এমন একটা জায়গা যেখানে প্রতি বছর গেলেও অতৃপ্তি থেকে যায়। তবে এবারে সবচেয়ে বেশী মুগ্ধ হয়েছিলাম সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে। সেই ভোর ৬ টা বলেন কি রাত ১১ টা, বীচের প্রত্যেকটা পয়েন্টেই ট্যুরিস্ট পুলিশ টহলরত অবস্থায় ছিল। পরিবার নিয়ে দুইরাত ছিলাম লাবণী পয়েন্টে অবস্থিত হোটেল মিডিয়া ইন্টারন্যাশনালে। মিডরেঞ্জের হোটেল হিসেবে অসম্ভব ভাল
সুন্দরবনের স্বাদ পেয়ে আসুন সন্দীপে..... যেভাবে যাবেন-- ঢাকা থেকে চিটাগাং এর বাসে যাবেন ... রাতে যাওয়া ভাল .... নামবেন বাশবাড়িয়া বাজার এ... তারপর সিএনজি তে করে চলে যান বাশবাড়িয়া সি বিচ এ .. সকাল বেলা ভাটা থাকে ... এর জন্য যাওয়া আসার স্পিড বোটে টিকে ট কেটে ঘুরে আসুন সন্দীপ .... যাওয়া
নেপালের একটি গ্রাম। অন্নপুর্ণা রেঞ্জের এই গ্রামটি বিশেষভাবে পরিচিত অন্নপুর্ণা বেইজক্যাম্প ট্রেকিং এর জন্য। নিচের ছবিটি এই গ্রাম থেকেই তোলা। অন্নপুর্ণা সার্কিট ট্রেকের ইনফো কালেক্টের জন্য গুগলে ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে দেখলাম। প্রথমে ভাবছিলাম হয়তো সার্কিট ট্রেকের কোনো গ্রাম হবে। পরে দেখি না এটি এবিসি ট্রেকের অংশ। শুধু এই গ্রাম আর তার আশে
সেই ছোট্ট বেলায় যখন স্কুলে ভর্তি হয়নি, গ্রামেই থাকতাম আমরা। মাঝে মাঝে গরমের রাতে আব্বু কে জিজ্ঞেস করতাম মেঘ কত উপরে? আব্বু বলত মেঘ খুবি কাছে থাকে আমাদের। মোটামুটি ৯০০-১৫০০ মিটার উপরে উঠলেই মেঘ ধরতে পারবে। আমি ভাবতাম তাই কখনো যদি হয় আমি উপরে যাব কিভাবে? আব্বু তখন এও বলেছিলেন যে আমাদের
বিছনাকান্দি, রাতারগুল, নাফাকুম আর ইন্ডিয়ার পোষ্ট দেখতে দেখতে বিরক্ত। চলুন নতুন কিছু করা যাক, নতুন বলতে একদম নতুন বা ভিন্ন কিছু যা এর আগে হয়ত হয়নি। চলুন নদী পথে ঘুরে আসি কক্সবাজার থেকে, সাথে দেখে নেব বেশ কয়েকটা দ্বীপ। যেভাবে যাবেন- শুরুটা হবে সদরঘাট থেকে প্রতিদিন এখান থেকে হাতিয়ার দিকে লন্চ
একদিনে ঘুরে আসুন চিটাগাং এর বিখ্যাত তিনটি জায়গা থেকে, মহামায়া লেক, গুলিয়াখালি সি বীচ, বাশবাড়িয়া সি বীচ। যে ভাবে যাবেন। আমাদের ট্যুর প্লানটা তুলে ধরছি। রাত দশটার গাড়িতে ঢাকা আবদুল্লাহপুরর থেকে উঠি এনা পরিবহন করে ফেনী জেলা শহরে আসি রাত ৪:৩০ মিনিট। এনা পরিবহন বাস কান্টারে সকাল ৬ পযন্তত থাকি। ৬ টার
ঘুরে আসলাম সাম্প্রতিক সময়ে গ্রুপের আলোচিত জায়গা জিন্দা পার্ক। সাথে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি। ৬ জন মিলে যাত্রা শুরু খিলখেত থেকে সকাল ৮.৩০ এ। এর আগে নাস্তা করে নিয়েছিলাম কাসুন্দী রেস্তোরা খিলখেত থেকে। অটো রিজার্ভ ৩৫০ টাকা। দর কষাকষি। কারো জন্য বেশি কম হতেও পারে। ৩০০ ফিট হয়ে ১ ঘন্টার ও কম সময়ে
মানালী থেকে লেহ ৪৯০ কিঃ মিঃ। এটাকে পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম রোড গুলোর একটি ধরা হয়। পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাস সহ এই রোড টি তৈরি হয়েছে ভারতীয় সেনা বাহিণীর ভারী সরঞ্জাম বহনের জন্য। বছরের মাত্র ৪ মাস এই রোড খোলা থাকে। এই album এ আপ্নারা সাদা ন্যাড়া পাহাড়ের মাঝখানে যেই রোড দেখছেন তার গড়
ঢাকা থেকে বাস এ ডিরেক্ট যাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড়া ৫৫০-৬৫০ টাকা নন এসি বাস। আবার লঞ্চ এ গেলে, ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল অথবা পটুয়াখালি নেমে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। আমরা ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল গিয়েছিলাম পরে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। লঞ্চ এ ডেক ভাড়া ১৫০-২০০ এবং সিংগেল কেবিন