“সাজেক: স্বপ্ন পুরনের এক ভ্রমন।”
১ রাত ২ দিনের খরচ সহ ইতিহাস
১ : প্রথমেই ঠিক করা হল আমরা সেখানে ১ রাত ২ দিন সেখানে থাকব। এছাড়াও আপনারা সেখানে আরো বেশিদিন থাকতে পারেন। তবে সমস্ত সাজেক ঘুরে দেখতে ১ দিন দুপুর থেকে পর দিন দুপুর এনাফ।
২ : বাস: যেকনো ভ্রমনে বাস বড় একটা ফ্যাক্টর। ঢাকা – খাগড়াছড়ি হানিফ (শুধু AC বাস), শ্যামলি, ডলফিন, সেন্টমারটিন, সৌদিয়া সহ বহু বাস চলাচল করে। তবে শান্তি পরিবহন সরাসরি দিঘিনালা যায়। যা সাজেকের খুব কাছে। হানিফ আর সেন্টমারটিন পরিবহনে ( only AC ) ভাড়া পোরবে ১০০০ টাকা, আর বাকি নন AC বাস এ খাগড়াছড়ি পরবে ৫০০-৫২০ টাকার ভেতর , দিঘিনালা ভাড়া পরবে ৫৪০-৫৮০ টাকা।
২ : রাতের গাড়িতে রওনা দিলে পর দিন ৬/৭ টার ভেতর খাগড়াছড়ি এবং ৮/৯ টার ভেতর দিঘিনালা নামা যায়। তবে যারা খাগড়াছড়ি নামবেন তাদের কে দিঘিনালা অন্য কোন মাধ্যমে যেতে হবে
৩ : দিঘিনামা নেমে সেখান থেকে চাঁদেরগাড়ি ভারা করে নিতে হবে। আলোচনা সাপেক্ষে ভাড়া কম বা বেশি হতে পারে। তবে সাধারণত ১.৫ দিনের জন্যে সবুজ চাঁদেরগাড়ি ভাড়া নেয় ৫০০০-৭০০০/৮০০০ টাকা। আর সাদা চাদেরগাড়ি ভারা নেয় ৮০০০-১০০০০/১১০০০০ টাকা। সাধারণত ১টি চাঁদেরগাড়িতে ১৮-২০ জন (ছাদ সহ) যাওয়া যায়।
৪ : চাঁদেরগাড়িতে রওনা হয়ে কিসুক্ষন পর (২০-২৫ মিনিট) হাজাছড়া বাজার পরবে। হাজাছরা নেমে ৫ মিনিট হেটে ভিতরে গেলেই পেয়ে যাবেন সবুজের মাঝে লুকিয়ে থাকা হাজাছড়া ঝর্ণা।
৫ : ঝর্ণা দেখা শেষ করতে হবে ৯:৪৫ থেকে ১০ টার ভেতর অথবা ২:৩০ থেকে ৩:৩০ টার ভেতর। কারন, ইচ্ছা করলেই সাজেকের পথে যাওয়া যায় না। সেনাবাহিনি ১০:৩০ & ৩:৩০ এ তাদের নিজেদের সাতে করে সেখানে সবাইকে নিয়ে যায়। তাই ভাল হয় এই সময়ের আগেই বাঘাইহাট বাজার পৌছানো। হাজাছড়া বাজার থেকে বাঘাইহাট বাজার জেতে ৫-১০ মিনিট সময় লাগে।
৬ : উত্তম হয় বাঘাইহাট বাজার থেকে সকালের ব্রেকফাস্ট / দুপুরের খাবার খেয়ে নিলে। কারন এর পরে প্রায় ১.৫ – ২ ঘণ্টার যাত্রা।
৭ : সেনাবাহিনী দল ১০:৩০ অথবা ৩:৩০ বাজার পুরবেই বাঘাইহাট পৌছায়। এবং নিরদিষ্ট সময়ে সব চাঁদেরগাড়ি নিয়ে সাজেকের পথে যাত্রা শুরু করে।
৮ : যাত্রা পথে পাহাড়ি জনপথ থেকে দূরে ভেসে থাকা মেঘে ঢাকা সাজেক চোখে পরে
৯ : মাঝপথে ছোট পানির ছড়া রোমান্সকে বাড়িয়ে দেয়।
১০ : প্রায় ১২ টা বা ৫ টার দিকে সাজেকে পৌছানো যায়। তবে খরচ বাঁচাতে সকাল উত্তম
১১ : বিকেল বেলা সাজেকে মেঘ বৃষ্টির মত ঝরে পরে। 💜
রাতেও মেঘের মত কুয়াশা ঝরে পরে পুরো সাজেক জুরে 💜
১২ : সেইদিন পুরোটাই সাজেক ঘুরে দেখাটাই ভালো। কারন ভ্রমণ ক্লান্তিতে সেদিন বের হলে পর দিনের প্ল্যান শুধু প্ল্যান ই থেকে যাবে।
১৩ : দুপুর বেলা খাওয়া দাওয়া শেষ করে পুর সাজেকে ঘুরে বিকেলে হেলিপ্যাড ঘুরে আস্তে পারেন।
১৪ : সাজেকে খাওয়ার খরচ বেশি + পানির দামও বেশি পরে। তাই সাতে করে পানি নিয়ে যাওয়া ভাল।
১৫ : খুব বেশি সময় সেখানে বিদ্যুৎ থাকে না বিধায় পোর্টেবল চারজার সাতে নিয়ে জান।
১৬ : সন্ধায় সাজেকে দেখা সূর্য ডোবার দৃশ্য সব ক্লান্তি ভুলিয়ে দিবে।
১৭ : রাতে খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে নিন। পর দিন খুব ভোরে উঠতে হবে।
১৮ : সকালে সাজেক যেন এক টুকরা মেঘের ছায়া। চারিদিকে কেবল মেঘ আর মেঘ। কোণ বরাবর গেলে মনে হবে আমি হয়ত মেঘের উপরে ভাসছি।
১৯ : সকাল সকাল কংলাক পাহাড় ঘুরে নেয়া ভাল। কারণ তখনকার মন ভরানো দৃশ্য সবকিছুকে হার মানায়। চাঁদেরগাড়ি করে পাহাড় এর কোল ঘেষে নামার পর ৩০ মিনিট ধরে আকা বাকা লাল পাহাড় পারি দিলে যা দেখবেন তা হয়তো কখোনো ভাবতেও পারবেন না। চারিদিকে কেবোল সবুজ আর সাদার খেলা।
২০ : কংলাক দেখা শেষ করে সকালের নাস্তা খেয়ে ১০:৩০ এর সময় ছেড়ে যান সাজেকের মায়া।
বের হন খাগড়াছড়ির উদ্দ্যেশ্যে
২১ : সাজেকে রাতে থাকার জন্যে বিভিন্ন কটেজ পাওয়া যায়। ১২০০-৩০০০/৪০০০ টাকার ভেতর মিলবে রাতে মাথা গোজার ঠাই। এক ঘরে ভিন্নতা ভেদে ৩-৭/৮ জন থাকা যায়।
২২ : সেনাবাহিনীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আগের দিনের স্মৃতি গুলো বুকে করে চাঁদের গাড়ির ঝিকমিক শব্দে সাজেককে বিদায় জানিয়েছিলাম আমরা। প্রায় ২.৫ – ৩ ঘণ্টা পর যখন খাগড়াছড়ি পৌছেগেলাম তখন জিবনের ডাইরিতে যেন আরো কিছু জমা হল বলে মনে হল
২৩ : চাঁদের গাড়ি করেই খাগড়াছড়ি শহরে এসে দুপুর ১২ টা বাজলো। ট্যুর তখোনো ১/২ বাকি। তাই ১২:৩০ এর দিকে দুপুরের ভোজ সেরে নিলাম। নানান খাবারের মধ্যে শুটকি, আলুর ভর্তা, রুপচাদা মাছ এর ভাজি আলাদা পাহাড়ি সাদ দেয়।
২৪ : খাওয়া শেষ করে আলুটিলা যাত্রা শুরু করলাম। শহর থেকে প্রায় ৯ – ১০ কি.মি. ভিতরে গেলাম রিসাং ঝর্ণা দেখতে। চাঁদেরগাড়ি থেকে নেমে প্রায় ১৫ – ২০ মিনিট হাটতে হয়। নিচে নামতে হয়। জায়গাটা অনেক পিসলা। তাই সাবধান থাকা ভালো।
২৫ : ঝর্ণা তে গোসল করে শিতে কাপাকাপি নিয়ে আলুটিলা গুলা যাওয়ার পালা। তখন বিকাল ৫ টা। ৪ কি.মি. রাস্তা পার করে আমরা আলুটিলায় গেলাম।
২৬ : ২০ টাকার টিকিট কেটে (১ জন) ঢুকলাম এক অন্য রাজ্যে। যেখানে আলো নেই। আছে শুন্য আলোয় কিছু পাওয়ার আনন্দ।
২৭ : গুহায় ধুকতে মশাল নেয়া বাধ্যতামূলক। মুল্য ১০ টাকা (পিছ)
২৮ : আলুটিলা দেখে খাগড়াছড়ি আসতে বাজলো ৭ তা। আয়াগে থেকে টিকিট করে রাখায় আসতে ঝামেলা হয়নি। রাত ৯ টার বাসে করে ঢাকায় ব্যাক। সকালে ঢাকা পৌছালাম সকাল ৮ টায়।
২৮ : সাজেকে আগে থেকে কটেজ ঠিক করলে ভাল হয়। বিভিন্ন বাস কাউন্টারে মিলবে কটেজ আর চাঁদেরগাড়ির নাম্বার।
২৯ : সাজেকে ঢুকতে প্রতিজনকে গুনতে হয় ৩০ টাকা করে। সাতে গাড়ি রাখার জন্যে ১০০ টাকা।
৩০ : চাঁদেরগাড়ি ছারাও বাইক দিয়ে সাজেক যাওয়া যায়। ভাড়া পরে ৬০০-১৫০০ টাকা।
৩১ : পাহাড়ে বিধায় খাবারের দাম বেশি থাকে। পানির মুল্য আকাশ ছোয়া। তাই আগে থেকে পানি, টর্চ নেয়া ভালো
৩২ : ৪/৫ জন মিলে গেলে ৪ টি জায়গা ঘুরে আসতে গুনতে হবে ৩১০০-৩৭০০ টাকা। লোক বারলে খরচ কমবে
আমরা ঘোড়াঘুড়ির উপর ছোট্ট একটা ভিডিও বানিয়েছি
ভালো লাগবে দেখতে আর যাওয়ার অনুপ্রেরণা দিবে
আর যারা গিয়েছেন তারা sure miss করবেন
১ রাত ২ দিনের খরচ সহ ইতিহাস
১ : প্রথমেই ঠিক করা হল আমরা সেখানে ১ রাত ২ দিন সেখানে থাকব। এছাড়াও আপনারা সেখানে আরো বেশিদিন থাকতে পারেন। তবে সমস্ত সাজেক ঘুরে দেখতে ১ দিন দুপুর থেকে পর দিন দুপুর এনাফ।
২ : বাস: যেকনো ভ্রমনে বাস বড় একটা ফ্যাক্টর। ঢাকা – খাগড়াছড়ি হানিফ (শুধু AC বাস), শ্যামলি, ডলফিন, সেন্টমারটিন, সৌদিয়া সহ বহু বাস চলাচল করে। তবে শান্তি পরিবহন সরাসরি দিঘিনালা যায়। যা সাজেকের খুব কাছে। হানিফ আর সেন্টমারটিন পরিবহনে ( only AC ) ভাড়া পোরবে ১০০০ টাকা, আর বাকি নন AC বাস এ খাগড়াছড়ি পরবে ৫০০-৫২০ টাকার ভেতর , দিঘিনালা ভাড়া পরবে ৫৪০-৫৮০ টাকা।
২ : রাতের গাড়িতে রওনা দিলে পর দিন ৬/৭ টার ভেতর খাগড়াছড়ি এবং ৮/৯ টার ভেতর দিঘিনালা নামা যায়। তবে যারা খাগড়াছড়ি নামবেন তাদের কে দিঘিনালা অন্য কোন মাধ্যমে যেতে হবে
৩ : দিঘিনামা নেমে সেখান থেকে চাঁদেরগাড়ি ভারা করে নিতে হবে। আলোচনা সাপেক্ষে ভাড়া কম বা বেশি হতে পারে। তবে সাধারণত ১.৫ দিনের জন্যে সবুজ চাঁদেরগাড়ি ভাড়া নেয় ৫০০০-৭০০০/৮০০০ টাকা। আর সাদা চাদেরগাড়ি ভারা নেয় ৮০০০-১০০০০/১১০০০০ টাকা। সাধারণত ১টি চাঁদেরগাড়িতে ১৮-২০ জন (ছাদ সহ) যাওয়া যায়।
৪ : চাঁদেরগাড়িতে রওনা হয়ে কিসুক্ষন পর (২০-২৫ মিনিট) হাজাছড়া বাজার পরবে। হাজাছরা নেমে ৫ মিনিট হেটে ভিতরে গেলেই পেয়ে যাবেন সবুজের মাঝে লুকিয়ে থাকা হাজাছড়া ঝর্ণা।
৫ : ঝর্ণা দেখা শেষ করতে হবে ৯:৪৫ থেকে ১০ টার ভেতর অথবা ২:৩০ থেকে ৩:৩০ টার ভেতর। কারন, ইচ্ছা করলেই সাজেকের পথে যাওয়া যায় না। সেনাবাহিনি ১০:৩০ & ৩:৩০ এ তাদের নিজেদের সাতে করে সেখানে সবাইকে নিয়ে যায়। তাই ভাল হয় এই সময়ের আগেই বাঘাইহাট বাজার পৌছানো। হাজাছড়া বাজার থেকে বাঘাইহাট বাজার জেতে ৫-১০ মিনিট সময় লাগে।
৬ : উত্তম হয় বাঘাইহাট বাজার থেকে সকালের ব্রেকফাস্ট / দুপুরের খাবার খেয়ে নিলে। কারন এর পরে প্রায় ১.৫ – ২ ঘণ্টার যাত্রা।
৭ : সেনাবাহিনী দল ১০:৩০ অথবা ৩:৩০ বাজার পুরবেই বাঘাইহাট পৌছায়। এবং নিরদিষ্ট সময়ে সব চাঁদেরগাড়ি নিয়ে সাজেকের পথে যাত্রা শুরু করে।
৮ : যাত্রা পথে পাহাড়ি জনপথ থেকে দূরে ভেসে থাকা মেঘে ঢাকা সাজেক চোখে পরে
৯ : মাঝপথে ছোট পানির ছড়া রোমান্সকে বাড়িয়ে দেয়।
১০ : প্রায় ১২ টা বা ৫ টার দিকে সাজেকে পৌছানো যায়। তবে খরচ বাঁচাতে সকাল উত্তম
১১ : বিকেল বেলা সাজেকে মেঘ বৃষ্টির মত ঝরে পরে। 💜
রাতেও মেঘের মত কুয়াশা ঝরে পরে পুরো সাজেক জুরে 💜
১২ : সেইদিন পুরোটাই সাজেক ঘুরে দেখাটাই ভালো। কারন ভ্রমণ ক্লান্তিতে সেদিন বের হলে পর দিনের প্ল্যান শুধু প্ল্যান ই থেকে যাবে।
১৩ : দুপুর বেলা খাওয়া দাওয়া শেষ করে পুর সাজেকে ঘুরে বিকেলে হেলিপ্যাড ঘুরে আস্তে পারেন।
১৪ : সাজেকে খাওয়ার খরচ বেশি + পানির দামও বেশি পরে। তাই সাতে করে পানি নিয়ে যাওয়া ভাল।
১৫ : খুব বেশি সময় সেখানে বিদ্যুৎ থাকে না বিধায় পোর্টেবল চারজার সাতে নিয়ে জান।
১৬ : সন্ধায় সাজেকে দেখা সূর্য ডোবার দৃশ্য সব ক্লান্তি ভুলিয়ে দিবে।
১৭ : রাতে খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে নিন। পর দিন খুব ভোরে উঠতে হবে।
১৮ : সকালে সাজেক যেন এক টুকরা মেঘের ছায়া। চারিদিকে কেবল মেঘ আর মেঘ। কোণ বরাবর গেলে মনে হবে আমি হয়ত মেঘের উপরে ভাসছি।
১৯ : সকাল সকাল কংলাক পাহাড় ঘুরে নেয়া ভাল। কারণ তখনকার মন ভরানো দৃশ্য সবকিছুকে হার মানায়। চাঁদেরগাড়ি করে পাহাড় এর কোল ঘেষে নামার পর ৩০ মিনিট ধরে আকা বাকা লাল পাহাড় পারি দিলে যা দেখবেন তা হয়তো কখোনো ভাবতেও পারবেন না। চারিদিকে কেবোল সবুজ আর সাদার খেলা।
২০ : কংলাক দেখা শেষ করে সকালের নাস্তা খেয়ে ১০:৩০ এর সময় ছেড়ে যান সাজেকের মায়া।
বের হন খাগড়াছড়ির উদ্দ্যেশ্যে
২১ : সাজেকে রাতে থাকার জন্যে বিভিন্ন কটেজ পাওয়া যায়। ১২০০-৩০০০/৪০০০ টাকার ভেতর মিলবে রাতে মাথা গোজার ঠাই। এক ঘরে ভিন্নতা ভেদে ৩-৭/৮ জন থাকা যায়।
২২ : সেনাবাহিনীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আগের দিনের স্মৃতি গুলো বুকে করে চাঁদের গাড়ির ঝিকমিক শব্দে সাজেককে বিদায় জানিয়েছিলাম আমরা। প্রায় ২.৫ – ৩ ঘণ্টা পর যখন খাগড়াছড়ি পৌছেগেলাম তখন জিবনের ডাইরিতে যেন আরো কিছু জমা হল বলে মনে হল
২৩ : চাঁদের গাড়ি করেই খাগড়াছড়ি শহরে এসে দুপুর ১২ টা বাজলো। ট্যুর তখোনো ১/২ বাকি। তাই ১২:৩০ এর দিকে দুপুরের ভোজ সেরে নিলাম। নানান খাবারের মধ্যে শুটকি, আলুর ভর্তা, রুপচাদা মাছ এর ভাজি আলাদা পাহাড়ি সাদ দেয়।
২৪ : খাওয়া শেষ করে আলুটিলা যাত্রা শুরু করলাম। শহর থেকে প্রায় ৯ – ১০ কি.মি. ভিতরে গেলাম রিসাং ঝর্ণা দেখতে। চাঁদেরগাড়ি থেকে নেমে প্রায় ১৫ – ২০ মিনিট হাটতে হয়। নিচে নামতে হয়। জায়গাটা অনেক পিসলা। তাই সাবধান থাকা ভালো।
২৫ : ঝর্ণা তে গোসল করে শিতে কাপাকাপি নিয়ে আলুটিলা গুলা যাওয়ার পালা। তখন বিকাল ৫ টা। ৪ কি.মি. রাস্তা পার করে আমরা আলুটিলায় গেলাম।
২৬ : ২০ টাকার টিকিট কেটে (১ জন) ঢুকলাম এক অন্য রাজ্যে। যেখানে আলো নেই। আছে শুন্য আলোয় কিছু পাওয়ার আনন্দ।
২৭ : গুহায় ধুকতে মশাল নেয়া বাধ্যতামূলক। মুল্য ১০ টাকা (পিছ)
২৮ : আলুটিলা দেখে খাগড়াছড়ি আসতে বাজলো ৭ তা। আয়াগে থেকে টিকিট করে রাখায় আসতে ঝামেলা হয়নি। রাত ৯ টার বাসে করে ঢাকায় ব্যাক। সকালে ঢাকা পৌছালাম সকাল ৮ টায়।
২৮ : সাজেকে আগে থেকে কটেজ ঠিক করলে ভাল হয়। বিভিন্ন বাস কাউন্টারে মিলবে কটেজ আর চাঁদেরগাড়ির নাম্বার।
২৯ : সাজেকে ঢুকতে প্রতিজনকে গুনতে হয় ৩০ টাকা করে। সাতে গাড়ি রাখার জন্যে ১০০ টাকা।
৩০ : চাঁদেরগাড়ি ছারাও বাইক দিয়ে সাজেক যাওয়া যায়। ভাড়া পরে ৬০০-১৫০০ টাকা।
৩১ : পাহাড়ে বিধায় খাবারের দাম বেশি থাকে। পানির মুল্য আকাশ ছোয়া। তাই আগে থেকে পানি, টর্চ নেয়া ভালো
৩২ : ৪/৫ জন মিলে গেলে ৪ টি জায়গা ঘুরে আসতে গুনতে হবে ৩১০০-৩৭০০ টাকা। লোক বারলে খরচ কমবে
আমরা ঘোড়াঘুড়ির উপর ছোট্ট একটা ভিডিও বানিয়েছি
ভালো লাগবে দেখতে আর যাওয়ার অনুপ্রেরণা দিবে
আর যারা গিয়েছেন তারা sure miss করবে
Post Copied From: