কোথায় পাবো হার কলসি কোথায় পাবো দড়ি? তুমি হও যমুনা রাধে আমি ডুইবা মরি”। আহ, রাধার জন্য কৃষ্ণ যমুনাতে ডুবিয়া মরিতে চায়, আবার এর তীরেই সৌধ হয়ে আছে মমতাজ-শাহজাহানের তাজমহল। মহাকালের আরো কতো যে হৃদয় ঘটিত ঘটনার সাক্ষী এই যমুনা। এজন্য যমুনাকে দেখার লোভ কেইবা সামলাতে পারে। তাই একদিনের ছুটিতে একা, দোকলা
সকালে ফালুটের চারদিকে সাদা হয়ে থাকে হাল্কা বরফের প্রলেপ। দেখলে মনে হয় চাদের দেশ থেকে নেয়া নিলআর্মস্ট্রং এর ছবির সাথে এখানকার যথেষ্ট মিল। অথবা ঐরকম ছবি এখান থেকে উঠানো সম্ভব :p । ফালুট ভারত নেপাল সীমান্তে অবস্থিত । সান্দাকফু থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২১ কি,মি। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এখানে তাপমাত্রা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি
মহানন্দা নদীর তীর ঘেঁষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অবস্থান। সুলতানি আমলে ১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়। সে সময় গৌড় নগরীতে গড়ে ওঠে নানা রকম স্থাপনা। ১৫৭৫ সালে এক ভয়াবহ মহামারীর ফলে নগরীটি পরিত্যক্ত হয় এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যায় এর নিদর্শনগুলো। প্রাচীন গৌড় নগরীর ধ্বংসাবশেষ ও টিকে থাকা গৌড়ের নানা
Peace, calm and tranquility- A stay in boat on a full moon night in the middle of haor. Spending a day and night in Tangua haor was a life time experience.Sharing our trip itinerary for more info. Our tour details 10.pm from Mohakhali Bus stand Day 01.03.11.2017 Reach 6.00 am Sunamgonj 6.10am
জায়গাটা কিছুদিন ধরেই বেশ হাইপড!তাই খাগড়াছড়ি জেলা ট্যুরে আমারও প্ল্যান ছিলো জায়গাটা ঘুরে আসার... কিন্তু,চিটাগাং থেকে খাগড়াছড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেজে যায় ১১ টা...তারপর রিসাং,তারেং আর আলুটিলা ঘুরে এসে বাসস্ট্যাড নামলাম ৩ টায়... বাসস্টান্ডে নেমেই সবাইকে জিজ্ঞাস করতে থাকলাম জায়গাটা কই? কিভাবে যায়? কেউ বলতে পারে না...! অবশেষ একজন বললো,জামতলী যান,এইখানে একটা মন্দির
রাসমনির ঘাট: চমৎকার এক সৈকত। এখানে এলে দেখতে পাবেন ঝাউবন, সাগর পর্যন্ত বিসৃত সবুজ ঘাসের চাদর। লাল কাকড়ার লুকোচুরি, পাখি ভেবে ভুল করা বিশাল বিশাল ঘুড়ির উড়াউড়ি। এখানে চুলে দোলা দিয়ে যায় দক্ষিণা বাতাস, যেমন চোখে দোলা দেয় সাগরের ঢেউ। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বাস/ ট্রেনে চট্রগ্রাম। তারপর সিএনজি কিংবা রাইডারে(লেগুনা) সোজা
যারা ভারতে চেরাপূঞ্জি ঘুরতে যান তাদের কাছে অন্যতম দশর্ণীয় স্থান হচ্ছে “নোহকালিকায় জলপ্রপাত” । এটি ভারতে সর্ব উঁচু জলপ্রপাত যার উচ্চতা ১১১৫ ফিট । সাধারনত অনেক দূরের ভিউ পয়েন্ট থেকে ই এই জলপ্রপাত দেখতে হয় । কিন্তু ইউটিউবে ভিডিও দেখলাম যে এই জলপ্রপাতে “আপ স্ট্রিমে” যাওয়া যায় । খোঁজ খবর নিয়ে জানতে
আমার মতো ভ্রমনপ্রিয় কেরানিদের জন্য, যারা কিনা শুক্রবার-শনিবার ছাড়া সময় বের করতে পারেন না, তাদের জন্য পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতে পারে কাপ্তাই-রাংগামাটি। আমরা এমনই ৬ জন কেরানি বৃহস্পতিবার রাতের শেষ বাসে (শ্যামলী পরিবহন- রাত ১১.৩০) উঠে রওনা হয়েছিলাম কাপ্তাই-এর উদ্দেশ্যে। শুক্রবার সকাল ৮ টা নাগাদ বড়ইছড়ি বাজারে নেমে সকালের নাস্তা সেরে ১০ মিনিট
এইটা হলুদের সমুদ্র নাহ, মহাসমুদ্র!! স্থানঃ চান্দের পাড়া; নরসিংদী। ছবি ও পোস্ট কৃতজ্ঞতাঃ এস এম রিফাত . কিভাবে যাবেনঃ বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে নরসিংদী নতুন বাসস্টপেজ( ঢাকার গুলিস্তান অথবা মহাখালি থেকে ১০০ টাকা ভাড়া)- রিকশা অথবা অটোবাইক করে সাটিরপাড়া রজনীগন্ধা মোড়( ৫/১০ টাকা)- সাটিরপাড়া থেকে অটোবাইকে করে সুইচ গেট বাজার অথবা (১৫/২০
মনে হয়না ঢাকার এত কাছে এত বড় আর কোন মহীরুহ টিকে আছে এখনো। বিশাল এলাকা নিয়ে অবস্থিত ষাইট্টার বটগাছটি। দূর থেকে দেখলে মনে হবে একটা সবুজ তাবু বিছানো। তলে আসলে মনে হবে সেই সবুজ তাবুতে ঢুকে পড়েছেন। গাছ আসলে দুইটা। একটা বট-আরেকটা পাকুড়। নিচে মন্দিরও আছে। এলাকায় এই বটগাছকে নিয়ে নানা মিথ