★ জিন্দা পার্ক ★ জিন্দা পার্ক এর অবস্থান নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে। ১৫০ এখর জায়গা জুড়ে এটি বিস্তৃত। ২৫০ প্রজাতির ১০ হাজারের বেশী গাছ-গাছালী আছে পার্কটিতে। গাছের এই সমারোহ এর পরিবেশকে করেছে শান্তিময় সবুজ, কলকাকলীতে মুখর করেছে অসংখ্য পাখীরা। শীতল আবেশ এনেছে ৫ টি সুবিশাল জলাধার। তাই গরম যতই হোক পার্কের পরিবেশ আপনাকে দেবে
একদিকে সুন্দরবন আর অন্যদিকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউ। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখারও সূযোগ রয়েছে। প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশ, আবহমান বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য। বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ উপকূলে বরগুনার পাথরঘাটায় অবস্থিত এলাকাটির নাম লালদিয়ার চর।যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকার কারণে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গন্য করা হচ্ছে না লালদিয়ার চরকে। ভ্রমণ বিলাসীদের কাছে অজানাই থেকে যাচ্ছে সৌন্দর্যের
শীত আসলেই যেন রাণীশংকৈলে অতিথি পাখির অভয়াশ্রম গড়ে উঠে। এসময় এখানকার গাছে গাছে, জলাশয়ে দেখা মেলে পানকৌড়ি, বালিহাঁসসহ বিভিন্ন জাতের অতিথি পাখি। সাইবার অঞ্চলসহ বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে অতিথি পাখিরা দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে চলে আসে রাণীশংকৈলে। শীতের তীব্রতার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যই ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল ও দেশের
সকাল ৭ টায় আমরা কমলাপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে রয়্যাল এসি কোচে সরাসরি চলে আসলাম কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট। বাস ভাড়া ২৫০ টাকা। এরপর সেখান থেকে হাতের বামের রোডে অটো তে করে চলে আসি ময়নামতি War Cemetery। ১. ময়নামতি War Cemetery: ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও বৃটিশ সৈন্যদের কবরস্থান।
২০১৮-২০১৯ সালকে বলা হচ্ছে ইমিগ্রেশনের জন্য সোনালি সময়। সারা পৃথিবী থেকে সর্বাধিক সংখ্যক লোকজন চলতি ও আগামী বছর ইমিগ্র্যান্ট হয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোতে স্থায়ীভাবে বসবাস ও চাকুরি করার সুযোগ পাবেন।শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, আর্থিক সামর্থ্যের মাপকাঠিতে নির্ধারণ হবে আপনার স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?এ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী,
নাম দিল্লীর আখড়া হলেও আখড়াটি মোটেও দিল্লিতে নয়। এটি কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার শেষ প্রান্তে অবস্থিত। দিল্লীর সম্রাট জাহাঙ্গীরের বদান্যতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো বিধায় এর এমন নামকরণ বলে জানা যায়। চারদিকে হাওড় বেষ্টিত এই স্থানটি অত্যন্ত প্রাচীন। প্রায় ৪০০ বছর আগের এক মিথ নিয়ে স্থানটি আজো দীপ্তিমান। এখানে আখড়ার চারপাশে আছে হাজার তিনেক
বলা হয় আসমান এবং জমিনের মাঝে যদি কোন বেহেশত থাকে , তবে সেটা কাশ্মীর। অপুর্ব সুন্দর এই জায়গাটির প্রতিটি কনা মনে হয় আল্লাহ নিজের হাতে যত্ন নিয়ে সৃষ্টি করেছেন।কাশ্মীর সম্পর্কে প্রথম শুনি সম্ভবত ফেলুদার বই এ। গল্পের নাম ছিল ভু-স্বর্গ ভয়ংকর। লেকের উপর বড় বড় বজরা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কাশ্মির
গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলায় গোবিন্দপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। কিশোরগঞ্জ সদর থেকে এর দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। অপূর্ব কারুকার্যময় এই বাড়িটি প্রাচীন সভ্যতার অপূর্ব এক নিদর্শন। অষ্টাদশ শতকের গ্রীক স্থাপত্যকলার দারুণ ব্যবহার দেখা যায় এই বাড়ির স্থাপত্যে শৈলীতে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে এক শাস্ত্রীয় পণ্ডিত খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে এ
চারিদিকে বঙ্গোপসাগরের অথই পানি। দুরে একের পর এক দ্বীপ ও ম্যানগ্রোভ বন দেখা যাচ্ছে। পানির সাথে এ যেন সবুজের মিতালী। দেশীয় পাখির পাশাপাশি অসংখ্য অতিথি পাখি ও হাসগুলো একটু পরপর উড়ছে আবার পানিতে পড়ে জলকেলি করছে। তাই দেখে সাদা বকের দল কি অার পিছিয়ে থাকতে পারে! তারাও উড়ছে আর মাছ ধরছে। শীতের
Sikkim Nationalised Transport (SNT) Complex, Siliguri এর Sikkim Tourism Office থেকে পারমিট নেয়া সবচেয়ে সহজ। বিনামূল্যে অনুমতি পাওয়া যায়। ট্যুরিজম অফিস রবিবার বন্ধ। বাসের টিকিট ওখান থেকেই কাটতে হবে, টিকিটের দাম 150 থেকে 250 রুপি পর্যন্ত আছে। বাইরে শেয়ার্ড জিপ পাওয়া যায় তবে ওগুলোর ভাড়া সিন্ডিকেটে চলে 250 থেকে 500 রুপি লাগতে