প্রকৃতিক সৌন্দর্য, বাংলাদেশ ও আমাদের পাহাড়ী কন্যা বান্দরবান। দর্শনীয় স্থান: ১.নীলাচল সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৬শ’ ফুট উঁচু এই জায়গায় বর্ষা, শরৎ ও হেমন্ত— তিন ঋতুতে আকাশ ছোঁয়া যায় মেঘ,শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫ কি:মি: ২. নীলগিরি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২২০০ ফুট উচ্চে অবস্থানের কারণে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র সর্বদা মেঘমণ্ডিত,শহর থেকে চান্দের গাড়ি
আমি তেমন ভালো লিখতে পারিনা তাও চেষ্টা করছি কিছু লিখার। আপাতত পারমিশন নিয়ে লিখছি পরে ভ্রমণ কাহিনি নিয়ে লিখবো। ১। সিকিমের পারমিশন নির্দেশাবলী। ২। সিকিমে ঢুকার পর কিভাবে পারমিশন গুলো নিতে হয়। ৩।যারা সিকিম যাওয়ার জন্য পারমিশন নিতে চাচ্ছেন তারা ৩ পেইজের ফরমটি ফিলাপ করে এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি, পাসপোর্ট ও
গতবছর একটা ওয়েবসাইটে এখানকার একটা ছবি দেখেই মনে মনে প্ল্যান করে রেখেছিলাম এবছর এখানে আসার চেষ্টা করবোই। যখন ছবিটা দেখি তখন মাত্র এখানে শাপলার সিজন শেষ হয়েছে। তাই একবছর অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় ছিলোনা। এদেশে অবশ্য শাপলার বিলের অভাব নেই৷ তবে যারা ঘুরতে পছন্দ করেন তাদের কাছে দেশের মধ্যে শাপলা দেখার জন্য
এখানে ঘুরবার জায়গাগুলো নিচে দেয়া হলো, যার প্রথম চারটিকে বিরিশিরি হিসেবে মানুষ বলে আসে: সোমেশ্বরী নদী সোমেশ্বরী চর চিনামাটির পাহাড় নীল-সবুজ জলের লেক বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প বিজয়পুর জিরো পয়েন্ট কমলা বাগান উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি গারো পল্লী গারো পাহাড় রানীখং চার্চ প্রথমে যাত্রা শুরু মহাখালী বাস স্ট্যান্ড থেকে "মা মণি পরিবহন" এ, রাত
১. সোনারগাঁ যাদুঘরঃ সোনারগাঁও বাংলার ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল প্রাচীন জনপদ। প্রায় তিনশত বছর সোনারগাঁও প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল। সুলতানী আমলের পটভুমিতে আমাদের সোনালি ঐতিহ্যের দিকে পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখতে বেছে নেয়া হয়েছিল সোনারগাঁকে। মুঘল সুবেদার ইসলাম খানের সময়ে ১৬০৮ সালে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তরিত হওয়ার পর সোনারগাঁয়ের গুরুত্ব ম্লান হয়ে যায়। তথাপি সোনারগাঁও
কেন যাবেন নিঝুম দ্বীপঃ নিঝুম দ্বীপ গেলে আপনি একসাথে দেখতে পারবেনঃ সমুদ্র সৈকত দ্বীপের অন্য এক পাশে সেন্টমারটিনের ফিল সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট নিঝুম দ্বীপের জাতীয় উদ্যান হরিণের পালের দেখা আর সেই সাথে ভরপুর প্রাকৃতিক দৃশ্য তো আছেই। কিভাবে যাবেন নিঝুম দ্বীপঃ নিঝুম দ্বিপ যাওয়ার অনেক গুলা রুট আছে। তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্যঃ সড়ক
সিকিম, গ্যাংটক ,বাংলাদেশীদের জন্য যেটা অনেকদিনের স্বপ্ন এবং ইচ্ছা। যেখানে প্রবেশ করার ফর্মালিটি অনেক সহজ করার ঘোষনা অলরেডি অনেক আগেই চলে এসেছে. অনেকেই এর মদ্ধ্যে অনুমতি পত্র নিয়ে নিয়েছে যার প্রমান স্বরুপ তার ছবিও আমরা কম-বেশি দেখেছি অনলাইনের কল্যাণে… সেই ঘোষনার সূত্র ধরেই আমরা কাজ করছিলাম। যার ফলাফল হিসাবে আগামী #ফেব্রুয়ারি ২০১৯
মূলত মেঘালয় রাজ্য বর্ষার মৌসুমেই ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত । তবে শীতের সময়ে মেঘালয় ভ্রমণ করে আপনি নিরাশ হবেন না বরং খোঁজে পাবেন এক অন্য রকম মেঘালয়'কে। ভ্রমণ পিপাসু মনকে শীতল করাতে পারেন পাহাড় এবং মেঘের মাঝে নিজেকে হারিয়ে। সিলেট থেকে আমাদের ৪ জনের মেঘালয় ভ্রমণের- ১ম দিনঃ ভোর ৭ঃ৩০ মিনিটে সোবানীঘাট
সবারই জীবনে ছোট খাট অনেক স্বপ্ন থাকে। আমিও এর ব্যাতিক্রম নই। বরং আমার মনে হয় এই ছোট ছোট স্বপ্ন গুলোর জন্যই আসলে বেঁচে থাকা। এমনই ছোট্ট একটি স্বপ্ন ছিল একদিন হিমবাহের উপর হাঁটবো। হাঁটু পর্যন্ত পা নরম তুষারে দেবে যাবে, অনেক কষ্ট হবে তবুও এগিয়ে যাব। প্রতিক্ষণে হুশিয়ার থাকতে হবে, হয়ত আমার
শীতের শুরুতে ঝিরিতে পানি বেশ কম। সহস্রধারা ঝর্ণার উপরে উঠে বুঝতে পারলাম পানি কম হলেও ঠাণ্ডার প্রকোপ বেশ বেশী হবে কারণ পানি বেশ ঠাণ্ডা। ইকুইপমেন্টগুলো পরিচিত ছিল তাই ম্যাকানিজমে কোনো গণ্ডগোল বাঁধেনি বলেই র্যাপ্লিং শুরু করার সময় বেশী লাগেনি। এর আগে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দুইজন প্রথমেই নামার জন্য নির্বাচিত হয়ে দড়ির সাথে ফিগার