এই নামে এখানে একটা ক্যাফেও আছে। খোলামেলা আর পাহাড় নদীর সমাবেশপূর্ণ এই পরিবেশে দুটা ডাল ভাত খেয়েও শান্তি পাওয়া যায়! এইরকম একটা পরিবেশে রেস্টুরেন্ট দেওয়ার মত পরিকল্পনা করাটা চরম বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বুদ্ধির প্রতিফলন মাত্র! এছাড়া কর্মচারীদের ব্যবহারও যথেষ্ট ভাল ও আন্তরিক। যেভাবে যাবেনঃ চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট বাস টার্মিনাল থেকে ৬৫ টাকা ভাড়া
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া থানায় অবস্থিত এই "নিঝুম দ্বীপ" । উত্তরে হাতিয়া, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পশ্চিমে মনপুরা অবস্থিত। "নিঝুম দ্বীপ" কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী বলা হয়। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বুকে আঁচড়ে পড়া অগণিত ঢেউ,অবারিত সবুজ গাছ-গাছালি আর সহস্র হরিণ "নিঝুম দ্বীপ" কে সৌন্দর্যের রানী হতে সহযোগিতা করেছে। প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে সকল সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের
জায়গায় জায়গায় নিরাপদ বালির বিশাল বিচ, বিশাল বট গাছের নীচে, অথবা নদীর মাঝখানে ৪ কিলোমিটার মখমলের মত নরম সবুজ ঘাস + কাশবন + দারুন বালির বিচ এ ক্যাম্পিং এর জন্য একদম পারফেক্ট।।। কিছুদিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে খেজুরের রস, নদীর পাশে বিশাল সব শরিসা খেত, আর খাবার জন্য নদীর তাজা মাছ তো আছেই।।
এই বছরের কিছু পরিচিত আর ট্রাভেলার দের প্রিয় হয়ে উঠা জায়গা গুলোর মধ্যে বাঁশবাড়িয়া অন্যতম ছিলো। গত কিছুদিন ধরে এখানে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের ফ্যাক্টরির কাজ শুরু করে। যার জন্য বীচ এর উপর দিয়ে পাইপ লাইন বসিয়ে বালি উত্তোলন কাজ শুরু করে। এর পর থেকেই আগের বাঁশবাড়িয়া এখন আর আপনি পাবেন না। হতে
জীবনে আনন্দ ঘন মূহুর্তের ভীতরে সাজেক ভ্রমণ একটি,গত মাসের ২ তারিখ থেকে ৪ তারিখ ঘুরে আসলাম,যদিও অনেক রিস্ক নিয়ে,কারন ১ তারিখে আমি বাড়িতেই ছিলাম ছুটি কাটাতে।ওইদিন রাতে বন্ধু মেহেদি ফোন করে বলল দোস্ত হঠাত প্লান ওদের ভার্সিটি থেকে সাজেক যাচ্ছে,আমার টিকেট কনফার্ম করবে কিনা?আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করবো, কারন তখনও আমি
একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়. কায়াকিং এর এর সাথে উপোভোগ করতে পারবেন লেকের আশেপাশের মনোরম দৃশ. কায়াকিং প্রতি ঘন্টা ২৫০ টাকা যেভাবে যাবেন ঢাকা থেকে কাপ্তাই যায় এমন একটি বাসে উঠে বসে পরবেন সুপারভাইজারকে বল্লেই হবে শিলছড়ি ঝুম রেস্তোরার সামনে নামিয়ে দিতে. কাওকে বল্লেই দেখিয়ে দিবে. রাস্তা থেকে
পানিহাটা শেরপুর জেলার, নালিতাবাড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট। শহরের কোলাহল পুর্ণ জীবন থেকে একটু অবসর পেতে যে কেউ চলে আসতে পারেন শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের প্রকৃতির নৈসর্গিক শোভা মন্ডিত পানিহাটা পাহাড় এলাকায়। এখানকার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার সীমান্তঘেষা ঘন সবুজ শ্যামল বন, খরস্রোতা পাহাড়ী ভোগাই নদের সাথে মিতালী আর বৃক্ষরাজি
কেওক্রাডং বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৮৬ মিটার বা ৩২৩৫ফুট প্রায় কেওক্রাডং যেতে হলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে বান্দরবান। বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ি(ফোর হুইল ড্রাইভ), বাস, সি এন জি করে রুমা যাওয়া যায়। বান্দরবান শহর থেকে রুমা যেতে সময় লাগবে কমবেশি ২ ঘণ্টার মত। নিয়ম অনুযায়ী রুমা বাজার থেকে
ঢাকার অদূরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের মহেড়া ইউনিয়নিয়নের মহেড়া গ্রামে অবস্থিত মহেড়া জমিদার বাড়ি , যেখানে নীলাকাশ, ছোট করে ছেটে রাখা সবুজ ঘাসের কার্পেট, শতাধিক বর্ষের সহস্রাধিক স্মৃতি বিজড়িত সুরম্য ভবনসমূহ সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে দর্শনার্থীর অপেক্ষায় থাকে , যা আমাদের পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করে দেয় । টাংগাইলে অনেকগুলো জমিদার বাড়ি আছে , মহেড়া
নীলাদ্রির সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলা টা হয়তো বোকামি অথবা নিলাদ্রি কে অপমান করা হবে যদি ভাষায় বুঝাতে যাই। তার চেয়ে ভালো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। লেখার সময় আমি আসলে কোন ভাষা পাচ্ছিলাম না কিভাবে নীলাদ্রির সৌন্দর্য তুলে ধরবো তাই একটা কথাই বলবো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার ফকিরাপুল আর সায়েদাবাদ