কিছুদিন পূর্বে আমরা ১০ জনের গ্রুপ সেন্টমার্টিন আর কক্সবাজার ঘুরে এলাম। ২ রাত, ৩ দিনের এই ট্যুরে আমাদের জনপ্রতি খরচ হয়েছে ৩৮৫০ টাকা। আপনারা যারা আমাদের মত বাজেট ট্রাবেলার তাদের জন্য আমি পুরো খরচ এর বিস্তারিত তুলে ধরছি। আমাদের যাত্রা শুরু সায়েদাবাদ থেকে হানিফ নন এসি বাস, রাত ৭:৩০ এ। ভাড়া ৯০০
ভ্রমন পিপাসুদের জন্য নতুন স্বপ্নের রাজ্য হলো সাজেক ভ্যালী। এখানে একবার ঘুরে মনকে সন্তুষ্ট করতে পেরেছেন এমন মানুষের সংখ্যা কম। সাজেকের প্রতিটি পূর্ণিমাই ছিল উপভোগ্য। আসলে, জায়গা টাই এমন। পাগল মন তাই বারবার ছুটে যেতে চায় সাজেকে। সারা বছরই যাওয়া যায় সাজেকে। তবে বর্ষায় সাজেকের রূপ যেন বেড়ে যায় কয়েকগুন। বৃষ্টিতে কটেজ
প্রকৃতি আর পাহাড়ের মাঝে ঘেরা এই আশ্রমটি। পল্লী প্রকৃতি আর সুউচ্চ পাহাড়ে সিঁড়ি বেয়ে পথচলা। পাশে তাকালে চোখে পড়ে কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ের এক খন্ড চিত্র,রয়েছে কিছু প্রতিকৃতি। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের অপজিটে কিছু লোকাল টেম্পু দেখতে পাবেন। কানুনগো পাড়া পর্যন্ত যাবে,ভাড়া জনপ্রতি ২৫ টাকা। ওখান থেকে নেমে একটু সামনে মেধশ
Magistic View from the Top of "যোগী হাফং"(৪র্থ সর্বোচ্চ বাংলাদেশের-৩২৫৯ফিট) ঠিক বান্দরবান-মিয়ানমার বর্ডার এ এই মনোহরি দৃশ্যপটের অবস্থান, সামনের সুন্দর চুড়াটি "জ তলং"(২য় সর্বোচ্চ চুড়া বাংলাদেশ-৩৩৩৫ ফিট) যাবার উপায়: ঢাকা-বান্দরবান-থানচি-রেমাক্রি-দলিয়ানপাড়া-যোগী ট্রেইল। ২টি চুড়া ই সামিট করে আসা যাবে,নুন্যতম ফিটনেস আর ট্রেকিং এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে। সম্ভাব্য খরচ বাজেট: ৪/৫ জনের টিমের-৪৫০০ থেকে৫০০০টাকা জনপ্রতি(গাইড,খাওয়া,থাকা,সকল যাতায়াত,নাস্তা
লাদাখ যেন এক স্বপ্নের জায়গা! এখানকার প্রকৃতি,পাহাড়, হাইওয়ে আর আকাশ আপনাকে কাছে টানবে সেই সাথে লাদাখের বিভিন্ন মনেস্ট্রিগুলোর নির্মাণশৈলী আপনাকে অবাক হতে বাধ্য করাবে! অসাধারণ কিছু লেক, নুব্রাভ্যালীর বালুর রাজ্যে বিলুপ্তপ্রায় দুই কুঁজওয়ালা উটের পিঠে চড়ার আনন্দ আর ভারতের শেষ প্রান্তের পাকিস্তান বর্ডারের কাছে টুরটুক গ্রামের সৌন্দর্য আপনাকে পৌঁছে দেবে ভাল লাগার
গুমাই বিল বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও চট্টগ্রাম বিভাগের সর্ববৃহৎ বিল, যা সমগ্র বাংলার মানুষের অাড়াই দিন খাদ্যের যোগান দেয়।এই বিলের সাথে পাহাড় অার মেঘ-বৃষ্টির রয়েছে গভীর মিতালি। (১নং ছবি) দ্বিতীয় ছবিটি বাংলাদেশের একমাত্র পক্ষীশালা শেখ রাসেল অ্যাভিয়ারী পার্কের যা রাংগুনিয়ার শেষ প্রান্তে অবস্থিত, এই পার্কে পেয়ে যাবেন পাহাড় চূড়ার উপর দিয়ে উড়ে
আমি আগেই বলেছিলাম আমাদের ট্যুর প্লান ছিল (ঢাকা-কোলকাতা – কালকা- শিমলা- মানালি- দিল্লী- আগ্রা- কোলকাতা-ঢাকা)। আমাদের এই ট্যুর এর মেম্বার ছিলাম দুই জন। আমি (রিয়াদ আরেফিন ) এবং আমার বন্ধু আবদুল্লাহ আল মাসুম ( বাবু)। আমার এই ট্যুর প্লান টা বলার আগে কিছু কথা আছে... যা কিনা সবার কাছেই পরবর্তীতে প্রশ্ন হয়ে
দিনে চার জেলা ঘুরে আসুন চকচকে বর্ডার রোড ধরে একসময় মেঘালয় সংলগ্ন রাস্তাটি ছিলো অনেক এবড়ো-খেবড়ো আর কাদাময়। কিন্তু উন্নয়নের জোয়ারে রাস্তা এখন তেলের মত। মাইলের পর মাইল ড্রাইভ করবেন কোন গাড়ি নেই। শুধু মাঝে মাঝে দুয়েকটা টমটম বা অটো। জনবিরল অঞ্চল। মাঝে মাঝে একটা দুইটা জনবসতি। তাছাড়া পুরো পাহাড়ী রাস্তা
ট্যুর নিয়ে মাথায় দুটা অপশন ছিল। দুটোর প্রতিই ছিল তীব্র টান। ১. সাজেক - মেঘের উপত্যকা ২. শতবর্ষী প্যাডেল স্টীমারে রিভার ক্রুজ কোন ট্রিপটাকে বেছে নিব ঠিক বুঝে উঠা যাচ্ছিল না। এদিকে এক মাসে দুটো এক্সপেনসিভ ট্যুরও সম্ভব না। ব্যাষ্টিক অর্থনীতির 'Opportunity Cost' ধারনাটির বাস্তব উদাহরন এবার আমার সামনে। একটি সুযোগ গ্রহণ
৯ কি.মি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত সেন্টমার্টিন দ্বীপ! তার থেকে মাত্র ৩ কি.মি দূরে ছেড়া দ্বীপের অবস্থান!ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যের কাছে সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য হার মানবে! প্রবাল,গাছপালা,আর সমুদ্রের ঢেউ ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলেছে!ডাব খেতে খেতে খেতে পুরো দ্বীপটা রাউন্ড মেরে দিন! ভিডিওটা যে জায়গাতে করা ওই জায়গাটা এরিয়ে চলুন,এই জায়গাটা সব থেকে রিস্কি! খালি