কিভাবে যাওয়া যায়: ঢাকার সদরঘাট, গুলিস্থান, মতিঝিল বা সায়দাবাদ হতে রিকশা বা সিএজিযোগে রোজ গার্ডেন যাওয়া যায়। রোজ গার্ডেন পুরান ঢাকার টিকাটুলিস্থ কে এম দাস লেনের একটি ঐতিহ্যবাহী ভবন। তৎকালীন নব্য জমিদার ঋষিকেশ দাস বিশ শতকের তৃতীয় দশকে (সম্ভবত ১৯৩০ সালে) গড়ে তোলেন এ গার্ডেন। উনিশ শতকের শেষের দিকে বলধার জমিদারের বাগান
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ঢাকার বিজয় সরণী এলাকায় ৫.৪৬ একর জমির উপর ১২৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে দেশের একমাত্র প্ল্যানিটেরিয়াম ‘‘ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ’’ যা মাওলানা ভাসানী নভোথিয়েটার নামেও পরিচিত। বিনোদনমূলক শিক্ষা আয়োজনের মাধ্যমে জনসাধারণের মনে ইতিবাচক বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার মাধ্যমে সমাজ
ঘোরাঘুরির এই মৌসুমে ঘুরে ঘুরে ঘুরা ঘুরি করতে করতে যদি রংপুর চলে আসতে চান তবে আপনার জন্যই বলে রাখি রংপুর এর নিক নেম-ই গ্রীনসিটি। সো প্রায় সব জায়গাতেই কিছু না কিছু ন্যাচারাল বিউটি খুজে পাবেন সেই সাথে পাবেন সমৃদ্ধ অতীত এর খোজ। শুরু করতে পারেন সিটি থেকেই, পাবেন শত বছরের পুরনো টাউন
খালিয়া শান্তিকেন্দ্রের ভিতরেই অবস্থিত এই মন্দিরটি। এই মন্দিরটির নির্মাণশৈলী বেশ চমৎকার। অনুমানিক ১৮২৫ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত এই মন্দিরটি এই অঞ্চলের অন্যতম প্রাচীন মন্দির। তৎকালীন জমিদার ও কালীসাধক রাজা রাম নিজের পূজো আর্চনা করার জন্য মন্দিরটি নির্মান করে। মন্দিরের টেরাকোটায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে রামায়ন মহাভারতের বিভিন্ন দৃশ্যাবলী নিপুণ দক্ষতায়। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন পশুপাখি, ফুল-লতা,
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে বিজয় দিবসের ছুটি কাটাতে গিয়েছিলাম আমরা ছজন, আমরা সরাসরি মিরসরাইয়ের ঠাকুরদিঘী বাজারে নামি,ওখান থেকে কয়েক মিনিট হাঁটলেই পাবেন মহামায়া, আমাদের আগেই কায়াকিং পয়েন্টের ভাইয়াদের সাথে ফোনে কথা বলে বুকিং দেয়া ছিল, আমরা যাওয়ার পরপরই তাঁবু,হ্যামোক,ক্যাম্প ফায়ারিং সব স্টার্ট করা হয়,আপনারা বলে দিলে আগেই করে রাখবে ভাইয়ারা তারপর সারারাত হ্যামোকে
কলকাতার হাওড়া স্টেশন থেকে কালকা মেইল ট্রেনে কালকা যাওয়া যায়।কালকা মেইলের ভাড়া এসি থ্রি-টায়ার ২৩৫০ রুপি প্রতি জন।যদি কালকা মেইল ট্রেনের টিকিট না পান তাহলে অমৃতসর মেইল ট্রেনের টিকিট কেটে আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে নামতে হবে।অমৃতসর মেইলের এসি থ্রি-টায়ার এর ভাড়া ২২৫০ রুপি প্রতি জন।সেখান থেকে বার্মিজ কালকা মেইল নামে একটা ট্রেন আছে
( স্পেন - ফ্রান্স -নেদারল্যান্ডস - জার্মানী - সুইটজারল্যান্ড - অস্ট্রিয়া - হাঙ্গেরি - চেক প্রজাতন্ত্র) ইউরোপ হচ্ছে ট্রাভেলার্সদের জন্য স্বর্গ রাজ্য, যারাই ট্রাভেল করতে পছন্দ করেন সবার স্বপ্ন থাকে জীবনে একবার হলেও ইউরোপে ভ্রমণ করার। এক দেশ থেকে আরেক দেশের ভাষা, ঐতিহ্য , সংস্কৃতি আলাদা। রোমান্টিক প্লেস থেকে শুরু করে এডভেঞ্চার
উদ্দেশ্য ছিল এবারের বিজয় দিবস পালন করব চন্দ্রনাথের চূড়ায়। যেই কথা সেই কাজ। ৬ জন মিলে প্ল্যান ফিক্সড করলাম। সাগর সৈকত আমাকে বেশি টানে তাই আমার উদ্দেশ্য পড়ন্ত বিকেলে বিচগুলো ঘুরে দেখা। গ্রুপে পাহাড় বা ঝর্ণা লাভার আছে তাই সব মিলিয়ে প্ল্যান। #চন্দ্রনাথ পাহাড় #গুলিয়াখালি বিচ #সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক #সুপ্তধারা ও সহস্রাধারা ঝর্ণা #বাশাবাড়িয়া বিচ #নেভাল ভেন্যু #পতেঙ্গা বিচ
আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে এখন ভারতবর্ষ প্রতিনিয়ত ভ্রমণ করে থাকি।স্বল্প খরচে আরামদায়ক ভাবে ভারতবর্ষ ভ্রমণ করার জন্য রেল সবচাইতে জনপ্রিয় বাহন। #সম্প্রতি ভারতীয় রেল অথরিটি বিদেশি পর্যটক কোঠায় টিকেট প্রাপ্তিতে কিছু নতুন শর্তারোপ করেছে।সে শর্তসমুহ না জানা থাকার ফলে আমার মতো বাজেট ট্রাভেলারদের কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। #পরিবর্তিত_নিয়ম_সমুহ। ১.সকল ক্লাসের টিকেটের ভাড়া