শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা, একবার চোখে ধরা দিলে চোখ ফেরানো অসম্ভব। তাই যখনই কাঞ্চনজঙ্ঘা আমার হৃদয়ের মানসপটে ভেসে ওঠে ঠিক তখনই মনটা প্রশান্তিতে ভরে যায়। কাঞ্চনজঙ্ঘাকে শুধু হিমালয় পর্বতমালার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত বলে ভাবতে ইচ্ছে করে না বরং মনে হয় " The Mighty Queen Of Ghorkhaland." তাই এবারের ভ্রমণটা পুরোপুরি কাঞ্চনজঙ্ঘা কে কেন্দ্র করে
ঢাকা -বান্দরবান (বাস ভাড়া-৬২০টাকা) বান্দরবান নেমে ১০ টাকা অটো ভাড়া করে রুমা বাস স্ট্যান্ড চলে যান। day-1(বগালেক) রুমা যাওয়ার প্রথম বাস ছাড়ে সকাল ৮ টায়। রুমা যেতে প্রায় ৩ ঘন্টার মতো লাগবে (বাস ভাড়া-১১০ টাকা)। বাসের ছাদে গেলে সব থেকে ভালো ভিউ পাবেন। গাইড আগে থেকে ঠিক করে রাখাই ভালো, রুমা বাজারে
সীতাকুণ্ড শহরের পূর্বে অবস্থিত চন্দ্রনাথ শৃঙ্গ প্রায় ১০২০ফুট (প্রায়) অথবা (৩১০ মিটার) উঁচু এবং চট্টগ্রাম জেলার সর্বোচ্চ স্থান। চন্দ্রনাথের সৌন্দর্য বলে বোঝানোর মত নয়। হাজার ফুট উপরে অবস্থিত এই মন্দিরের সৌন্দর্য অনন্য। সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ পাহাড় সনাতন ধর্মালম্বীদের অত্যন্ত ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থান। উচু সিড়ি, মাটির রাস্তা, পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ ধরে উঠতে গিয়ে ক্লান্ত হয়নি এমন মানুষের দেখা
নির্বাচনে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আগামী ২৮ থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিষিদ্ধ করেছে জেলা প্রশাসন। এই চার দিন টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলও বন্ধ থাকবে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আশরাফুল আফসার। এ ব্যাপারে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রবিউল হাসান বলেন,
শীতের মৌসুম।শুরু হয়ে গেল ভ্রমন প্রিয় মানুষের ভ্রমন ক্ষুদা।তাই তো সবাই ছুটাছুটি করবে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত।আজকের কথা লাক্কাতুরা টি গার্ডেন নিয়ে।এটা শুধু তাদের জন্য যারা সিলেট ঘুরতে আসবেন।সিলেট এর কদমতলি নামবেন।কাউকে বললেই দেখিয়ে দিবে অথবা রাস্তা থেকে সোজা চলে যান ১০ মিনিট অথবা রিক্সা নিন।২০ টাকা ভাড়া নিবে বন্দর
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীপথে যাতায়াতের অন্যতম প্রধান বাহন লঞ্চ। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম লঞ্চ সার্ভিস। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সাধারণত সকাল ৬টা থেকে শুরু করে রাত ১২টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪৫টি রুটে চলাচল করে অসংখ্য লঞ্চ। যেসকল রুটে চলাচল করে
একটা গুহা বা গর্ত কতটুকুন পর্যন্ত হতে পারে বলে আপনি মনে করেন। কোন মনুষ্য নির্মিত গর্ত নয়। একেবারে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হওয়া গুহার কথা বলছি। জর্জিয়ার পাহাড়ি অঞ্চল আবখাজিয়াতে অবস্থিত ক্রুবেরা নামক গুহাটির গভীরতা ভূপৃষ্ঠ থেকে দুই কিলোমিটারেরও বেশি নিচে। অস্বাভাবিক এই গুহাটি একেবেকে মাটির নিচে অত্যন্ত বিস্ময়কর অবস্থার মধ্য দিয়ে মাটির
আপনি হয়তো স্বপ্ন দেখছেন, পানির নিচে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মাছেরা আপনার চারপাশ দিয়ে ঘোরাঘুরি করছে। অথবা আপনি ঘুমিয়ে আছেন কোনো জলপরীর আবাসস্থলে। চাঁদনি রাতে মিটিমিটি আলো পানি ভেদ করে জড়িয়ে ধরছে আপনাকে। হ্যাঁ, আপনার এমন স্বপ্ন এখন সত্যি হচ্ছে। পানির নিচে ঘুরে বেড়ানো, খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানোসহ অন্যান্য কাজ আপনি করতে পারবেন একেবারে স্বাভাবিকভাবেই। এতে
কোন জোসনা ভরা রাতে চাদের আলোয় আমিয়াখুমের সৌন্দর্যে ডুবে যাবো কিংবা খুব ভোরে চোখ মেলেই মেঘে ঢাকা দেবতা পাহাড়ের নিচে আমিয়াখুমের ভয়ংকর শব্দে বয়ে চলা দেখে মুগ্ধ হব কিন্তু প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় এবার তা আর হলোনা। হুট করেই সিদ্ধান্ত নিলাম বিজয়দিবসের ছুটিকে কাজে লাগিয়ে এই সুযোগে আমিয়াখুমের আহবানে সাড়া দিয়ে আসি। চট্টগ্রাম