কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, খরচ কেমন বা ওখানকার মানুষগুলো কতটা আন্তরিক? অথবা কলকাতা পুলিশের অহেতুক হয়রানি বা কাস্টমসের ঝামেলাগুলো, বা ভারতের সবচেয়ে বড় পর্যটক দেশ হওয়ার পরেও দিল্লি'র বেশ কিছু হোটেলগুলোয় "বাংলাদেশী নিষিদ্ধ" বলার কারন বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, দিল্লি রেডফোর্ট, আগ্রা ফোর্ট, তাজমহল, পেহেলগামে সিজনের প্রথম তুষারপাত, বা গুলমার্গের অসহ্য ঠান্ডা... এসব
অমিয়াখুম বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর একটি জায়গা। এর সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নিবে নিমিষেই। যেমন সুন্দর জায়গা তেমন কষ্টকর এখানে যাওয়ার ট্রেইলটা। পদ্দমঝিড়ি থেকে প্রায় ৬-৭ ঘন্টা হেটে আগে আপনাকে থুইসাপাড়া আসতে হবে। থুইসাপাড়াতে পাহাড়ীদের বাড়িতে থাকবেন এবং খাবেন। তারপরের দিন অমিয়াখুমে আসতে হলে দেবতা পাহাড় নামক একটি খাড়া পাহাড় বেয়ে নামতে হয়।
নাটোর উওরার গণভবন ঘুরে আসলাম আজকে সব দিকে প্রকৃতির ছোয়া বিশাল বিশাল গাছ পাশে লেক দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয়া যাবে এই সুবিশাল গাছের নিচে আর সাথে তো আছেই জমিদার বাড়ি। সব মিলিয়ে একদিনে ঘুরে আসার জন্য একটি আর্দশ জায়গা। আমার ভ্রমণ যাত্রা তুলে ধরছি সকাল ৮ টার গাড়িতে সাভার থেকে উঠি ন্যাশনাল
পৃথিবীর মানচিত্রে খুব ছোট্ট একটি দেশ আমাদের বাংলাদেশ। তথাপি রূপ-লাবণ্য আর বৈচিত্র্যময়তায় মুগ্ধ হয়ে হিউয়েন সাং বলেছিলেন,"ঘুমন্ত সৌন্দর্যের আঁধার।" কখনো পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর বুকে ভেসে চলা আর দু'পাশের পাহাড়গুলোর মেঘমালার মাঝে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা মনকে শিহরিত করে। আবার কখনো বা আঁধারে ঢাকা নি:স্তব্ধ সৈকতে দূর থেকে ভেসে আসা সমুদ্রের গর্জনে মনে
নেপাল। হিমালয় কন্যা নেপাল। সার্কভুক্ত এই দেশটি হতে পারে স্বল্প বাজেটের ভ্রমণ পিপাসুদের সেরা গন্তব্য। যেখানে প্রকৃতি সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে অকৃপণ হাতে। তার সৌন্দর্য পথে, ঘাটে, পাহাড়ে, নদী নালার সর্বত্রে। যেখানে সাগরমাতা মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দাম্ভিকতা নিয়ে। যেখানে শুভ্রতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ধবল গিরি। যেখানে বহুমাত্রিক সৌন্দর্য নিয়ে হাতছানি দিয়ে ডাকে
সাঙ্গু নদী বান্দরবন জেলার প্রধানতম নদী। স্থানীয়ভাবে শঙ্খ নদী, পাহাড়ি নদী। কর্নফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী।বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি তার মধ্যে সাঙ্গু নদী অন্যতম।মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের থানচি উপজেলার মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর জন্ম। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিযে মিশেছে।
27 November 2017 #Day_1 গন্তব্য-সাজেক ভ্যালি✌✌✌ বাসে করে রাজশাহী-ঢাকা-খাগড়াছড়ি #Day_2 খাগড়াছড়ি থেকে সিএনজি করে দীঘিনালা,সেখান থেকে আগেই ঠিক করা চাঁদের গাড়ি করে সরাসরি সাজেক ভ্যালি।।। সাজেক এর যাওয়ার পথে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করে আদিবাসী শিশুগুলো ছিলো অনেক সৌহার্দপূর্ণ, সকলেই হাত নেড়ে স্বাগতম জানায়।।।সাজেকের পথ ছিলো অনেক আঁকাবাঁকা এবং উঁচুনিচু কিন্তু অভিজ্ঞতা
মাত্র ৪ বছর দশ মাসের রিয়াদ জয় করে ফেলেছে বাংলাদেশের এক সময়ের সর্বোচ্চ চূড়া কেওক্রাডং। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের ২ তারিখে সে এই কৃতিত্ব অর্জন করে। কেওক্রাডং গ্রুপ ট্যুরের এই মিশনে রিয়াদের সঙ্গে ছিল তার আট বছরের বোন রিয়া এবং বাবা-মা। বিস্ময় শিশু রিয়াদকে আমরা অভিনন্দন জানাতে ভুলব না। বগালেক থেকে কেওক্রাডং আসা যাওয়া আট
লোকেশনের অভাবে পুরোন লোকেশনগুলোর উপর বেশি চাপ পড়ে যাচ্ছে। তাই নতুন ডেষ্টিনেশন এর সন্ধান দিচ্ছি। একটা অনুরোধ থাকবে পরিবেশের কথা ভাববেন। অপঁচনশীল কিছু দয়া করে ফেলে আসবেন না। শীতলপুর লেক এখানে শেষ গিয়েছি ২০১৫ সালে। ছবিটাও সে সময়ের। পাহাড়ের মাঝখানে একটা হ্রদ। ডানপাশের তীরে ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন মাচা বেঁধেছে