মুম্বাই ও গোয়া ভ্রমন বিতান্ত

১০ দিনের মেঘালয়, মুম্বাই আর গোয়া ভ্রমন শেষে মাত্রই গতকাল দেশে ফিরলাম। অফিসের ছুটি শেষ হতে আর মাত্র এক দিন বাকী। তাই ভাবলাম এই সময় টাতে মুম্বাই, গোয়া ভ্রমন অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছু লিখা যায়। কর্মস্থল এবং আবাসস্থল দুটোই - সিলেট হওয়ায় আমারা ৩ জন চাকুরিজীবী বন্ধু অফিস ছুটি ম্যানেজ করে ডাউকি- শিলং-

পাতায়া-কোরাল আইল্যান্ড ভ্রমণ

সকাল আটটার দিকে ঘুম ভাঙলো, থাইল্যান্ডের আজকে আমার তৃতীয় দিন, এই মুহূর্তে আছি পাতায়াতে। গত রাতের ওয়াকিং স্ট্রিট এবং পাতায় শহরের আলোর ঝলকানি মাথায় এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। এরইমধ্যে রুমের কলিংবেল বেজে উঠলো, আমি কিঞ্চিৎ অবাক হলাম যে এত সকালবেলা কে আমাকে নক করবে? দরজা খুলতেই হোটেলের রিসিপশনিস্ট সুন্দরী থাই রমণী কম্প্লিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট

ঘুরে আসুন ইলিশের শহর চাঁদপুর থেকে

ইলিশের এখন ভরা মৌসুম চলছে। হটাৎ চাঁদপুর যাওয়ার কথা মাথায় এলো। তাই, বন্ধু কে রাজি করিয়ে শনিবার রাতে প্ল্যান করে রবিবার সকাল সকাল রওনা দিলাম। সারাদিন ঘুরে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরা, সবমিলিয়ে অসাধারণ একটা জার্নি ছিলো। আমরা ফেনী থেকে ফেনী-কুমিল্লা-চাঁদপুর রুটে গিয়েছি। সড়কপথে চাঁদপুর না যাওয়াই বেটার। যাইহোক, আমরা বাস থেকে নেমে অটো নিয়ে

অপরূপ সৌন্দর্যের টানে ত্রিপুরা ভ্রমণ

আগের দিন আসামের শিলচরের ট্রেনে চড়ে ত্রিপুরা এসেছিলাম, দারুণ মুগ্ধ একটা পথে। পাহাড়, অরণ্য, ঝিরি, টানেলের অন্ধকার, অরণ্য আচ্ছাদিত বর্ণীল স্টেশন এসব দেখে দেখে মনপ্রান ভরে গিয়েছিল। পরদিন খুব ভোঁরে ঘুম থেকে উঠেই আগরতলা বর্ডারে চলে এলাম। লক্ষ্য যত দ্রুত ট্রেন বা বাসে করে ঢাকায় পৌঁছে অফিস ধরা। আগরতলা বর্ডারের আনুষ্ঠানিকতা শেষ

কেওক্রাডং, চিংড়ি ঝর্ণা, বগালেক, কাপ্তই কায়াকিং, রাঙামাটি ঝুলন্ত সেতু এবং পলওয়েল র্পাক প্যাকেজ ভ্রমণ

ঢাকা থেকে রাত ১১ টার বাসে বান্দরবনের যাত্রা শুরু। আমরা ছিলাম ২জন, উদ্দেশ্য ছিল বান্দরবন থেকে কোন গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে আমিয়াখুম ও নাফাখূম। কিন্তু কোন গ্রুপ না পেয়ে বান্দরবন থেকে যাত্রা শুরু করলাম কেওক্রাডং এর উদ্দেশ্যে। ভোর ৬ টায় বান্দরবন পৌছে, নাস্তা করে অটোতে করে রুমা বাসস্ট্যান্ড। বান্দরবনে পৌছে গাইড সাফুল

মৈনটঘাট – দোহার – নবাবগঞ্জ ভ্রমণ

মৈনট ঘাট (Moinot Ghat) ঢাকার দোহারে অবস্থিত, যেখানে গেলে আপনি মুগ্ধ হবেন, বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে থাকবেন পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশির দিকে। এই বিশাল জলরাশি, পদ্মায় হেলেদুলে ভেসে বেড়ানো জেলেদের নৌকা দেখা আর পদ্মার তীরে হেটে বেড়ানো, সব মিলিয়ে কিছুক্ষণের জন্য আপনার মনে হবে আপনি এখন ঢাকার দোহারে নয়, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আছেন।

ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ঐতিহাসিক টাঙ্গাইল জমিদার বাড়ি ভ্রমণ

-প্রথমে নেশা ছিলো ঐতিহাসিক স্থান বা পর্যটন স্থানগুলোর দেখার। সেই নেশা হালকা হয়ে গেছে। এখন নেশা শুধু ভ্রমণের। বাংলাদেশ দেখার। কোনো জায়গা অদ্ভুত সুন্দর হোক আর না হোক, বাংলাদেশের পথে যানবাহনে বসে দুচোখ ভরে দেখতে থাকলেই কেন যেন মনটা ভরে যায়। বাংলাদেশ দেখবো দেখবো করে ৬০ টা জেলায় পায়ের ছাপ রেখেছি। কোথাও

প্রকৃতির সৌন্দর্যে টানে মায়াবন ভ্রমণ

প্রকৃতি কন্যা সিলেট পরিচিত তার অপরুপ রুপের জাফলং, বিছানাকান্দি, পান্থুমাই, রাতারগুল দ্বারা। রাতারগুল দেশের প্রথম সোয়াম্প ফরেস্ট হলেও তারচেয়ে তিনগুণ বড় মিঠাপানির আরেক বন হলো মায়াবন। সিলেট হতে তামাবিল সড়ক পেরিয়ে ৩৭ কি.মি গেলে সারি ঘাট বাজার। এই বাজারে বামপাশের রাস্তা ধরে ছায়া সুনিবিড় গ্রামীণ জীবনযাত্রা দেখতে দেখতে পাওয়া যাবে বেখড়া খাল!

ফিলিপাইন ভ্রমণ বিতান্ত ও খরচাবলি

সময় সুযোগ পেলেই ঘুরতে যাওয়ার চেষ্টা করি আমি। সেই অনুযায়ী গত জুলাই মাসে জেনেছিলাম যে, অগাস্টের শেষদিকে সপ্তাহ দু'য়েকের জন্য দেশের বাইরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ আছে। সেই সময় থেকে শুরু করলাম প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ। এখানে বলে রাখা যেতে পারে যে, অনেক আগে থেকেই আমি একটা তুলনা মূলক ছক করে রেখেছি

মালায়শিয়া ভ্রমন বিতান্ত

এই মাসেই ঘুরে আসলাম এশিয়ার ইউরোপ বলে পরিচিত মালায়শিয়া আমি ৫ দিন ছিলাম।২ দিন লাংকাউই ৩ দিন কুয়ালালামপুর। ৩ তারিখ রাত ৩ টার মালায়শিয়া এয়ারলাইন্স এ রওনা হই কুয়ালালামপুর। লোকাল টাইম ৮ টায় ল্যান্ড করি। ইমিগ্রেশন এ তেমন কিছুই জিজ্ঞেস করে নাই।শুধু রিটার্ন এয়ার টিকেট আর হোটেল বুকিং দেখছে। ইমিগ্রেশন মাত্র ২