দর্শনীয় স্থানের মধ্যে প্রধান হলো ষাট গম্বুজ মসজিদ
বাগেরহাট জেলায় অনেক গুলো দর্শনীয় স্থানের মধ্যে প্রধান হলো #ষাট_গম্বুজ” মসজিদ।
World Heritage এ স্থান পাওয়া এই মসজিদটি সম্পর্কে মাধ্যমিক পর্যায়ে Comprehension পড়েনাই এমন লোক খুজে পাওয়া মুশকিল।
বাগেরহাট বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর।
ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বাগেরহাট যাওয়ার জন্য অনেক গুলো বাস রয়েছে তার মধ্যে দোলা, আরা, হামিম, ফাল্গুনী এগুলোর সার্ভিস ভাল। ভাড়া নিবে ৩৫০ টাকা।
ঢাকা থেকে বাগের হাট যাওয়ার পথেই রাস্তার পাসে ষাটগম্বুজ মসজিদ অবস্থিত। আপনে সেখানেই নেমে যেতে পারেন। রাতের গাড়িতে গেলে ভোরবেলায়ই নামিয়ে দিবে। সকালের নাস্তা করে ষাটগম্বুজ, একগম্বুজ এবং ঘোড়া দিঘি দেখা হয়ে যাবে ৯ টার মধ্যে।
সেখান থেকে অটো করে চলে যাবেস খান জাহান আলীর মাজার। ভাড়া জন প্রতি ১০ টাকা নিবে। এখানে দেখতে পাবেন খান জাহান আলীর মাজার, বিশাল দরগা দিঘি, দিঘির কুমির, জিন্দা পীরের
মসজিদ এবং ১০ গম্বুজ মসজিদ। ১২ টার মধ্যে এসব স্থান দেখা হয়ে যাবে।
অতপর আপনি শহরে গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে চলে যেতে পারেন #চন্দ্রমহল । বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার রঞ্জিতপুর গ্রামে অবস্থিত এই ইকোপার্ক টি খুব ই সুন্দর একটি পর্যটন কেন্দ্র। ৩৫ একট জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এই পার্কে তাজমহলের ন্যায় চন্দ্রমহল নামে একটি নয়নাভিরাম মহল রয়েছে যার চারিপাশে সচ্ছপানির দ্বারা বেষ্টিত। মহলে যাওয়ার জন্য রয়েছে পানির নিচ থেকে কাচের তৈরী বিশেষ পথ যেখানে আপনার নিজেকেও মাছ বলে মনে হতে পারে।সারা বিকেল সেখানে ঘুরে সন্ধার দিকে আবার শহরে এসে ঢাকার বাস ধরে চলে আসতে পারবেন ঢাকায়।
মাত্র একদিনে এমন সুন্দর টুর কম ই দিতে পারবেন।
তবে চাইলে আর একদিন থেকে ঘুরে আসতে পারেন মংলা পোর্ট, পশুর নদী সহ #সুন্দরবন। চন্দ্রমহল থেকে মংলা পোর্ট এবং সুন্দরবন খুব দূরে নয়
Post Copied From:Emdadul Hoque>Travelers of Bangladesh (ToB)