স্থানীয় ভাবেই একে নীল পানির লেক বলা হয়। এছাড়া চীনা মাটির পাহাড় ও ঠিক এটার সাথেই। ওখানে গেলে একসাথে দুটোই দেখা হবে।পাহাড়ের উপর কষ্ট করে ওঠার পর লেক টা দেখলে মন ভালো হয়ে যায়। ছুটির দিনগুলো ছাড়া সাধারণত পুরো পাহাড় ই জনশূন্য থাকে।গম্ভীর কষ্টসাধ্য পাহাড়ে এই লেক শান্তির পরশ দেয়। ঢাকা থেকে
কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের পাহাড়ঘেষা গ্রামটিই পাতলাবন। নামেই বৈচিত্র্য নামেই ভিন্নতা। ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের কোলঘেষে প্রাকৃতিক নিসর্গে গড়ে উঠা পাতলাবন নামের এই গ্রামটি। পাহাড়, নদী, বালুচর মিলে এক প্রকৃতির নৈসর্গিক রূপের মিশ্রন পাতলাবন। যাতায়াত দূরাবস্থা আর সম্প্রচার মাধ্যমে দৃষ্টিগোচর হয়নি বলে এখনো অনাবিস্কৃত এ পাতলাবনে এই জায়গাটি। প্রতিটি বিকেল এখানে সবুজ মাঠ
রাঙামাটি খুব ই বৈচিত্র্যময় একটা ট্যুরিস্ট স্পট। যতবার যাবেন নতুন মনে হবে। বর্ষার এক রূপ, শীতের আরেক। পাহাড়, ঝর্ণা, নীল পানির লেক, কায়াকিং, রাজবাড়ি, বাঁদরের দুষ্টামি, বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন খাবার, 🍍আনারস 🍍, রঙ বেরঙের উপজাতিদের ঝলমলে পোশাক, তাদের জীবনযাত্রা …আরো অনেক কিছু!😆 Ever young Rangamati 😍 এতো কিছুর মধ্যে রাঙামাটি শহরে পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে
বন্ধুরা মিলে অনেকদিন ধরেই প্ল্যান করতেছিলাম কোলাহলমুক্ত কোন জায়গায় যাওয়ার।অনেক খুঁজে আর মানুষের রিভিও দেখে সোনাদিয়া দ্বীপটাকেই বেছে নিলাম।আমরা চট্টগ্রাম থেকে গিয়েছিলাম এবং সংখ্যায় ছিলাম ৬জন।পরে অবশ্য ওখানে ৬ জনের অন্য একটা গ্রুপ এর সাথে দেখা হয়েছিলো।।ওরা ময়মনসিংহ থেকে এসেছে।।ওদের সাথে পেয়ে ট্যুর টা আরো জমে গেছে।। যাই হোক এবার ট্যুরের বর্ননা
সিরাজগঞ্জ জেলায় প্রায় পাঁচশ বছরের পুরানো প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন হাটিকুমরুল নবরত্ন মন্দির। জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল ইউনিয়নে এই মন্দিরের অবস্থান। হাটিকুমরুল নবরত্ন মন্দির তিনতলা বিশিষ্ট। মূল মন্দির আয়তনে ১৫ বর্গমিটারেরও বেশি। মন্দিরের নির্মাণ সময় সম্পর্কিত কোনও শিলালিপি পাওয়া যায়নি। আনুমানিক ১৭০৪-১৭২৮ সালের মধ্যে নবাব মুর্শিদকুলি খানের শাসনামলে রামনাথ ভাদুরী নামে জনৈক তহসিলদার নির্মাণ
অনেকেই বিশ্বাস করতে চান না পঞ্চগড় থেকে হিমালয় দেখা যায়, আসলে আপনি নিজ চোখে না দেখলে কখনোই বিশ্বাস করবেন না। আমার আগের পোস্টে ছবি গুলো নিয়ে অনেকে বলেছেন ওগুলো এডিট করা, আর দেখা গেলেও ক্যামেরার ছবির মত এত ভালো দেখা যায়না। তাদের বলব, ভাইয়েরা ক্যামেরার চেয়েও ভালো দেখা যায়, কারণ পৃথিবীর সেরা
বঙ্গ বাসীদের কেবল মাঠ দেখে অভ্যাস, তাই মৃত্তিকার সামান্য স্তুপ দেখিলেই তাহাদের আনন্দ হয়। সঞ্জীবচন্দ্র কথাটা ভুল বলেন নি। সমতলের বাসিন্দা বলে বরাবরই পাহাড়ের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে। সে অনুযায়ী এবারের ট্যুরে পাহাড়ে যাব প্লান করলাম। এবারের ট্যুরে আমাদের গন্তব্য হলো চন্দ্রনাথ পাহাড়, সীতাকুন্ড ইকোপার্ক আর গুলিয়াখালি বিচ। ১৩ জনের টীম নিয়ে ২৬
ঝকঝকে নীল আকাশ। কর্ণফুলি নদীর পানি আর সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের অনুভূতি পেতে চাইলে চলে যান রাঙ্গামাটির শুভলং ঝরনায়। নীল আকাশ, ফাঁকে ফাঁকে দুধ সাদা মেঘ। সবুজ পাহাড় আর নীল জলরাশি দেখলে হারিয়ে যেতে চাইবে মন। ঝরনাটির অবস্থান রাঙ্গামাটি সদর হতে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে। বর্ষা মৌসুমে প্রায় ১৪০ ফুট
রঙিন মাস এপ্রিল। এ মাসে বাঙালীর ঘরে ঘরে জেগে ওঠে নতুন ‘সূর্য’! ভ্রমণপিপাসুদের কাছেও দিনগুলো বেশ প্রিয়। কারণ এই সময় গন্তব্য অনুযায়ী তুলনামূলক কম খরচে ছুটি কাটানো যায়। সিএনএন সম্প্রতি জানিয়েছে এপ্রিলে ঘুরে বেড়ানোর সেরা চারটি জায়গার কিছু তথ্য, চলুন জেনে নিই- আইফেল টাওয়ার, ফ্রান্স: ফ্রান্সের সুদৃশ্য নিদর্শন আইফেল টাওয়ার এর কথা তো
দার্জিলিং থেকে আপনি চাইলেই মাত্র ১০-১২ হাজার টাকায় ঘুরে আসতে পারেন। কি অবাক হচ্ছেন? চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক খরচের পরিমানটা। ঢাকা থেকে চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্তে এসি বাসে ভাড়া সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা নিবে। আর যদি সরাসরি শিলিগুড়ি যেতে চান তাহলে ১৮০০ টাকা নিবে। তবে শিলিগুড়ি সরাসরি না যাওয়াই ভাল। কারন চ্যাংড়াবান্ধা পোর্ট থেকে