সেন্ট্রাল পার্ক যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি পরিদর্শিত নগর উদ্যান যা বিশ্বের অন্য পার্ক থেকে ব্যতিক্রম কারন এটি গড়ে উঠেছে কৃত্রিম ভাবে পরিকল্পিত পরিকল্পনা মাধ্যমে, হাজার হাজার বৃক্ষ লাগিয়ে আর লেক খনন করে এটি তৈরি করা হয়। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম পার্কের মধ্যে অন্যতম ও আকর্ষণীয় পার্ক । পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ প্রকৃতি
দার্জিলিং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্হিত।দার্জিলিং নিম্ন হিমালয়ের মহাভারত শৈলশ্রেণীতে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭,১০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যবস্থাধীনে থাকলেও দার্জিলিং জেলার প্রধান শহর দার্জিলিংয়ের স্থানীয় প্রশাসনে আংশিক স্বায়ত্তশাসনের ক্ষমতা রয়েছে।কাঞ্চনজঙ্ঘার অনুপম সৌন্দর্য এবং টাইগার হিলের চিত্তাকর্ষক সূর্যোদয়ের জন্য দার্জিলিং বিখ্যাত। যেভাবে যাবেন:- ঢাকা থেকে বুড়িমারী/ফুলবাড়ী পোর্ট দিয়ে শিলিগুড়ি হয়ে দার্জিলিং যেতে
রাঙামাটি শহরে থেকে যদিও শুভলং ১ ঘন্টার দূরত্ব তবুও বেশিরভাগ মানুষই জায়গাটি সম্পর্কে খুব বেশি পরিচিত নয়। বেশির ভাগ ভ্রমনার্থীরাই রাঙামাটি শহরের কাছাকাছি যেমন : কাপ্তাই লেক, ঝুলন্ত ব্রিজ ইত্যাদি স্পটগুলো ঘুরে এসে পড়েন এতে তারা এই নৈসর্গিক দৃশ্যগুলো থেকে বঞ্চিত হয়। আবার অনেকে অসময়ে( যেমন: বর্ষাকালে) যান এতে পানির আসল নীল
ছোট্ট এই জীবনে যতটা না সমুদ্র দেখেছি, তার চেয়ে অনেক বেশী পাহাড় দেখা হয়েছে। অনেক অনেক বার পাহাড়ে গিয়েছি, ভিন্ন ভিন্ন লোকেশনে। আমাদের বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি। এছাড়া সান্দাকুফু, সিমলা, মানালি, কাশ্মীর, লেহ-লাদাখ আর মুন্নারের নানা যায়গার, নানা রকম পাহাড় দেখেছি। এবং প্রায় প্রতিবারই কোন না কোন শরতে পাহাড়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু এবার
চলুন জেনে নেওয়া যাক জায়গার কথা যেখানে আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে অনেক সুন্দর এবং রোমান্টিক সময়য় কাটাতে পারবেন। ১. বতসোয়ানায় খোলা আকাশের নিচে স্নান করা Kent এর এক প্যাকেজে দম্পতিরা উপভোগ করতে পারে এই সুযোগ। দম্পতিরা এই প্যাকেজের আওতায় পাবেন খোলা আকাশের নিচে স্নান করার সুযোগ। একবার চিন্তা করে দেখুন, আপনি আপনার
বাংলাদেশ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এদেশটি যেন প্রকৃতির এক লীলাভূমি। একদিকে যেমন পাহাড় পর্বত অন্যদিকে সবুজের সমারোহ। দক্ষিণে আছে বঙ্গোপসাগর। সুজলা সুফলা শস্য শ্যমলা এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতিনিয়ত দেশ বিদেশের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। ছোট্ট এদেশটিতে আছে ভ্রমণের অনেক অসাধারণ সব স্থান। তাই আপনি যদি ভ্রমণপিপাসুদের একজন হয়ে থাকেন তাহলে আজই ঘুরে দেখুন আপনার নিজের দেশকে। ভ্রমণের
জন্মসূত্রে আমরা সবাই কোন না কোন দেশের নাগরিক। পৃথিবীতে অসংখ্য দেশ থাকলেও সব দেশকে আমরা সমান ভাবে বসবাসের জন্য কিংবা উচ্চশিক্ষার জন্য উপযুক্ত মনে করি না। আপনি ভবিষ্যতে কোন দেশে যেতে চান তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে যে দেশে যেতে চান সেই দেশের সুযোগ সুবিধার উপর। সাধারণত কোন দেশ কত ‘ভালো’ এটি পরিমাপ
গত মৌসুমে সুনামগঞ্জের বাদাঘাটে অবস্থিত বাংলাদেশের বৃহত্তম এই শিমুল বাগান ভ্রমনে গিয়েছিলাম। তখন বাগানের ফুল ঝরে পড়া শুরু হয়েছে! তারপরও ছবিগুলো দেখলে বুঝা যায় স্থানটি কত সুন্দর লাল গালিচা! শিমুল বাগানে ফুল আসার সময়ে (ফাল্গুন-চৈত্র) পাশেই বহমান যাদু কাটা নদীতে পানির পরিমান সামান্য থাকে! তখন মরুভূমি সাদৃশ্য যাদুকাটা নদীর পাশে অবস্থিত রঙিন
ঘোরাঘুরি করতে কার না ভালো লাগে? আর যখন সেটি হয় বিমানে, তখন তো সবার মাঝেই খুব আনন্দ আর উত্তেজনা কাজ করে। কিন্তু সবার আগে নিজের শারীরিক অবস্থার দিকে নজর দেয়া উচিত। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, যেন ঘোরাঘুরির মাঝে অসুস্থ না হয়ে পড়ি। আকাশপথে যাত্রার সময় অনেকেই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরকম
করটিয়া জমিদার বাড়ি (Karatia Jomidar Bari)টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পুটিয়ার নদীর তীরে অবস্থিত। জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নী মোগল ও চৈনিক স্থাপত্য কৌশলে বাড়িটি নির্মাণ করেন। প্রায় ১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ০.৫ কিলোমিটার প্রস্থের করটিয়া জমিদার বাড়ি চারপাশে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। জমিদার বাড়িতে রয়েছে লোহার ঘর, রাণীর পুকুরঘাট, রোকেয়া