ভারতের প্রখ্যাত সুতা ব্যবসায়ী মোহিনী মোহন চক্রবর্তী ১৯০৮ সালে মিলপাড়া এলাকায় ১০০ একর জায়গার ওপর নির্মাণ করেন মোহিনী মিল। তৎকালীন ভারত বর্ষে আধুনিক সুতার কলের মধ্যে মোহিনী মিল ছিল অন্যতম। সে সময় বিলেত থেকে পিতলের হ্যান্ডলুম মেশিন আর পিতলের তৈরি প্রায় ২০০ তাঁত আমদানি করে মিলে বসেয়েছিলেন মোহিনী বাবু। এ মিলে তৈরি
বেঙ্গালুরু শহরের মাঝে এ হওয়াখানা অবস্থিত , টিপু সুলতানের অনেক গুলো মহল আছে যার মাঝে ইহা একটি , কিভাবে জাবঃ বিমান / ট্রেন এ বেঙ্গালুরু ওখানে যে কোন স্থান থেকে মেট্রো তে করে chickpit এর পরের ষ্টেশন রাজাজি নগর মেট্রো (নতুন হয়েছে তাই গুগল ম্যাপ বা কোথাও নাম নেই ষ্টেশন বাদে )
Sylhet→Ratargul→Bisnakandi→Sylhet→Lala Khal→Jaflong→Sylhet→Dhaka কমলাপুর থেকে বিকাল ৪টায় ৯ জন ট্রেনে উঠলাম! রাত প্রায় ১১ টার দিকে সিলেট গিয়ে ট্রেন থামলো। হোটেল ভাড়ার জন্য হযরত শাহজালাল (রাঃ) এর মাজার শরীফের আশেপাশে দেখলাম...কিন্তু সিলেটে তুলনামূলক ভাড়া এইখানে বেশি হওয়ায় একটু দূরে হোটেল আল ছালিম এ উঠেলাম! ( Hotel Rose View এর পাশে) Day 1 সকালববেলা
নতুন সাজে শেরপুরের গজনী অবকাশ কেন্দ্র পাহাড়ের ঢালে, গায়ে অথবা পাহাড় চূড়ায় সারি সারি শাল, সেগুন, মহুয়া, গজারী, আকাশমনি, ইউকেলিপটাস, মিলজিয়ামসহ আরো নাম না জানা কত শত পাহাড়ি গাছ, বনফুল ও ছায়াঢাকা বিন্যাস যেন বিশাল ক্যানভাসে সুনিপুণ শিল্পীর রঙ-তুলির আঁচড়। শিল্পীর এ আঁচড় খুব সহজেই প্রকৃতিপ্রেমীদের হৃদয়ে দোলা দিয়ে যেতে পারে বলেই
ময়মনসিংহের ইতিহাস পরে জানবো । আগে আপনাদের ঘুরিয়ে নেই আমাদের প্রিয় শহরকে । আমাদের যাত্রা শুরু করবো রাজধানী থেকেই । ইচ্ছে হলে ট্রেনে বা বাসে করে ময়মনসিংহে আসতে পারবেন । সকাল ৭.৩০ মিনিটে তিস্তা এক্সপ্রেসে অথবা মহাখালি বাসস্ট্যান্ড থেকে এনা পরিবহনে আসতে পারবেন । তবে বাসে সকাল ৬ টায় রওনা দিলে ৮.৩০
তাজমহল। একটি প্রেমের নাম। একটি প্রেমের গল্পের নাম। প্রেম আর ভালোবাসায় ভোর করেই তাজমহলের গড়ে ওঠা। পুরনো ইতিহাস বাদ দেই, সেটা সবই কম বেশী জানে। এই গল্পের শুধু অনন্য স্থাপনা তাজমহলের আকর্ষণের গল্প থাকুক। তাজমহল এমনই একটি স্থাপনা যে এটি যারা দেখেননি তারাও এটাকে ভালোবাসেন বা প্রেমে পরেন আর যারা ওকে দেখেছে
কটেজের গেইট খুল্লেই নীল সমুদ্র। গেট থেকে বের হয়ে একটু বামে আসলেই বাশ দিয়ে তৈরি চা এর দোকান। যদিও কটেজ থেকে চা এর দোকাল ৩০ সেকেন্ডের পথ তাও এখানে যেতে বেগ পেতে হয়েছে। ডিনার শেষ করে রাত ১০টার দিকে গিয়েছিলাম প্রচন্ড ঢেউ এর কারনে দোকানে যাওয়া যাচ্ছিল না। ঢেউ যখন একটু নিচে
শিমলা... হিমাচল প্রদেশ... ফাগু ভ্যালী:- ফাগু কুফরি থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে প্রায় ২৫০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত।ফাগু শীতে স্কিয়িং আর উইন্টার স্পোর্টস এর জন্য দেশ-বিদেশ এর পর্যটকদের কাছে এবং গ্রীষ্মে স্থানীয়দের কাছে খুব জনপ্রিয়। এখানকার চূড়া থেকে ‘গিরি উপত্যকা’র অসাম ভিউ দেখতে পাওয়া যায়.... যেভাবে যাবেন:- বাস/ট্রেনে কলকাতা-কলকাতা থেকে কালকা মেইলে কালকা-কালকা থেকে
খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে ৯ কি.মি., পর্যটন মোটেল থেকে ৭ কি.মি. এবং আলুটিলা থেকে ২ কি.মি. দূরে মাটিরাঙ্গা উপজেলাতে রিসাং ঝর্ণা অবস্থিত। মূল রাস্তা থেকে উত্তরে গেলেই ঝর্ণার কলকল ধ্বনি শুনতে পাবেন। জেলা শহর থেকে ঝর্ণা স্থলের দুরত্ব সাকুল্যে ১১ কি: মি: প্রায়। নিজস্ব পরিবহন নিয়ে আপনি অনায়াসেই চলে যেতে পারেন একেবারে
কোথায় পাবো হার কলসি কোথায় পাবো দড়ি? তুমি হও যমুনা রাধে আমি ডুইবা মরি”। আহ, রাধার জন্য কৃষ্ণ যমুনাতে ডুবিয়া মরিতে চায়, আবার এর তীরেই সৌধ হয়ে আছে মমতাজ-শাহজাহানের তাজমহল। মহাকালের আরো কতো যে হৃদয় ঘটিত ঘটনার সাক্ষী এই যমুনা। এজন্য যমুনাকে দেখার লোভ কেইবা সামলাতে পারে। তাই একদিনের ছুটিতে একা, দোকলা