অনেকদিন ধরেই বন্ধুরা মিলে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা হচ্ছিল। আজ এর সমস্যা তো কাল ওর। ফলে কোনো পরিকল্পনাই সফল হচ্ছিল না। এর একটা বড় কারণ অবশ্য ছিল। আর তা হলো সবার ব্যস্ততা। কেউ ব্যস্ত চাকরি নিয়ে কেউবা আবার পারিবারিকভাবে। গত রোজার ঈদের দিন অনেকদিন পর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় হঠাৎ করেই আবার কথা
রাবার গাছের সবুজ পাতাগুলো বাতাসের সঙ্গে দুলছে। ঘন এসব গাছের মাঝ দিয়ে হাঁটা দিলে সবুজের সমারোহে হারিয়ে যাবে মন। গাছের ছায়ায় বসলে জুড়িয়ে যাবে শরীর ও প্রাণ। বিস্তৃত সমতল জায়গার মধ্যে এ রাবার বাগানের চারপাশে তাকালেও দেখা মিলবে অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের। ঢাকার কাছে এমনই নয়নাভিরাম রাবার বাগান রয়েছে। অনন্য প্রাকৃতিক শিল্পসত্ত্বায় পরিপূর্ণ
মুসলিম শরিফ তীর্থ আজমের শহরটি আজকের নয়। পাহাড় বেষ্টিত আনা সাগরের তীরে ৪৮৬ ফুট উচ্চে রমনীয় পরিবেশে সবুজ মরুদ্যানের মতোই রূপ পেয়েছে শহর। ধর্ম, ইতিহাস আর স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটেছে এখানে। তেমনই সর্বধর্ম সমন্বয়ে মিলনক্ষেত্র ও পূণ্যভূমি এই আজমের। কথিত আছে ৭ বার আজমের দর্শনে ১ বার মক্কা দর্শণের পূণ্য মেলে। সপ্তম শতকে
সুন্দরবন: বন জঙ্গল কখনোই আমার পছন্দের তালিকায় ছিলো না।যখন প্যান শুনলাম যে সুন্দরবন যাওয়া হবে তখন মনটা অনেক খারাপ হয়েছিলো।কারণ সমুদ্রটাই বরাবর ভালোলাগার ছিলো। আর এখন সুন্দরবন নামটা শুনলেই শুধু একটা কথাই মনে হয়, তুমি এতো সুন্দর কেনো?! আমরা গিয়েছিলাম খুলনা হয়ে।রুট ছিলো ঢাকা-খুলনা-করমজল-সুন্দরবন। আমাদের ট্যুর ছিলো ৩দিন ৩রাতের। গত বছর ডিসেম্বরের
কী অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য! একপাশে সন্ধ্যা নদীর সকালের স্নিগ্ধ রূপ, অন্যপাশে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে লাল শাপলা। দূর থেকেই মনে হচ্ছে, আমাদের অপেক্ষাতেই স্বচ্ছ পানির উপরে লাল শাপলা ফুলের বড় এক প্রাকৃতিক স্বর্গ সৃষ্টি করে দাঁড়িয়ে আছে! ফুটন্ত শাপলা ফুলের রাজ্যের মধ্যে বেশ কয়েকজন ছেলে-মেয়ে ভেসে বেড়াচ্ছেন নৌকায়। এপার থেকে ওপারে যাচ্ছেন, শাপলা তুলছেন
কৌশানি পৌঁছে, গাড়ির জানালা দিয়ে ডান দিকে তাকিয়েই মনে হল যেন হিমালয়ের বেলকোনিতে চলে এসেছি আমরা! একদম সে রকমই অনুভূতি হয়েছিল সেই শেষ বিকেলের রক্তিম হয়ে ওঠা হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে। একদম চোখের সামনে, হাত ছোঁয়া দুরত্তে যেন দাড়িয়ে আছে আমাদের দিকে তাকিয়ে। আমাদের বাসার জানালা দিয়ে আমরা যেমন বেলকোনির গাছ দেখি, ফুল
তিয়ানজিন শহর চীনের ৫ টি বড় শহরের একটি। সমুদ্র উপকূল হতে সন্নিকটে এ শহরে সবসময় শীতল বাতাস বয়ে চলে। অনেকদিন ধরে যাব যাব করলেও যাওয়া হয়ে উঠেনি। অবশেষে পরীক্ষা শেষ হলো, বউ বাচ্চারা দেশ হতে এসেছে। এবার বন্ধুরা ও পরিবারের সবাই পরিকল্পনা করলাম তিয়ানজিন দেখতে যাব। আমরা বুলেট ট্রেন এ উঠলাম বেইজিং
এবার দৃষ্টিনন্দন পার্ক ও ঝরনা দেখতে পাবেন একটি বিমানবন্দরে। সিঙ্গাপুরের চেঙ্গি বিমানবন্দরের ভেতরেই গড়ে তোলা হয়েছে বিশাল পার্ক ও ঝরনা। যাত্রীদের সময় কাটানো ও বিনোদনের জন্য অভাবনীয় এ কাজটি করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সূত্র জানায়, বিশ্বের সপ্তম ব্যস্ত বিমানবন্দর এটি। এখানে পাঁচতলা উচ্চতার চোখধাঁধানো কাচের ডোম, বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ইনডোর ঝরনা আর হাজারখানেক
‘পানতুমাই’ বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম। পানতুমাই সিলেট জেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম যা ভারত সীমান্তের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। পানতুমাই গ্রামের স্থানীয় নাম “পাংথুমাই” কিন্তু সঠিক উচ্চারণ “পানতুমাই”। এটিই বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম বলার যথেষ্ঠ কারন রয়েছে। নয়নাভিরাম, অপূর্ব, অসাধারন, নান্দনিক, হৃদয়স্পর্শী, এই সবগুলো শব্দও যদি এই নামের সঙ্গে লাগানো হয়
কিছু তথ্যঃ ♦রাজশাহী থেকে বাঘার দূরত্ব প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার। ♦বাঘার সবজয়গাতেই আছে আমের বাগান। ♦আম বাগান দেখতে চলে যেতে পারেন ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদ। ♦প্রাচীন এ মসজিদ ইট দিয়ে তৈরি। ♦মূল মসজিদের চারপাশে চারটি ও মাঝখানে দুই সারিতে পাঁচটি করে মোট দশটি গম্বুজ আছে। ♦মসজিদের পূর্বপাশে পাঁচটি দরজা আছে। ♦উত্তর ও দক্ষিণ দেয়ালের চারটি দরজাই