আমরা গিয়েছিলাম বহদ্দারহাট থেকে। জায়গা ফিক্সড করেছিলাম শেখ রাসেল পার্ক, নেভী ক্যাম্প আর জুম রেস্টুরেন্ট ফর কায়াকিং। . সকাল ৮ টায় আমরা ছয় জন বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে পৌছাই। সেখান থেকে ডিরেক্ট কিছু বাস লিচু বাগান আর কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। কাপ্তাই লেকের দিকে গেলে অবশ্যই কাপ্তাইয়ের বাসে উঠবেন। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ৬৫
সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম সীতাকুন্ডের দারোগাহাট বাজারে নেমে পুবদিকে তিনকিলো গেলে সহস্রধারা লেক। লেকের বাম পাশের পাহাড় টপকালে এই ছড়া পাওয়া যাবে। উল্লেখ্য সহস্রধারা লেকের এটিও একটি সোর্স।এটা ফুল যৌবনা পেতে হলে বর্ষায় যেতে হবে খন গেলে এত পানি পাবেন না। অনেকেই এটাকে অজস্র ঝর্না বলেও ডাকে Post Copied From: Apu Nazru>lTravelers of Bangladesh (ToB)
কুয়ালালামপুর এর কাছে সবথেকে জনপ্রিয় সি বিচ পোর্ট ডিকসন। মাত্র ৩০ রিঙ্গিত খরচ করেই ঘুরতে পারবেন। কুয়ালালামপুর থেকে সেরেমবান গামি বাসে ১০ রিঙ্গিত এ আসার পর পোর্ট ডিকসন এর গাড়ি পাবেন মাই লাইন বাসে ৩ রিঙ্গিত সোজা বিচ। মাঝে আকা বাকা পাহাড়ি রাস্তা Post Copied From:Sujon Md Mahadi>Travelers of Bangladesh (ToB)
কমলাপুর স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার কয়টা ট্রেন আছে কোন কোন সময় যায়,,,,?? উত্তরঃ ভোর ৫ টার দিকে কমিউটার ৭:১৫ টায় তিস্তা এক্সপ্রেস দুপুর ৩ টার দিকে আবার কমিউটার আছে বিকাল ৫ টার দিকে বহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ময়মনসিংহ (বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে নেত্রকণা যেতে চাছেন? বিশেষ করে দূর্গাপুর,হালুয়াঘাট।একটা ট্যুর প্ল্যান দরকার???।নেত্রকণায় আর কি কি একদিনে
যারা এই শীতে কুয়াকাটা যেতে চাচ্ছেন #ট্যুর_প্লান: ঢাকা থেকে বিকালের লঞ্চে উঠে পরদিন খুব সকালে পটুয়াখালি লঞ্চঘাট নামবেন। ১০/- টাকা দিয়ে চৌরাস্তা এসে পটুয়াখালির গাড়িতে উঠে পরবেন। ২ ঘন্টার মধ্যেই কুয়াকাটা। আপনি চাইলে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চেও যেতে পারেন। বরিশাল থেকে কুয়াকাটার সরাসরি বাস আছে। সেক্ষেত্রে বাসে (+-)৩০ কি:মি: বেশি জার্নি করতে হবে।
চট্রগ্রামের মিরসরাই মূল স্ট্যান্ড থেকে ব্র্যাক পোল্ট্রি অফিস হয়ে এখানে যেতে হবে। বোয়ালীয়া ঝর্ণা ও বাইশ্যা ছড়া হয়ে ঝিরি ও পাহাড়ি পথে উঠান যেতে পারবেন। অথবা বোয়ালীয়া ঝর্না দেখে বামে ঝিরি ধরেও উঠান যেতে পারবেন। ঝিরির মাঝে প্রায় সমতল জায়গায় অনেক গুলো বড় পাথর ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সমতলের কারনে উঠান বলে। ক্যাম্পিং
রাবরের মতই ভালো লাগে নতুন সব জায়গাই ঘুরে বেড়াতে আর সেটা যদি হয় চায়নার পুরনো কোনো শহরে তাহলে ত আর কথাই নাই। তেমনি গত মাসে একটা সুযোগ হয়েছিলো ছিতাং ওয়াটার টাউট ঘুরার আর আমিও সেটা হাতছাড়া করতে পারলাম না 😂 প্রতি বছরের এই সময় চায়নার মোটামুটি সব প্রদেশ থেকে এখানে সপরিবারে সবাই ঘুরতে
গত মাসের ২৭ তারিখ রাতে বের হয়েছিলাম শিলং এর উদ্দেশ্যে ... কলকাতা হয়ে বাসায় ফিরেছি ৬ তারিখ । এই কদিনে মোট পাড়ি দিয়েছি ২০০০ কিমিরও বেশি পথ ... ইন্ডিয়ান রেলে চড়ার শখের কারনে গুয়াহাটি থেকে কলকাতা গিয়েছি ট্রেনে আর বাকিটা সড়ক পথে । এই ব্যস্ত শহরে ঘুরে বেড়ানোর মত সঙ্গী ও সময়
ঢাকা - প্লেনে কাঠমান্ডু - বাসে পোখারা - গাড়িতে সারাংকোট এই ভিউ সৌভাগ্যবানদের কপালে জোটে। আমাদের কপাল ভালো। আগেরদিন এখানে আসা এক ভারতীয় দম্পতির সাথে পোখারায় আলাপ হয়েছিল, তারা জানালো তারা স্রেফ কুয়াশা আর মেঘে ঢাকাই পেয়েছে। আমরা সাড়ে ছয়টা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত ঝকঝকে আবহাওয়া পেয়েছি। আপনি পোখারা থেকে আসতে পারেন