প্রথমেই বলে নিচ্ছি আমি কথা গোছালো ভাবে লিখতে পারি না। তাই যতটুকু পারি,চেস্টা করছি শেয়ার করার। অনেক দিন ধরেই প্ল্যান করছিলাম সিংগাপুর, মালেশিয়া যাওয়ার জন্য। একদম ব্যাকপ্যাকিং স্টাইলে,খুব কম খরচে এবং প্রধান উদ্দেশ্য পাসপোর্ট এ স্টাম্প নেয়া। বলে রাখা ভালো আমার এর আগে বিদেশ বলতে শুধু মাত্র ইন্ডিয়া আর নেপাল যাওয়া পর্যন্তই
এখন বসন্ত কাল। মিষ্টি আবহাওয়া। সময়টা ভ্রমণের জন্য খুবই উপযোগী। নাগরিক ব্যস্ততার একঘেয়েমি দূর করতে এই সময়ে যারা বেরিয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছেন, তাদের মধ্যে অনেকেরই পছন্দ প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি সিলেট। হৃদয়ের দ্বার খুলে শহরতলীর চা-বাগানগুলোর সরু পথে হাঁটতে হাঁটতে বসন্ত বাতাস দারুণ উপভোগ্য। এ ক্ষেত্রে সদর উপজেলার কালাগুল চা-বাগানে এক ঢিলে দুই
ঘুরে বেড়ানোর নতুন জায়গা। কিন্তু এর প্রতিটি দৃশ্যই চিরচেনা। বালুর চরের বেঞ্চের উপর গা পাতিয়ে শুলেই দেখা মিলে পানি আর ছোট্ট ছোট্ট ঢেউ। মাথার ওপর রঙিন ছাতা, পাশেই বসা ডাব বিক্রেতা। ইঙ্গি পেলেই ডাবে কাঁচি চালাচ্ছেন তারা! কক্সবাজার বা পতেঙ্গা সৈকতের কথা বলা হচ্ছে না এখানে। এটা কোনো সমুদ্র সৈকতই নয়, জেগে
ভোলাগঞ্জের কথা অনেকে জানলেও উৎমাছড়া সম্পর্কে জানেন খুব কম মানুষই। তবে বর্ষা মৌসুমে উৎমাছড়াও কিন্তু কম সুন্দর নয়। আর ভোলাগঞ্জ তো বর্তমানে সিলেটের অন্যতম সুন্দর এক স্পট। আপনি যদি পাহাড় ভালোবাসেন, নৌকা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন, পাহাড়ে উড়ে যাওয়া মেঘ দেখতে চান আর পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণার শীতল জলে গাঁ ভেজাতে চান
সুন্দর এই পার্কটি কুমিল্লার কোটবাড়িতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এর খুব কাছে অবস্থিত। চমৎকার মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে পার্কটি স্থাপিত হয়েছে। ২য় মেঘনা, গোমতী এবং কাচপুর সেতু চালু হওয়াতে এখন চাইলে খুব সহজেই ঢাকা থেকে দিনে দিনেই ঘুরে আসতে পারেন লালমাই পাহাড় এর কোলে অবস্থিত এই পার্ক থেকে। গ্রুপে এর আগেও এই পার্ক এর ব্যাপারে
সম্পূর্ণ পড়তে কষ্ট হলে, শুধু "বাগেরহাট থেকে খান জাহান আলি মাজার" এই অংশটুকু পড়বেন, আশা করি সতর্ক হতে পারবেন। একা ঘুরতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা যেমন ছিল তিক্ত আবার ছিল অনেক কিছু শিখার। বন্ধুদের সঙ্গ বা পেয়ে চলে গেলাম একাই ঘুরতে। উদ্দেশ্য ছিল, বাগেরহাট আবার প্যাডেল স্টিমার ভ্রমণ। বিস্তারিত এখানেই সব বলছিঃঢাকা থেকে হুলারহাট
দার্জিলিং, রাত ৩ টা, হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা । হোটেলে দুইটা কম্বল গায়দিয়ে ঘুমিয়ে আছি। হঠাৎ Akibul ভাইয়ের ডাক, ভাই উঠেন গাড়ি চলে এসেছে টাইগার হিল যাব কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। আমি বললাম ভাই এই শীতের মধ্যে কিভাবে যাব, কম্বলের নিচ থেকেতো বের হওয়াই কঠিন, আমি যাব না। আকিব ভাই রাগের সূরে বললেন আপনি দার্জিলিং
বৈশাখ মানেই গরম। চৈত্রের শেষ থেকেই ধেয়ে আসছে গরম। দিল্লিতেও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে তাপপ্রবাহ। সামনেই গ্রীষ্মকালীন ছুটি। এ ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন পাশের দেশ ভারতের দিল্লি থেকে। সেখানে দেখতে পারবেন পাহাড়ি গ্রাম। জেনে নিন জায়গাগুলো সম্পর্কে- ল্যান্ডসডাউন: ভারতের উত্তরাখণ্ডের কাছে ল্যান্ডসডাউন। এখানে পাবেন ওক আর পাইন গাছ। বৃক্ষ ঘেরা এ পাহাড়ি বন
শনিবার, ঘড়িতে সময় সন্ধ্যা ৬.১৫। দাঁড়িয়ে আছি সদর ঘাটের লালকুঠির ঘাটে। । ঘাটে যাত্রিদের অপেক্ষায় প্রায় শতবর্ষী কমলা রঙের একটি নৌযান । নৌযানটির ছবি তোলায় ব্যস্ত ১০ থেকে ১৫ জন বিদেশী পর্যটক। এটিতে উঠার জন্য নেই কোন ভীড়, নেই কোন হাকডাক। বলছি ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল ষ্টিমারের কথা। আজ আমরা যাচ্ছি প্যাডেল ষ্টিমারে ২১
জাফলং –এর ইতিহাসঃ ঐতিহাসিকদের মতে বহু হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীনে থাকা এক নির্জন বনভূমি। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে জমিদারী প্রথার বিলুপ্তির মধ্য দিয়ে খাসিয়া-জৈন্তা রাজ্যের অবসান ঘটলেও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা পতিত পড়েছিল। পরবর্তিতে ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে বিভিন্ন এলাকা থেকে নৌপথে জাফলং আসতে শুরু করেন, আর পাথর ব্যবসার