ঘুরতে পছন্দ করেন, কিন্তু উড়ার শখ জাগে না এমন মানুষ খুব কমই আছেন। পাখির মতো দুইটা ডানা নেই বলে অনেকে হয়তো ভাবেন কপালে উড়ে যাবার ভাগ্য নেই। অন্যথায় মনে হয় , ধ্যাৎ ডুরালুমিন আর কম্পোজিটের ডানায় করে উড়তে কত টাকাই না লাগে। হ্যা, দু-চার পাখার প্লেনের কথাই বলছি। (যারা এই ব্যাপারে বিজ্ঞ,
হ্যা, দেখতে তানজানিয়ার মতই লাগে। তবে এখানে হলদে খড়ের আড়ালে সিংহ লুকিয়ে থাকেনা। জেব্রা ও নেই। মাথায় সাদা মুকুট পরা কিলিমাঞ্জারো ও দেখা যায় না। তবে এখানে হলদে খড়ের শেষে সবুজের রাজত্ব শুরু। - পাহার গুলো সকালে কুয়াশায় মুড়িয়ে থাকে, আবার দিনশেষে নীলচে দানবে রুপ নেয়। - সিলেট সুনামগঞ্জ এর সীমান্তবর্তী এলাকা
একটি দেশের সমৃদ্ধির অনেকখানি নির্ভর করে সেই দেশের সঠিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যর যথাযথ সংরক্ষণ এবং পরবর্তী প্রজন্মর কাছে সেগুলো আকর্ষণীয় করে তুলে ধরার উপরে। ইতিহাস আর ঐতিহ্য সঠিক ও আকর্ষণীয়ভাবে ভাবে একটি প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে পারলে সেই প্রজন্ম তার পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরবে। এভাবে এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্মের
খরচঃ ৭৫০/- থেকে ৮৫০/- সকাল বেলা প্রথমে যমুনা রিসোর্টে(বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব)যেতে পারেন। দুপুরে এলাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড হয়ে টাঙ্গাইল নতুন বাসস্ট্যান্ড। এরপর শহরের নিরালা মোড়ে এসে দুপুরের খাবার খেয়ে বেবি স্ট্যান্ড এলাকা থেকে সিএনজি রিজার্ভ(৩০০-৪০০ টাকা) করে মাওলানা ভাসাণী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে আতিয়া মসজিদ(১৬০৯ সালে নির্মিত এই মসজিদের ছবি পুরাতন ১০টাকার নোটে
ঐতিহাসিক কুতুব শাহী মসজিদটি পাঁচ গম্বুজ বিশিষ্ট। এটি বাংলার সুলতানী ও মোগল স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যে নির্মিত।মসজিদের নির্মান কাল সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা যায়।কেউ কেউ এটাকে ১৬শ শতাব্দীতে নির্মিত বললেও অধিকাংশ ঐতিহাসিকগণ এটা ১৭শ শতাব্দীতে নির্মিত বলে মনে করেন।১৭শ শতাব্দীর প্রথমদিকে নির্মিত বলেই এই মসজিদটিতে সুলতানী ও মোগল স্থাপত্য বৈশিষ্টে পরিলক্ষিত হয়। বিখ্যাত
অনেকে হতো করেছেন জানেন,যারা জানেন না তাদের জন্য। খরচও পড়বে ১৫০০-২০০০ টাকা। প্যাকেজ সিস্টেম অনেকটা। এর জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো কক্সবাজার থেকে একটু দক্ষিণে ইনানির দিকে যেতে হবে। অটোতে গেলে ১৫-২০ মিনিট লাগবে। যাওয়া-আসা ভাড়া পরবে ৩০০ টাকা অটো প্রতি। আকাশে অাপনি কতসময় থাকবেন সেটা অাপনি 1500 টাকার প্যাকেজ
জাতীয় কবি নজরুল আর তার স্ত্রী প্রমিলা দেবীর অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই বাড়ীর সাথে। প্রমিলা দেবীর ডাক নাম ছিল দুলি। জাতীয় কবি তার ক্ষুরধার কবিতার জন্য পরিচিতি লাভ করে বিদ্রোহী কবি হিসাবে। তবে প্রেমের কবিতায় যে তার সমান ধার ছিল তা কবির বিভিন্ন কবিতা পড়লেই বুঝা যায়। এই জমিদার বাড়ীর কোন
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশন বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে তাদের রুলস পরিবর্তন করেছে।এখন বাংলাদেশি পাসপোর্ট হোল্ডার দের ইমিগ্রেশন অফিস পাস হয়ে আসতে হবে। প্রশ্ন করা হবে বেশ কিছু।যা জানতে চাওয়া হবে # কেন এসেছেন # কয়দিন থাকবেন # রিটার্ন কনফার্ম ফ্লাইট টিকেট দেখবে # হোটেল কনফার্মেশন থাকতে হবে অবশ্যই।যদি কেউ আত্মীয় অথবা বন্ধুবান্ধব এর বাসায় উঠতে চান
রাজা রামমোহন রায় এর ব্রাহ্মসমাজ যে আজতক টিকে আছে, এমনকি এই খোদ ঢাকাতেই তা আমরা কয়জন জানি। অথচ কি মনোরম প্রাসাদসম কার্যালয়সহ বহাল-তবিয়তেই আছে। ১৯২৬ সালের কোন একদিন এই বারান্দায় চায়ের কাপ হাতে দাঁড়িয়ে উদাস চোখে বুড়িগঙ্গাপানে তাকিয়ে ছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলার কবিশ্রেষ্ঠ জীবনানন্দের বিবাহও হয়েছিলো এই ব্রাহ্ম মন্দিরে ব্রাহ্ম রীতিতে।
সময়টা যখন বর্ষা,নিজের মধ্যে থাকা দ্বিধা-দ্বন্দ গুলোকে ইকটু মন থেকে দূরে সরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক ভ্যালি থেকে।। সাজেকের ভোরটা মেঘের রাজ্যে বাসবাসের মতই মনে হবে।মেঘ যেন পুরো সাজেক ভ্যালিটাকে মেঘের উপর ভাসিয়ে রেখেছে।ম্যাচাং গুলোর জানালা দিয়ে হাল্কা শীতল বাতাস শরীরকে স্পর্শ করে যাওয়া এ এক অসম্ভব ভালো লাগার অনুভূতি।। কখনো মেঘ