সাংহাই শহরের তুলনা শুধুমাত্র সাংহাই শহরের সাথেই চলে।২০১০ সালে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে সাংহাই শহর আয়োজন করেছিলো ওয়ার্ল্ড এক্সপো।সেবার বিশ্ব অবাক চোখে দেখেছে সাংহাই এর জৌলুস।চাইনীজ জাতি দেখিয়েছে তারা কতটা সক্ষম। আর বর্তমান বিশ্বে তারা কতটা গুরুত্বপূর্ন !ছয়মাস ব্যাপি চলা এই মেলায় সেবার সাংহাইয়ে অতিথি এসেছিলো প্রাট ছয় কোটি। প্রতিদিনই সাংহাই
এই সময়টাতে সিলেটে ঘুরতে আসলে অবশ্যই লালাখালে নৌভ্রমণ করা উচিত। শীতকালে লালাখালের নীল আর সবুজ জলারাশী পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কারন। জাফলং, ডিবির শাপলা বিল, কিংবা রাতারগুল একদিনেই ঘুরে দেখা সম্ভব। পাশাপাশি চাইলে কায়াকিং করতে পারবেন লালাখালেই। নাজিমঘড় রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে কায়াকিং এবং MTV বাইকিং এর ব্যবস্থা আছে তাদের। কিভাবে যাবেন: ঢাকা
হাটু আর কোমরের ব্যাথা এখনো ভাল হয়নি :-D।১২০০ফুট উপরে উঠা এত সহজ না :-D একদিনের ট্যুর ছিল।৬জন বন্ধু মিলে বেশ ভাল একটা ট্যুর দিলাম।কিন্তু আমাদের কিছু ভুল ছিল।যেমন:- ১)সকালবেলা তেমন একটা নাস্তা না করেই পাহাড় এ উঠেছি। ২)সবচেয়ে বড় ভুলটা করেছি পানি না নিয়ে উঠেছি।আপনারা পানির বোতলের সাথে শুকনা খাবার নিয়ে যেতে পারেন... আমাদের
কক্সবাজার ভ্রমনকারীদের জন্য সুখবর। আরেকটি স্পট। Radiant Fish world সামুদ্রিক জীবিত মাছগুলো দেখলেই মন ভরে যাবে। আজকেই উদ্ভোধন হল। আজ ফ্রি ছিল কিন্তু পরবর্তীতে টিকেট লাগবে( টিকেট এর দাম টা জানা হয় নি) সাথেই একটি রেস্টুরেন্ট ৩য় তলায়। নিচের দুইতলা মিউজিয়াম। লোকেশনঃ হলিডের মোড় থেকে বাজারঘাটা যাওয়ার সময় ৫০ গজ সামনে গেলেই।
জায়গা টা আসলে ঢাকা জেলার ভেতরেই , ট্যুর দূর হলেই বেশি মজার,কিন্তু আমাদের আশেপাশেই এমন অনেক জায়গা থাকে যা তত টা ও খারাপ না, শুধু কাছে বলে অগচরেই থেকে যায় তেমন ই একটা জায়গা মৈনট আগামীকাল ছুটি ,কই যাওয়া যায়, হঠাত করে মনে পড়ল মৈনট নাম টা,অনেকেই গেছে,তো ঢাকার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা
সাজেক টু্র প্লান সুনতে সুনতে আপনাদের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে তাই টুর প্লান নিয়ে কিছু লিখলাম না। কি কি করবেন তাই লিখলাম,,,,, ১.সাজেক শীত অনেক বেশি না অাবার কমও না। তাই অতিরিক্ত শীতের কাপড় নিবার দরকার নাই।কান টুপি নিবেন। ২.সৌদিয়া,শ্যামলী সাজেকের ভাল বাস। ৩.কটেজ বুকিং দিলে ভাল হয় কিন্তু না দিয়ে গেলেও
আমবাগানের ভেতরে শুনশান নীরবতা। মাঝে বিশাল এক পোড়ো স্থাপনা। ধ্বসে পড়া ছাদ খোলা আকাশ। পিছনেই একটা মরা নদী। নদীর নাম পাগলা। ওপারেই ভারতের কাটাতার। আমার মতে বাংলাদেশে যত পূরাকীর্তি আছে তার মধ্যে সবচে আন্ডাররেটেড পুরাকীর্তি এটি। আসলে মূল সড়ক থেকে বিচ্ছিন্ন ও একদম ভারত সীমান্তের সন্নিকটে আম বাগানের ভেতরে অবস্থান বলেই হয়তো
মিরসরাইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই মহামায়া লেক। চারদিকে পাহাড় আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য,সাথে স্বচ্ছ নীলচে পানি মুগ্ধ করার মতো। লেকের ওপাড়ে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণাধারা। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের অলংকার কিংবা একে খান বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকাগামী কোনো লোকাল বাসে উঠে পড়বেন। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা পড়বে। মিরসরাই অতিক্রম করে একটু সামনে ঠাকুরদিঘী পাড়ে
অল্প টাকায় অনেক বেশি আনন্দদায়ক ট্যুর।।। ২জন গেলে পার পারসন ৩৫০০ টাকা যথেষ্ট ৩ দিন ২রাতের জন্য। কুয়াকাটায় ১৬/১৮ টা স্পট আছে যা আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন এবং স্পট গুলো বাইকে ঘুরতে পারবেন। আমার কাছে কুয়াকাটার সব থেকে সুন্দর জায়গা মনে হয় লেবুবনকে।আপনি লেবুবন এ দুপুরের খাবার খেতে পারবেন বা সূর্যাআস্তর সময়
... যদিও কষ্ট হবে তার পরেও একটু কষ্ট করলেই ১০০০ হাজার টাকার ভিতরে ভালো ভাবেই ৪ জাইগা ভ্রমন করে আসতে পারবেন... আমাদের গ্রুপ ছিল ৬ জনের,রাতে খেয়ে দেয়ে ১০.৩০ তে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে চট্রগ্রাম মেইল ট্রেনের (৬*১২৫)=৭৫০ টাকা টিকেট কেটে আড্ডা মাস্তি করতে করতে রহনা দিলাম..রাতের স্টেশন বিরতিতে আড্ডা চল্লো চায়ের