মৌলভীবাজার জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের অন্তর্গত ঐতিহ্য মন্ডিত জেলা। পর্যটন শিল্পের জন্যে গুরুত্বপূর্ন এই জেলা বাংলাদেশের সভ্যতা, ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে অবদান অনেক। বৈচিত্রময় চারপাশে, দৃষ্টি নন্দন চা বাগান, আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আপন মহিমায় এই জেলা অন্যে জায়গা থেকে ভিন্ন। মৌলভীবাজার জেলায় রয়েছে অনেক পর্যটক আকর্ষণীয় ভ্রমণ স্থান ও
বাংলা-সিকিম সীমান্তের কাছাকাছিই অবস্থান এই লেকটির। পেডং-এর দিক দিয়ে এলে রেশিতে রেশিখোলা নদী পেরোতেই বাংলা শেষ, সিকিম শুরু। যেখান থেকে আরিতার লেক খুবই কাছে (মাত্র ছ’কিলোমিটার)। আবার রংপো অবধি জাতীয় সড়ক ধরে এসে রোরাথাং, রিনক হয়েও পৌঁছনো যায় এখানে। ৪৬০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত পান্নাসবুজ রঙের এই সরোবরটির দৈর্ঘ্য ১১২০ ফুট, প্রস্থ ২৪০
মাতৃজননী যখন ‘Adventure 50L’ নামক ব্যাগখানা কিনে দিয়েছিলেন, তখনো বুঝিনি এভাবে আমাকে অ্যাডভেঞ্চার গুলে গুলে খাওয়ানো হবে। বগালেক ঘোরার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলাম। সহজ একটা জার্নিকে কঠিন এক অ্যাডভেঞ্চারে পরিণত করতে আমার ব্যাগখানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। অভিযানের শুরু সেপ্টেম্বরের এক উত্তপ্ত বিকেলে। বান্দরবানের উদ্দেশ্যে আমাদের ঢাকা থেকে রাত আটটার বাস ধরার কথা
দমবন্ধ করা ভিড়, হইচই ইত্যাদি থেকে দূরে গিয়ে নির্জন, নির্মল পরিবেশে বসে হিমালয়ের অপার শোভা উপভোগ করা যদি উদ্দেশ্য হয়, তবে চলে আসুন এই জায়গায়। শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটকগামী রাস্তা ধরে গিয়ে রানিপুল থেকে (এখান থেকে গ্যাংটক মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে) ডানহাতি রাস্তায় ঘুরে যান। কিছুটা এগোতেই পৌঁছে যাবেন সারামসা উদ্যানে। বিভিন্ন প্রজাতির
৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সিকিমের রাজধানী শহর গ্যাংটক এক আধুনিক পাহাড়ি শহর। হোটেল, রেস্তোঁরা, ক্যাফেটেরিয়া, শপিং মল, অজস্র দোকানপাট— সব মিলিয়ে এক জমজমাট শহর। ‘মে-ফেয়ার’ ও ‘রয়েল প্লাজা’ হোটেলে ক্যাসিনোও আছে। আবার রোপওয়ে চড়েও আকাশপথে দেখে নেওয়া যায় গোটা শহর। ভাল ভাবে গ্যাংটক দেখতে গেলে হাতে দু’টি দিন রাখতেই হবে। প্রথম দিনটা
রংপুর থেকে সিকিমের রাজধানি গ্যাংটক মাত্র ৩১০ কি,মি,,,আর রংপুর থেকে আমাদের রাজধানি ঢাকা প্রায় ৩৭০ কি,মি,। যাই হোক বুরিমারি বর্ডার যাইতে ১০০ টাকা লাগলো,,,ট্রেন ও অটো তে,,,আগেই ট্যাক্স দেয়া ছিলো তাই শুধুই বর্ডার খরচ ২ পাস মিলে ২০০,,,, আবার অটো ও জীপ এ শিলিগুড়ি ১০০ টাকা,, দুরত্ব ৮৬ কি,মি,,,, দুপুর এ এগ
Hallstatt ইউরোপের দেশ অস্ট্রিয়াতে অবস্থিত ছোট একটি গ্রাম এবং ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটিকে পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গ্রামগুলার মধ্যে একটি বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীর সবথেকে প্রাচীনতম একটিভ সল্টমাইন এখানেই অবস্থিত। কিভাবে যাবেন? ভিয়েনা সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে ট্রেনে প্রায় ৩.৫ ঘণ্টার মত লাগবে
এই শহরে ইশকুলের বারান্দা দিয়ে বেশি দূর দেখা যায়না। ইটের পর ইটের স্থাপনা ছেয়ে আছে চারপাশ।মাঠ আছে নামমাত্র কিছু ইশকুলে বেশিরভাগের ত মাঠই নেই... চারিদিকে মরচেধরা গন্ধ আর বিষাক্ত বাতাস। অথচ কোনো কোনো স্কুলের বারান্দায় দাঁড়ালেই চোখে পরে বিশাল সব পাহাড়ের দলের। স্কুলের সামনে থাকে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। সাথে বুক ভরে নেয়ার
বিখ্যাত Boney M. Band এর 'hooray hooray it's a holi-holiday' গানের তিনটা লাইন 'Time isn't here for wasting, Life is so full of sweet sweet things, I'd like to do some tasting' জ্বী! জীবনে অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস আছে যা সবারই অনুভব করা উচিত! আর ট্রাভেলিংয়ের চেয়ে সুন্দর জিনিস আর কিছু আছে
ঘরকুনো মানুষের প্রবলেম হলো তারা একবার প্রকৃতির স্বাদ পেয়ে গেলে তাদের ঘর আর ভালো লাগে না। বেশ কিছু বছর আগে একবার খুব ছোট্টো ছুটি নিয়ে দার্জিলিং গেলে পরে এই ঘরকুনো ছেলেটা পাহাড়ের প্রেমে পরে যায়। এরপর থেকে পাহাড় তাকে টানে। প্রতি বছর ই সে প্ল্যান করে এবার বেশ লম্বা ছুটি নিয়ে শুকনা,