বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদীপথে যাতায়াতের অন্যতম প্রধান বাহন লঞ্চ। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম লঞ্চ সার্ভিস। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে সাধারণত সকাল ৬টা থেকে শুরু করে রাত ১২টা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন এলাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায়। সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪৫টি রুটে চলাচল করে অসংখ্য লঞ্চ। যেসকল রুটে চলাচল করে
রাজা নীলকণ্ঠ রায় ছিলেন চাঁচড়া রাজবংশের নবম পুরুষ। চাঁচড়া জমিদারীর প্রতিষ্ঠাতা রাজা মনোহর রায় ছিলেন নীলকন্ঠ রায়ের পরদাদা। নীলকন্ঠ রায়ের মেয়ের নাম অভয়া৷ রাজা নীলকন্ঠ যশোরের এই নগরীটি মেয়েকে দিয়ে দেন অল্পবয়সে বিধবা হবার পর। আর এই নগরীর নাম নিজের মেয়ের নামে রাখেন অভয়নগর। কারো কারো মতে, সে সময়ে হিন্দু ধর্মে দ্বিতীয়
১.চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস স্ট্যান্ড কিংবা নতুন ব্রিজের বাস স্ট্যান্ড থেকে চকরিয়ায়/কক্সবাজার গামী যে কোন বাসে করেই চকরিয়া যাওয়া যায়। তবে জে.বি. এক্সপ্রেস, এস আলম কিংবা সৌদিয়া ডাইরেক্ট বাসে যাওয়া ভালো। ১৫০-১৮০ টাকা বাস ভাড়ায় চকরিয়া যেতে সময় লাগবে প্রায় আড়াই থেকে প্রায় তিন ঘন্টার মত। চকরিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে লোকাল সিএনজি করে
ছুটির দিনে কি করা যায় সেটাই ভাবছিলাম! ভাবছিলাম একটু দূরে কোথাও যাওয়ার, বেশী দূরেও না আবার এমন একটা যায়গা। অবশেষে খোঁজ পেলাম "মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট" এর। মেঘনা ব্রীজ থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মুন্সীগঞ্জের বালুয়াকান্দিতে এই রিসোর্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। সকাল বেলা রওনা দিয়ে চলে আসলাম রিসোর্টে। মেইন গেট
সেই তখন থেকেই নাগাল্যান্ড ভ্রমণের সুপ্ত ইচ্ছাটা মনের ভেতর দানা বাঁধতে শুরু করে। নেটের বিভিন্ন সাইট, ব্লগ আর টিওবি তথ্যভাণ্ডারের সাহায্য নিয়ে সাজানো ট্যুর প্ল্যান নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর আমরা রওনা হয়ে যাই নাগাল্যান্ডের পথে। ভিসায় ডাউকি পোর্ট থাকায় আমাদের প্রাথমিক গন্তব্য হয় সিলেটের তামাবিল। ঢাকা-সিলেট (৪৭০ টাকা) ৬ ঘণ্টার এবং সিলেট-তামাবিল
অক্টোবর মাস শেষ হতে না হতেই প্রকৃতি তার প্রখরতা কমিয়ে তার শীতল প্রবাহ বাড়িয়ে দিল। প্রকৃতির এই কোমলতায় মনও ছটফট করতে লাগলো কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য। প্রায় এক মাস হল দূরে কোথাও যাওয়া হয়না। হয়না আলাদা করে প্রকৃতির সঙ্গে একাকী সঙ্গ দেওয়া, খুব সকালে মায়াবী নির্জন পথে খালি পায়ে হাঁটা অথবা কোন
কদম শেষ, শেষ মুহূর্তে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়েছিলাম পেলিং এর স্কাই ওয়াকের প্রবেশদ্বার দিয়ে। আমিই একদম শেষ ব্যাক্তি যে ঠিক ৫ টায় ভিতরে ঢুকেছে। যাই হোক, বেশ বড়সড় একটা রঙিন ভবন আর তার বিশাল গেট পেরিয়ে গেলেই ধাপহীন সিঁড়ি এঁকেবেঁকে উঠে গেছে পাহাড়ের উপরে বানানো একটা বিসৃত ছাঁদের মত প্রসস্থ সমতল যায়গা।
আমি এতো এতো ভ্রমন গল্প লিখলাম অথচ সেন্টমার্টিনের অমন স্মরণীয় একটা রাতের কথা লিখতে কিভাবে ভুলে গেলাম! প্রশ্নটা নিজের কাছেই করেছি নিজে, কিন্তু সঠিক উত্তর পাইনি। তবে হ্যাঁ নিজের কাছে নিজের একটা জবাবদিহিতা ঠিকই দাড় করিয়েছি। সেটা হল অধিকাংশ লেখাই সাম্প্রতিক সময়ের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে, তাই কয়েকদিন আগের ভ্রমন অভিজ্ঞতা চাপা পরে
আজ আমি শিলং। গতকালের লেখায় লিখেছিলাম রাত ৮টা ৩০ এর পর আমরা শিলং শহরে আসি। সবাই অনেক টায়ার্ড। মাঝ রাস্তায় আমার হঠ্যাত করে শরীর খারাপ হওয়ায় গাড়ি কিছুটা সময় অপেক্ষা করেছিল পাশে দাঁড়িয়ে। সেখানের সবাই এত সভ্য যে তাদের ব্যাপারে বাড়িয়ে বলার মতন কিছু নাই। শিলং-এ পৌঁছালাম রাত ৯টার দিকে। তখনো এ
সোনাম জি এর রুটিনমাফিক আদেশ সকাল ৫:৩০ এ উঠে যাবার। কিন্তু এই লোকটার আদেশ নিষেধ কোনদিন কেউ মানে বলে মনে হয় না। কিন্তু এইবার সে ভোর সাড়ে পাঁচটায় ঠিকই এসে ভয়ংকর ধাক্কাধাক্কি শুরু করলেন! রুমে কোন জানালাই ছিলো না তাই বোঝারও উপায় ছিল না কি হচ্ছে। হুড়মুড়িয়ে বেড়িয়ে এসেই দেখি বাইরে ঘুটঘুটে