সোফিয়ার সাথে একদিন

রোবট সোফিয়ায় আমার আমন্ত্রণে বাংলাদেশে এসে, এয়ারপোর্ট পেরুতেই এক বিপদে পড়ে গেলো, তার লাগেজ পাওয়া যাচ্ছে না, এত কৃত্রিম বুদ্ধি সম্পন্ন সোফিয়া পুরো পৃথিবীর তাবৎ এয়ারপোর্ট স্ক্যান করেও কোথাও না পেয়ে হতাশ মনে বেড়িয়ে সিএনজি নিলো, এখানেও সোফিয়ার বিপদ, সিএনজি মিটারে যাবে না, দরদাম করার লজিক তার ভিতরে নেই, তাই সে হাঁটার

হিমালয় কন্যা পঞ্চগড়

পঞ্চগড় হলো বাংলাদেশের সর্বউত্তরের জেলা। এটি একটু সুরু জেলাও বটে। পঞ্চগড় জেলাতে ৫ টি উপজেলা মোটামুটি সব উপজেলাতেই কিছু না কিছু আছে। ১★আটোয়ারি উপজেলা ★ এটা পঞ্চগড় জেলা শহর থেকে ২২ কি.মি দূরে অবস্থিত। এখানে দেখার মত রয়েছে চাবাগান,মির্জাপুর শাহী মসজিট,বার আউলিয়ার মাজার, সুইস গেট। এছাড়া ডিসেম্বর মাসে ১ মাস ব্যাপী শতবর্ষ

কাট্টলি সমুদ্রসৈকত

দক্ষিন কাট্টলি, চট্টগ্রাম। সুন্দরবনের শ্বাসমূলের সৌন্দর্য কিছুটা হলেও উপভোগ করতে চলে অাসুন কাট্টলি সমুদ্রসৈকত /জেলেপাড়া বিচ। কাদামাটি, লোনা জল অার সবুজ ঘাস। চট্টগ্রাম শহরের কাছেই মনোরম একটি দর্শনীয় স্থান। এই সমুদ্রসৈকতে অল্প কিছুদিন অাগে "হালদা" ছবির শুটিং শেষ হল।তাই যারা যারা হালদা ছবিটি দেখেছেন তারা ছবির সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন। যেভাবে যাবেন:

চরভৈরবী নদীর পাড়

চরভৈরবী;চাঁদপুর। ✵যেভাবে যাবেন-ঢাকা লালকুঠি ঘাট থেকে চরভৈরবী গামী লঞ্চে উঠে চরভৈরবী ঘাট(শেষ ঘাট) এ নামলেই হবে।ডেক ভাড়া ১৫০ টাকা।চাইলে কেবিনও নিতে পারেন।সেক্ষেত্রে কেবিন ভেদে ৫০০-১০০০ টাকা লাগবে।আর চাঁদপুর থেকে যারা যেতে চান তাদের ডেক ভাড়া ৫০ টাকা লাগবে। ✵চাইলে লঞ্চেই দুপুরের খাবার সেরে নিতে পারেন! কিংবা চরভৈরবী নেমে মেঘনা নদীর পাড়ে লঞ্চ

মনপুরা দ্বীপ

মনপুরা বাংলাদেশের ভোলা জেলার একটি বিছিন্ন দ্বীপ। দ্বীপের তিন দিকে মেঘনা নদী আর দক্ষিণে বঙ্গপোসাগর। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ সাজে সজ্জিত এক লীলাভূমিও বটে। এখানে না গেলে বুঝতেই পারবেন না প্রকৃতির কি সৌন্দর্য অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। এই দ্বীপে বসেই আপনি দেখতে পারবেন সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। আরো আছে মনপুরা ল্যান্ডিং স্টেশন, হরিণের অভয়াশ্রম

চায়ের দেশ অথবা চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গল..

শ্রীমঙ্গল নাম শুনলেই যেন মনের মধ্যে চা বাগানের ছবি ফুটে উঠে। আর সেই চা বাগান গুলোতে এখন যেন চলছে পূর্ন যৌবন,বৃষ্টিজল চা গাছের পাতায় পরা মানেই তাদের সবুজ আভার উৎকর্ষতা বৃদ্ধি... শ্রীমঙ্গল আসলেই এখন আপনার চোখ জুড়িয়ে মনেও বয়ে চলবে অবারিত প্রশান্তি ধারা,চারিদিকে যেদিকেই চোখ পরবে সবুজ আর সবুজ...যেন বাঁধভাঙ্গা কোনো সবুজের

রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর

সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত উপন্যাস সোনার কেল্লা পড়ার পর থেকেই ইচ্ছা ছিল যে রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর দেখব। নিজেকে কল্পনা করতাম ফেলুদার জায়গায়। এর আগে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও বিভিন্ন কারনে রাজস্থানের এই বিখ্যাত মরুশহরে যেতে পারিনি। তো এবার ঠিক করে ফেললাম যে ঈদের বন্ধে মরুভূমি দেখতে জয়সলমীর যাব। ঢাকা থেকে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে

সাতার কাটতে কার না ইচ্ছে হয়

এরকম স্বচ্ছ জলে একবার সাতার কাটতে কার না ইচ্ছে হয়...! হালকা সবুজ রঙের পানি,১৫-২০ ফুট গভীর কিন্তু একদম নিচ পর্যন্ত দেখা যায়,রৌদ্রময় দিনে আপনি অনায়াসে পানিতে নৌকার ছাড়া দেখতে পারবেন!কখনো কখনো মনে হবে নৌকাগুলো পানিতে নয় শুন্যে ভাসছে! কিভাবে যাবেনঃ আফসোসে কথা হলো জায়গাটা বাংলাদেশে নয়,ইন্ডিয়ার ডাউকি। আমরা আমরা বাংলাদেশের জাফলংয়ে দাঁড়িয়ে

বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

যেভাবে যাবেন : রুট-১ :ঢাকা থেকে বাসে করে চকরিয়া ( ভাড়া ৭০০ টাকা) । চকরিয়া থেকে সিএনজিতে করে মগনামা ঘাটা ( ভাড়া ১২০-১৫০ টাকা জন প্রতি ) । মগনামা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা স্পিড বোটে বড়ঘোপ ঘাট ( আমরা এভাবে ই গিয়েছিলাম, কুতুবদিয়াতে আরও কয়েকটা ঘাট আছে সেগুলো দিয়েও যাওয়া যেতে পারে

অনেকদিন অপেক্ষার পর আজ চলেই গেলাম গোলাপ গ্রাম খ্যাত সাদল্লাপুর

ঢাকার পাশেই এত সুন্দর একটি গ্রাম না দেখলেই নয়। শহুরে কোলাহল ছেড়ে একটু সস্তি মুক্ত বাতাস। ফুলপ্রেমীদের অবশ্যই ভাল লাগবে। নিরিবিলি পরিবেশ চারিদিকে ফুলের রানীদের ছড়াছড়ি। যেভাবে যাবেন: মিরপুর ১ নাম্বার বেরিবাধ, দিয়াবাড়ি ঘাট থেকে ট্রলারে যায় সাদল্লাপুর গ্রামে। সাভার বিরুলিয়া হয়েও যাওয়া যায়। নোট: *ফুলের বাগানে প্রবেশের পূর্বে অনুমতি নিবেন। আর