কাশ্মির ভ্রমনের ইচ্ছা আর সবার মত আমারো ছিল। অনেক দিন ধরে ইচ্ছাটাপুষিয়ে রেখেছিলাম। সবাই কে দেখতাম বিভিন্ন টুর প্যাকেজ এ করে কাশ্মির ভ্রমনে যায়। কিন্তু তাদের খরচের কথা শুনার পর কখনোই কাশ্মির ভ্রমনের দু:সাহস করি নাই। কিছুদিন আগে জীবনের প্রথম ইন্ডিয়ান ভিসা সিল পাওয়ার পর ভাবলাম যাই ইন্ডিয়ে ঘুরে দেখে আসি। যেহেতু
রাস্তা এত খারাপ। এর খারাপ যে কিডনি-লিভার নষ্ট হয়ে যাবার উপক্রম হবে। তা সত্বেও এই গ্যারান্টি দেয়া যাবে যে আপনার কষ্ট বিফলে যাবে না, এতোই সুন্দর ভোলাগঞ্জ। তাই আমি বলি ভোলাগঞ্জ: যে স্বর্গে যেতে হয় নরকের রাস্তা দিয়ে! ঢাকা থেকে সিলেট বাসে। বাসস্ট্যান্ড থেকে সিএনজিতে সালুটিকর। তারপর পাথরের ট্রাক থামিয়ে ট্রাকে করে
পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম
যারা থাইল্যান্ডের ফ্লোটিং মার্কেট নিয়ে আগ্রহ দেখান, যারা কেরালার ব্যাকওয়াটার এর ছবি নিয়ে হা পিত্যেস করেন তারা দেখে আসুন বরিশাল আর পিরোজপুরের জলের এক স্বর্গ রাজ্য। গ্যারান্টি দিচ্ছি ভুলে যাবেন জীবনের সব আক্ষেপ, গর্ব ভরে যাবে বুক দেশে এমন সুন্দর একটি জায়গা আছে বলে। বলছিলাম বরিশাল- পিরোজপুরের নদী আর গ্রামের ভেতর বয়ে
বর্ষায় পানিতে টই টই, শীতে শুকিয়ে বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত। যেদিকে চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। আর এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেতে হবে মুন্সীগঞ্জ এর "আড়িয়াল বিল" এ। আড়িয়াল বিল ঢাকার দক্ষিণে পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত প্রায় ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের একটি অবভূমি। #কীভাবে_যাবেন: ঢাকার মালিবাগ/মৌচাক থেকে প্রচেষ্টা পরিবহন অথবা গুলিস্তান
আড়াইশ বছর আগের কথা । ইতালী নামের দেশটির তখনো জন্মই হয় নি । এখনকার ইতালীর বড় শহর 'নেপলস্' তখন একখানা নগররাজ্য মাত্র । সেই নেপলসেরই রাজামশাই শহরের অদূরে ভিসুভিয়াস পর্বতের ঢালে একখানা গ্রীষ্মনিবাস তৈরী করবেন বলে ঠিক করলেন । গ্রীষ্মের চিটচিটে গরমে মেডিটেরিয়ান সমুদ্র থেকে ভেসে আসা ঠান্ডা বাতাস উপভোগের জন্য পাহারের
সুন্দরবন Suandarban সাতক্ষীরা শহর পেরিয়ে যতই যেতে থাকবেন বঙ্গপোসাগরের কোল ঘেঁষা সুন্দরবনের সীমায়, অজ্ঞাত কবির লেখা এই চরণগুলি আপনাকে ততই দাঁড় করাবে সুন্দর সত্যের মুখোমুখি। মানচিত্রের সবুজ যে দেশের প্রাণ, সে দেশের সবুজ কতো সুন্দর, মহোময়, উচ্ছ্বল, প্রাণবন্ত তা কি একবার ভেবে দেখেছেন? দেখেছেন সবুজ গ্রাম আর বন-বনানীর দিকে একবার তাকিয়ে? উপভোগ
সময়টা ২০১৬ এর বর্ষাকাল ছিল। ইচ্ছা ছিল নাফাকুম যাওয়ার। কিন্তু তিনাপ সাইতার এর একটা পোস্ট দেখেই মাথায় ভুত চেপে বসল। সেমিস্টারের ছুটি শেষ হওয়ার আগেই বন্ধুরা মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম তিনাপ দেখতে যাব। তিনাপ যাওয়ার জন্যে ২ টা ট্রেইল আছে । একটা হল রোয়াংছড়ি হয়ে আরেকটা হল রুমা হয়ে। প্রথমটা ছিল একটু কঠিন
আকাশ,, পাহাড়,, ঝর্ণা,, নদী,,নৌকা,,প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য😍এক সাথেই সব দেখতে পাবেন এক যায়গা থেকে😊 একদিকে ইন্ডিয়ার মেঘালয়ের পাহাড় আর তাদের আবাসস্থল আরেক দিকে আমাদের বারেকটিলা আর জাদুকাটা নদী😊 এই সব সৌন্দর্য আপনাকে উপভোগ করতে হলে যেতে হবে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের জাদুকাটা নদীর পাশে বারেক টিলার উপরে😊 যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে সুনামগঞ্জ সেখান থেকে
অনেকে চিটাগাং ট্রাভেল করেন, আর মোটামুটি কম বাজেটের মাঝে রুম খুঁজেন, চিটাগাং এর ভাল নিরাপদ কিছু হোটেলের পরিচয় তুলে ধরলাম। হোটেল পার্ক (আবাসিক) ৫/৬ জাকির হোসেন রোড,দামপাড়া চট্রগ্রাম। জি.ই.সি, দামপাড়া, গ্রীন লাইন কাউন্টারের উপরে অবস্থিত, যেখানে বাস এসে থামে। ফোন-০১৫২১৩২৮৪৮২। রুম রেন্ট-৫০০ হতে ১৫০০। হোটেল অবকাশ (আবাসিক) জিইসি মোড়,নিড়িবিলি রেস্টুরেন্টের উপরে।চিটাগাং। ফোন-