ছবি দেখে নিশ্চয় ভাবছেন এটা দেশের বাইরের কোন জায়গা, ঠিক যেন ডিসকভারি আর ন্যাশনাল জিওগ্রাফি কিংবা এনিমেল প্ল্যানেটে দেখানো বিরল ও কিম্ভুতকিমাকার সব সামুদ্রিক প্রাণীর সমাবেশ । এ কি করে বাংলাদেশে সম্ভব!! জ্বি না। ভুল ভাবছেন। এই প্রথম আমাদের দেশে ( আমার জানা মতে) আন্তর্জাতিক মানের একুরিয়াম স্থাপনের উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়েছে আর
খুব ট্যুর দিতে ইচ্ছে করছে? হাতে টাকা পয়সাও কম? সময়ও কম? তাহলে আপনার শর্ট ট্যুরের লিস্টে চাঁদপুর শহর মোটামুটি একটা যায়গা করে নিতে পারে। এক দিনের ট্যুর হিসেবে যায়গাটা খারাপ না। কিভাবে যাবেনঃ সকাল সকাল চলে যান সদরঘাট। গিয়ে সরাসরি চাঁদপুরের একটা লঞ্চে উঠে পড়ুন।প্রথম লঞ্চ ছাড়ে সকাল ৬:০০ এ। এর কিছুক্ষণ
প্রকৃতি কেমন সুন্দর তা দেখার জন্য অবশই সেন্ট মার্টিন যাওয়া দরকার। আর ইলেক্ট্রিসিটি না থাকলে কীভাবে সারভাইভ করতে হয় তা এখানে এসে জানা যায় কারণ এখানে শুধুমাত্র সন্ধ্যা ৬ থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত ইলেক্ট্রিসিটি থাকে অনেক সময় ১১ টায়ও নিয়ে যায় 😁 তাই সন্ধ্যা হলে চার্জার নিয়ে দৌড়াদৌড়ি লেগে যায় ঐ এলাকায়।
#(কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন,হিমছড়ি,,মেরিন ড্রাইভ,ইনানী সি বিচ,রামু বৌদ্ধ বিহার,রাবার বাগান)। গত ১ তারিখ টাংগাইল থেকে রউনা হই স্বপ্নের কক্সবাজার এর উদ্দেশ্য , তার আগে রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক কথা শুনেছি,এত গুলো জায়গা ঘুরে এসে একটা কথাই বলব,, কোন গুজবে কান না দিয়ে& নির্দ্বিধায় চলে যান কক্সবাজার,কোন রুপ অসুবিধা হয় নি ঘুরে বেড়াতে। আমরা ছিলাম
১. পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি (তিন মহলা) ২. বালিয়াটি জমিদারবাড়ি (আগের পোস্টে কিছু তথ্য কম ছিল যা অনেকেই ইনবক্স করে জানতে চেয়েছেন। আশা করি এখানে তা পাবেন। আগের পোস্টটি মুছে ফেলার জন্য দু:খিত।) গাবতলি থেকে 'এস-বি-লিংক' এ পাকুটিয়া যেতে পারেন। ভাড়া জনপ্রতি ৯০ টাকা। বাস থেকে নেমেই চোখে পড়বে জমিদার বাড়ি। এখানে দেখবেন একই
ঈদ এর ছুটিতে শ্যামলী'র টিকেট(১৫০০ টাকা শিলিগুড়ি পর্যন্ত) না পেয়ে ৫ জন মিলে মানিক পরিবহন এ রওনা দিলাম (এসি ৯০০ টাকা বুড়িমারী পর্যন্ত)| গন্তব্য লাভা, রিশপ, কালিম্পঙ| রাত ৯টায় গাড়ি ছেড়ে ভোর ৬টায় বুড়িমারী পৌঁছে বাস কাউন্টার এর লোকদের হাত এ পাসপোর্ট আর ১০০ টাকা ( ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা ঢাকা থেকে দিয়ে
ব্রহ্মপুত্র ও বরাক উপত্যকা এবং কাছাড় নিয়ে অসমে অসমীয়া বাঙালি বোড়োসহ নানা উপজাতির বাস। পাহাড়, নদী, অরণ্য, চা বাগান এখানের অন্যতম আকর্ষণ। নয়নলোভা নৈসর্গিক সৌন্দর্যের টানে এই কিছুদিন আগেও আবার ভ্রমণে গেলাম আসামে। ভারতের এই রাজ্যে আছে দারুণ বৈচিত্র্য। এ জন্যই অসমে বারবার যাওয়া। অসমকে বাংলাদেশীরা বলে ‘আসাম’। ওখানকার লোকজন বলে অসম।
সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় সীমান্তের বড় বড় পাহাড় ছুঁয়ে নেমেছে ঝর্ণা। চারদিকে সবুজ বেষ্টিত চা বাগান, সারি সারি গাছ, পাহাড় আর বালু সমৃদ্ধ স্বচ্ছ পানির বহমান নদী। অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে প্রাকৃতিক নৈসর্গের আরেক রূপ। নাম ‘লোভাছড়া’। লোভাছড়া থেকে ভারতের পাহাড়ি রাজ্য মেঘালয় খুব বেশী দূরে নয়। এখানকার যে কোন উঁচু পাহাড়ে উঠলে মেঘালয়ের
পীরগাছা,টাঙ্গাইল বিশাল আয়তনের মধ্যে অসংখ্য সাড়িতে দাঁড়ানো অগণিত রাবার গাছ আপনাকে মুগ্ধ করে তুলবে নি:সন্দেহে! সাড়ি সাড়ি রাবার গাছ দেখে আপনার মনে হবে একদল বৃক্ষসৈন্য দাঁড়িয়ে আছে আপন মহিমায়। নিজ স্থান রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত। হাতে ক্যামেরা থাকলে (নয়তো আপনার মোবাইলেই!) তুলে ফেলতে ইচ্ছে করবে অনেকগুলো ছবি। ছবির মতই সুন্দর এই রাবার বাগান। অসম্ভব
নেপালে ঘুরতে যাওয়ার অসংখ্য কারণের মধ্যে একটি ছিল রক্তে এড্রেনালিনের সর্বোচ্চ মাত্রা অনুভব করা। তাই ৫ রাত ৬ দিনের সফরের পুরোটাতেই ছিল এডভেঞ্চার এক্টিভিটির প্রাধান্য। নিজের মনমত ট্যুর প্লানকে বাস্তবে রূপ দেয়ার পুরো ক্রেডিট নেপালি বন্ধু Raziv এর বন্ধু Mahesh ও Sharad এর Sun N Fun Holidays টিমের। সেই সাথে প্রতিটি ইভেন্টেই ছিল তাদের দেয়া স্পেশাল ডিসকাউন্ট। এই