প্রকৃতি ঃ- কবি সুফিয়া কামাল বলেছেন শীত প্রকৃতিকে দেয় রুক্ষতার রূপ। (সম্ভবত কবি তাহিরপুর বেড়াতে যান নি, গেলে নিশ্চই বলতেন শীত আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, আমি শীতকে কিছুই দেই নি ভ্যাসিলিন ছাড়া)। যাকে ভালবাসলে আনন্দ ও প্রেম পাওয়া যায় তাই হল প্রকৃতি। উপভোগীয় স্থান ঃ- ভ্রমণ বলতেই আনন্দ। কিন্তু মজাটা তো ভিতরে,
অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহনের অভিযোগে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে চলাচলকারী এলসিটি কুতুবদিয়া জাহাজ কর্তৃপক্ষকে আজ মঙ্গলবার এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের অভিযোগে তাৎক্ষণিক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জাহাজ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা প্রিয়াংকা। বেলা একটার দিকে চলন্ত অবস্থায় ওই জাহাজ থেকে
নিঝুম দ্বীপ সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ার বদৌলতে অনেকেই জেনেছেন কারো কারো হয়তো যাবার সৌভাগ্যও হয়েছে। সৌভাগ্য কেন বললাম তা সেখানে না গেলে আমি ওষুধ দেই কাজে আসবেনা যতক্ষন না নিঝুম হাসপাতালে গিয়ে মনের চিকিৎসা না করাবেন। নিঝুম দ্বীপকে অনেকেই অনলাইনের তথ্য আর রিভিও দেখে ছোট্ট একটা দ্বীপ মনে করেন কিন্তু মনে রাখবেন অনলাইন
সবাই বলে এটা নাকি জাতীয় ঝর্ণা কারন খুব কম মানুষই আছে যারা এই ঝর্ণায় যায়নি আর পিছলা খায়নি। তবে বর্ষাকালে খৈয়াছড়ার রূপ যৌবন দেখে আমরা মুগ্ধ হলেও আজ শোনাবো নতুন গল্প, রাতের গল্প, ভোরের গল্প :) গত সপ্তাহে আমরা ৭ জন গিয়েছিলাম খৈয়াছড়ার ৪ নাম্বার ঝর্ণায় ক্যাম্পিং করতে, ঝর্ণা হোটেলে দুপুরে লাঞ্চ করে
সুন্দরবনের কোলঘেষে যে জেলা সেটি হলো বাগেরহাট।এখানে দেখারমত অনেক কিছুই আছে। তারপরো সময় কম থাকলে একদিনেই দেখে আসতে পারেন,ষাটগুম্ভুজ মসজিদ,হযরত খানজাহান আলীর মাজার ও চন্দ্রমহল ইকো পার্ক। কিভাবে যাবেন ঢাকা থেকে ★ ঢাকার গুলিস্তান থেকে খুব ভোরে খুলনার বাসে উঠবেন পথে বাগেরহাট নেমে যাবেন সেখান থেকে আটো রিক্সা করে চলে যাবেন মাজারে।মাজার
হিমালয়ের ব্যাকগ্রাউন্ডে অনিন্দ্য সুন্দর নেপালের রুপ। তুষারশুভ্র বরফ আচ্ছাদিত পর্বতমালা, গভীর নীল হ্রদ, খরস্রোতা পাহাড়ি নদী আর সবুজের মায়ায় ঘিরে থাকা অদ্ভুত সুন্দর এ দেশটি। নেপালের সবচেয়ে আকর্ষণীয় নগরী পোখারা, যা রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে ২০০ কিমি. দূরে অবস্থিত। পোখারায় যখন পৌছালাম তখন প্রায় মধ্যরাত। ভোর হতেই আমরা গেলাম শ্বেতী নদী দেখতে, শ্বেতী
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অনেক জায়গাই ঘুড়ে এসেছি। লিখবো লিখবো করেও আসলে কোনো ট্র্যাভেলিং স্টোরিই লিখা হয়ে উঠেনা। কুয়াকাটা ঘুড়ে এসে মনে হলো কুয়াকাটা সম্পর্কে না লিখলেই নয়। বেশ লম্বা একটা জার্নি করে কুয়াকাটা পৌঁছুতে হয়, যারা দূরপাল্লায় যাত্রায় অভ্যস্ত নয় তাদের জন্য খুব কষ্টদায়ক হয়ে উঠতে পারে। বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর একটি সী-বিচ
শীত এলেই যাদের হলুদের রাজ্য ভ্রমণের ভূত মাথায় চাপে তাদের ভূত তাড়ানোর জন্যই মানিকগঞ্জের ঝিটকা হতে পারে অসাধারণ স্থান। আর অল্প কিছু দিন পরে গেলেই দেখতে পাবেন এই হলুদিয়া রাজ্যের রাজত্ব। আরেকটু হলেই গিয়াছিলাম। হঠাৎ করে বি আর টি সির এমন উদ্ভট ওভারটেকিং! পড়লে একেবারে খাদে। কিছুক্ষণের জন্য যেন অচিন পাখিটা আরো
যারা রোজকার শহুরে জীবন থেকে একটু অবসর চান, আবার খুব বেশি ধকল এর ভ্রমন করতে চান না তারা বেছে নিতে পারেন আমাদের এই ২ দিনের ভ্রমন অভিজ্ঞতা..... ১ম দিন: টিকেট স্বল্পতায় আমরা যাত্রা শুরু করেছিলাম নারায়ণগঞ্জ থেকে।রাত ১১ টায় যাত্রা শুরু চিটাগাং এর উদ্দেশ্য।সকাল ৭ টায় নামলাম। বান্ধবী থাকার সুবাদে চলে গেলাম
কাল ৮ টার সদরঘাট থেকে চাঁদপুরের লঞ্চে উঠলাম, তিন ঘন্টার লঞ্চ জার্নি শেষে সকাল ১১ টায় নামিয়ে দিলো চাঁদপুর লঞ্চ ঘাটে। লঞ্চের ডেকে ভাড়া সব লঞ্চেই ১০০ টাকা করে নিবে। চাঁদপুর লঞ্চ ঘাট থেকে বের হলেই দেখতে পাবেন সিএনজি, অটো রিক্সা। সিএনজি অথবা অটোরিক্সায় চড়ে চলে যাবেন বড় ষ্টেশনে ষ্টেশনে ১০ টাকা,নামিয়ে