের পর গ্রাম এরকম ফুলের ক্ষেত চোখে পড়বে, সারাদেশের ফুলের চাহিদার অন্তত ৭০ ভাগ ফুল নাকি এই গদখালীতেই উৎপাদন করা হয়। যেভাবে যাবেন: বাস: ঢাকা থেকে বাসে যশোর চলে আসুন, নন এসি বাস ভাড়া ৪৮০-৫০০ টাকা আর এসিতে ৭৫০-৮৫০ টাকা। এরপর যশোর শহরের চাঁচড়া বাসস্ট্যান্ড
অনেকে দেখি কুয়াকাটা বরিশাল হয়ে যায় কিন্তু সবাই কি ভুলে গেছে কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্র পটুয়াখালীতে পড়েছে।তৃতীয় সমুদ্র বন্দর সেটাও কুয়াকাটাকে ঘিরে হচ্ছে টিয়াখালীতে। ওখানকার স্থানীয় মানুষ অনেক ভালো।ইদানীং বাহির থেকে এসে যারা ব্যবসা করছে তাদের আচরন ভালো নয়।সবকিছুতে বেশি দাম নিচ্ছে।আগে তিনটি ফেরি পার হয়ে কুয়াকাটা ভ্রমন অনেক কষ্টদায়ক ছিল।এখন সব ব্রীজ হয়ে
মাধবকুন্ড ঝর্ণা যা বাংলাদেশের সুউচ্চ জলপ্রপাত হিসেবে পরিচিত। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা নামক উপজেলায় এই সুন্দর নয়নাভিরাম জলপ্রপাতটির অবস্থান। একসময় পর্যটকদের কাছে প্রাকৃতিক জলপ্রপাত মানেই ছিলো মাধবকুন্ড। এখন দেশের ভেতরে আরো অনেক ঝর্ণার সন্ধান মিলেছে। তবে এখনো জলপ্রপাত অনুরাগী পর্যটকদের প্রধান আকর্ষন মাধবকুন্ড ঝর্ণা। যে পাহাড়টির গা বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছে
ঢাকার আশেপাশে একদিনের জন্য বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করলে ঘুরে আসতে পারেন টাঙ্গাইলের মহেড়া জমিদার বাড়ি থেকে। জমিদার বাড়ির অপূর্ব কারুকাজ ও নির্মাণশৈলী আপনাকে মুগ্ধ করবে নিশ্চিত।বিশাল এলাকা জুড়ে মহেড়া জমিদার বাড়ি অবস্থিত। হঠাৎ দেখলে মনে হবে সবুজ ঘাসের চাদরে যেন ফুটে আছে বিশাল শ্বেতপদ্ম! একটি নয়, পাশাপাশি কয়েকটি ভবন দাঁড়িয়ে আছে কালের
যারা ফুল ভালবাসেন তারা এক দিনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন।গদ খালি ফুলের বাজার থেকে আমার মনে হয় এমন ফুলের বাজার আর কোথায়ও পাবেন না।সকালে চাষিরা সাইকেলে করে দাঁড়িয়ে থাকে হরেক রকম ফুল নিয়ে যেমন গোলাপু, জারবেরা, রজনীগন্ধা, গ্যাডিয়াস আরও অনেক, দাম শুনলে আপনি আবাক যাবেন গোলাপ 100 টি দাম 40 টাকা, জারবেরা
প্রাকৃতির মাঝে লুকিয়ে আছে অনেক অপূর্ব সৌন্দর্য, এমনই একটি অপূর্ব স্থান হল উদালিয়া। পাহাড়-ঝর্ণা-ছোট ছড়া-গহিন অরণ্য সব মিলিয়ে উদালিয়া একটি অসাধারন প্রাকৃতিক স্থান। এখানে বিশেষ আকর্ষণ হল ঝর্ণা। একটি বড় ঝর্ণা ও তার আশেপাশে আরও কয়েকটি ছোট ছোট ঝর্ণা রয়েছে এখানে। অবস্থান--> হাটহাজারী,চট্টগ্রাম। যাতায়াত--> চট্টগ্রাম-নাজিরহাট রোডের কাটিরহাট নেমে পশ্চিম দিকে ৫-৬ কিলোমিটার