দেশের সবচেয়ে চলঘুরি স্বপ্নযাত্রা বাংলাদেশ

গন্তব্য : সিলেট রাতার কুল লালা খাল আগুন পহাড় জাফলং যাত্রা :০১ ডিসেম্বর রাত ১১ টা (সায়দাবাদ হতে।) ফিরবো :০৩ ডিসেম্বর সকাল ৬ টা আমরা ঢাকায় থাকবো। ** ভ্রমণের খরচঃ * ২০০০/- টাকা প্রতি জন - *৪০০০/- কাপেল দের জন্য ❑ ভ্রমনের সম্ভাব্য বর্ননাঃ -০১ ডিসেম্বর রাত ১১ টায় সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল

সাগরকন্যা কুয়াকাটা

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকটা যা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় একটি মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। সমুদ্রের পেট চিরে সূর্য উদয় হওয়া এবং সমুদ্রের বক্ষে সূর্যকে হারিয়া যাওয়ার দৃশ্য অবলোকন করা নিঃসন্দেহে দারুন ব্যপার। কুয়াকাটা বেরী বাঁধ পেরিয়ে সমুদ্র সৈকতের দিকে যেতেই বাম

চন্দ্রনাথ পাহাড় সুপ্তধারা ঝর্না গুলিয়াখালি সী বিচ

বর্তমানে চন্দ্রনাথ পাহাড় হচ্ছে আলোচিত বিষয় এর শীর্ষে। সবাই একদিনের টুর হিসেবে চন্দ্রনাথ+গুলিয়াখালি+মহামায়া এ কায়াকিং এর দিকেই যাচ্ছে আমার আগে কায়াকিং করা হয়েছে...তাই এবার আমি মহামায়া নাহ গিয়ে টুর প্লেন করলাম একটু অন্য ভাবে চন্দ্রনাথ পাহাড়+সুপ্তধারা ঝর্না+গুলিয়াখালি বলে রাখি, একদিনের জন্য এটা কষ্টের...একটু সময় বিবেচনা করলেই করা যায়। তাহলে শুর করা যাক

খুমের স্বপ্নরাজ্যে বিচরণ

পদ্মঝিরি-দেবতাপাহাড়-অমিয়াখুম-সাতভাইখুম-ভেলাখুম-নাইক্ষ্যং লেক-নাফাখুম-রেমাক্রি-তিন্দু-বড়পাথর-সাংগু বিশ্ব ভ্রমণের চিন্তাভাবনা যারা করে রেখেছেন, তারা একটু এদিকে আসেন, অর্থাৎ বান্দরবানের দিকে আগে ঘুরে আসেন। বিশেষ করে যারা পাহাড়-নদী-ঝর্ণার প্রেমে আগে থেকেই নিমগ্ন, তাদের জন্য বান্দরবান পারফেক্ট জায়গা। বাংলাদেশের অনেক জায়গা ভ্রমণ করলেও এই জায়গায় যাওয়ার অতৃপ্তি নিয়ে অনেকদিন বসে ছিলাম, অবশেষে সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হল। আবার বলা

দমতুয়া ঝর্না লুকায়িত সৌন্দর্যের আরেক নাম

প্রথমে আমাদের নাফাখুম, আমিয়াখুম যাওয়ার প্ল্যান থাকলেও ওদিকে যেতে না দেয়ায় আমরা চলে আসি চকরিয়া। প্ল্যান করেছিলাম ১ দিনে দমতুয়া ঝর্ণা আর আলির গুহা ঘুরে দেখার। কিন্তু সকালে গাড়ির বিড়ম্বনার জন্য শেষে সময় হয়ে ওঠেনি আলির গুহা দেখার। ২১-১০-১৮ তারিখ সকালে ৭ টার দিকে আমরা চকরিয়া থেকে আলিকদমের জন্য লোকাল গাড়ির স্টেশন

নিকলি হাওর কিশোরগঞ্জ

একদিনের ট্যুর এর জন্য কম বাজেটে ঢাকা থেকে সাড়ে ৩/৪ ঘণ্টা দূরের নিকলি হাওর থেকে ঘুরে আসতে পারেন । একইসাথে হাওরের মানুষের সহজ-সরল জীবনযাপন দেখা , নৌকা ভ্রমন করা , পা দুলিয়ে নৌকায় বসে থাকা , পানির মাঝে জেগে উঠা অসম্ভব সুন্দর গ্রাম দেখা ও ঘুরা, তাজা মাছ ভোজন, বেরিবাঁধের হু হু

ঢাকা বান্দরবান রুমা বাজার বগালেক কেওক্রাডং

দিন-০(১০-০৯-১৮) আমাদের দল ছিল ১০জনের। পান্থপথ সিগনাল থেকে রাত ১০.৩০ মিনিটে আমাদের বান্দরবান এর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়।মজা মাস্তিতে সারারাতের জার্ণি শেষ হয় সকাল ৭টার দিকে। দিন-০১(১১-০৯-১৮) এরপর বাসস্ট্যান্ডে (পাবলিক টয়লেটে/কাউন্টারের টয়লেটে) ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা সেরে রুমা যাওয়ার বাসস্ট্যান্ডে পৌছে ৮.১৫মিনিট এর বাসে উঠি।আমরা ৪জন ছাদে উঠেছিলাম এক্সট্রিম লেভেল এর এডভেঞ্চার

একদিনের ট্যুরে ঘুরে আসলাম সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান এবং টিএক্টিভিটি

কিভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে সকাল ৬.৩৫ হবিগঞ্জ গামী পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে নোয়াপাড়া সকাল দশটার মধ্যে ইনশাল্লাহ পৌছবেন। নামবেন নোয়াপাড়া। পাশের বাজারে সিএজি পাবেন একবারে সাতছড়ির গেটে নামিয়ে দিবে। মোটামুটি একঘন্টার মধ্যেই সাতছড়ি পৌছবেন। রাস্তার পাশেই পাবেন টিএক্টিভিটি। এডভেঞ্চার টিএক্টিভিটির জন্য জনপ্রতি খরচ হবে ১১৫ টাকা। খরচ: ট্রেন ভাড়া ২১৫ টাকা সিএনজি জনপ্রতি

A day in Mawa

একদিনে একটা ছোট ট্যুর দিয়ে আসতে চাইলে মাওয়া ঘুরে আসতে পারেন। মাওয়া গেলে ৪ টি স্পট এর কথা মাথায় রাখবেন। ১। মাওয়া ঘাট ২। পদ্মা রিসোর্ট ৩। মৃধা বাড়ি ৪। শামুর বাড়ি প্রথম ভিডিওতে সব গুলো স্পট কাভার করা হয়েছে। চাইলে পুরো জার্নি একবারেই এই ভিডিও থেকে দেখে নিতে পারেন। চাইলে ইউটিউবে

সাজেক ভ্যালির ট্যুর সম্পর্কে আলাপন

আমরা সবাই জানি বাংলাদেশ এর দার্জিলিং নামে পরিচিত সাজেক ভ্যালি। এর সৌন্দর্য অসধারন যার বর্ণনা আসলে লিখে পোস্ট এ সম্ভব না। কিছু ছবিতে হয়ত সামান্য বুঝা যাবে। আমরা অনেক সময় ঘুরার জন্য গ্রুপ খুজে পাই না বা নিজের মন খারাপ থাকা অবস্থায় ঘুরতে মন চাইলে পারি না ঘুরতে । আমাদের ধারনা, ট্যুর