এশিয়ার বৃহত্তম এবং প্রাচীন বটগাছটি যশোর কালীগঞ্জ মহাসড়কের কালীগঞ্জ শহরের মল্লিকপুর বাজারে অবস্হিত। মূল বটগাছটি মারা গেলেও বর্তমানে ৪৫ টি বটগাছ মিলে মোট ২.৮ একর জমি জুড়ে বিদ্যমান অাছে। মূল বটগাছটি ২৫০-৩০০ বছর অাগের। এর ৩৪৫টি বায়রীয় মূল মাটিতে প্রবেশ করেছে এবং ৩৮টি মূল ঝুলন্ত অবস্থায় অাছে। যাতায়াতঃ ঢাকার গাবতলি থেকে এসি/নন
প্রাচীণ মন্দির, মসজিদ ও যে কোনো স্থাপত্য দেখার আগ্রহ আমার অনেক বেশি - প্রাচীণত্বে হারিয়ে যাওয়ার রাস্তা বলা যায় এটাকে!! আর তা যদি হয় পাহাড় আর প্রকৃতির মাঝের কোনো প্রাচীণ স্থাপত্য - তাহলে এর অনুভূতি কি বুঝিয়ে বলার দরকার আছে?? ☺️☺️ সীতাকুন্ড ট্যুরের তৃতীয় দিন আমরা সকালে হোটেল থেকে বের হয়েই বাড়বকুন্ড
অনেক দিন ধরেই কোথাও ঘুরতে যাবো যাবো করে যাওয়া হচ্ছিল না..ট্যুরের জন্য প্রচন্ড ব্যাকুল হয়ে..ঠিক করলাম বান্দরবান যাবো.. অনেক দিন পাহাড় দেখি না.. কিন্তু পাহাড়ে ঝর্নায় পানি নাই.. ঝর্নার আশায় গেলে মন খারাপ করে ফিরতে হবে।তাই ঠিক করলাম শুকনা ট্রেকই করব। গন্তব্য কেওক্রাডং। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যদিও ট্যুরের ৩ দুনেই বৃষ্টি দেখাচ্ছিল.. তাও
বন্ধুর কাছ থাকে শুনেছি আলীকদমে এক পাহাড় আছে, নাম তার মারায়াং তং। বড় কঠিন সে পাহাড়ের রাস্তা, একটানা দুই-আড়াই ঘণ্টা উঠতে হয়। সেখান থেকে নাকি হাত বাড়ালেই চাঁদ ছোঁয়া যায়। জ্যোৎস্নার আলোয় দূরের পাহাড় গোনা যায়—লিলুয়া বাতাসে প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও কম্বল গায়ে ঘুরতে হয়! শুনেই আর তো সইছে না অবশেষে জুনের ৮
৩ রাত ৪ দিনের ট্যুরে সাত জনের জন প্রতি মোট খরচ ১০০০০ টাকা। একটু হিসেব করে চললে ৮০০০/৯০০০ টাকার এর মধ্যে হয়ে যাবে। ভিসা লাগবে ডাউকি বর্ডার দিয়ে। বর্ডারে ডলার চেক করে। সাথে করে ডলার নিয়ে যাবেন দেশ থেকেই। ট্রাভেল ট্যাক্স দেশেই দিয়ে যাবেন। তাইলে বর্ডার দ্রুত পার হতে পারবেন। ট্রাভেল ট্যাক্স
নীল রঙে রূপায়িত ''নীলাদ্রি'' । এ যেন নীলের রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া । হ্যা নীলাদ্রির কথা বলছি, ভাবছেন এটা আবার কি? এই স্বর্গীয় সৌন্দর্যে ভরা জায়গাটা কাশ্মীর নয় আমাদের দেশেই ! কি অবাক হচ্ছেন ? ছবি দেখে কাশ্মীর ভেবে ভুল করবেন না, একে নীলাদ্রি নামেই চেনে সবাই। এর অবস্থান টেকেরঘাট, সুনামগঞ্জে। এর অপরূপ
দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের হিমালয় দেখতে আর নেপাল বা তিব্বত যেতে হবে না। বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকেই উপভোগ করা যাবে হিমালয়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য। শুধু হিমালয় নয়, বাড়তি পাওনা হিসেবে ভারতের কাঞ্চনজংঘা পাহাড় দেখা যাবে একই সফরে। এ দৃশ্য দেখার জন্য দূরবীণ বা বাইনোকুলার সাথে করে নিয়ে আসতে হবে না। দৃষ্টিশক্তি
পাথাড়িয়া পাহাড়ের এই মায়াময় টিলা দেখে আমাদের চোখে লাগে অতি বিষ্ময়কর সৌন্দর্য্য। মায়ময় পবিত্র সুন্দর। সিলেটের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা থেকে আমরা মটর সাইকেলে চেপে রওয়ানা করেছি। সঙ্গী জুলফিকার তাজুল, আশফাক অনিক, কামরান এবং আমি। পিছ ডালা পথে মটরসাইকেল এগিয়ে চলেছে। দক্ষিণভাগ পৌছার পর আমরা বামের পথ ধরি। কলাজুরা পৌছার পর মিলে দুই
এর সর্ব দক্ষিনের বৈচিত্রতা মুগ্ধ করে দিবে আপনাকে।। এখানে প্রকৃতি যেমন সুুন্দর, জীবন ধারণ ও তেমন কঠিন।। নির্জন, কোলাহল বিহীন ও মায়াবী দ্বীপ, শাহ পরীর দ্বীপ।। এখানে নেই কোন পর্যটকের আনাগোনা।। এ দ্বীপের জেটি থেকে দেখা যাবে দক্ষিণে বাংলাদেশের শেষ সীমানা।। রাতে থাকার জন্য কোন হোটেল নেই।। তাবু করে থাকা ও তেমন