পিকনিক স্পট

পিকনিক স্পট ,মহেড়া জমিদার বাড়ি ,টাঙ্গাইল । ঢাকার মহাখালী /কল্যাণপুর বাস টার্মিনাল থেকে টাঙ্গাইল গামী বাসে উঠে পুলিশ রোড নেমে সিএনজি নিয়ে জমিদার বাড়িতে যেতে পারেন . সম্প্রতি খুব সুন্দর একটা পিকনিক স্পট তৈরী করা হয়েছে। Related Post: 1. টাঙ্গাইলের মহেড়া জমিদারবাড়ি 2. বাংলাদেশ পুলিশ টেনিং সেন্টার মহেড়া মির্জাপুর। 3. টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে অবস্থিত প্রাচীন

লাদাখের ট্যুর স্পট

লেহ শহরে অন্য প্রদেশের গাড়ি চলে না। আমরা সাইদ ভাই নামের এক ভাই এর গাড়ি ঠিক করি।আমাদের লাদাখ ভ্রমনের কাহিনী শুরু হয় সাইদ ভাই কে দিয়েই.।অসাধারন একজন মানুষ। আমি উনার কথা বাংলাদেশ এ থাকা অবস্তাতেই শুনেছি। এই যুগে এত মজার একজন ট্যুর পার্টনার পাওয়া দুষ্কর। উনি ছিলেন একধারে doctor, driver এবং tour

স্বর্গের খুব কাছাকাছি যাওয়ার অনুভূতি এখানেই

স্থান : আরু ভ্যালি, পেহেলগাম, কাশ্মীর।🗻 যাওয়ার রোড ছিলো: ঢাকা-কলকাতা(বাস)🚌, কলকাতা - শ্রীনগর (এয়ার)🛫, শ্রীনগর- পহেলগাম (ট্যাক্সি)🚕, পহেলগাম - আরু ভ্যালি(ট্যাক্সি দেখার মত : পেহেলগামে বাইসারান (মিনি সুইজারল্যান্ড), বেতাভ ভ্যালি ও আরু ভ্যালি । এ স্পটগুলোই বিখ্যাত, এ ছাড়া লোকালদের গ্রাম ঘুরতে পারেন, দু তিনটা লেক আছে তুলিয়ান লেক শীশ নাগ লেক,

ছোট একটা tour এর plan

time duration দুপুর ১২ টা থেকে রাত ১০ টা। খরচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা জনপ্রতি। ঢাকার গুলিস্তান থেকে মাওয়ার বাসে উঠবেন দুপুর ১২ টায়। ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা। জ্যাম না থাকলে ১.৩০ টার মধ্যে মাওয়া। ঘাটে গিয়ে যেকোনো হোটেল ইলিশ মাছ, মাছর ডিম, ভর্তা দিয়ে একপেট খেয়ে নিবেন। অমৃত মনে হবে। ২০০-২৫০

পিংকসিটি জয়পুর

ইন্ডিয়ার রাজস্থান প্রদেশের রাজধানী এবং সুসজ্জিত রঙ্গিন এই শহর স্থাপিত হয় ১৭৭২ সালে মহারাজা জয়সিং-2 এর সময়। ১৮৭৬ সালে Prince of Wales(Edward VII) কে স্বাগত জানানোর জন্য তৎকালিন রাজা Sawai Ram Singh পুরো শহরকে গোলাপি রঙ্গে রাঙ্গিয়ে তোলে। তাই একে পিংকসিটিও বলে। সুন্দর এই শহর দেখার লোভ সামলাতে না পেরে তাই এই

জয়পুর

জয়পুর আমার দেখা সবচেয়ে উন্নত শহর রাজস্থানের মধ্যে। হাজার-হোক মেট্রো সিটি বইলা কথা। রাতের অন্ধকারে যখন ষ্টেশন এ নামলাম তখন ও দিনের মত লোকজনে ভরপুর জয়পুর জংশন। রাজস্থানের বেশীরভাগ স্টেশন এই আমি দ্রুত গতির ওয়াই ফাই পেয়েছি জয়পুর ও তারপর ব্যতিক্রম নয়। ৭ প্লাটফর্ম এর বিশাল এক ষ্টেশন। জয়পুরের আরো বেশি যা

নাপিত্তাছড়া ট্রেইল ও বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ:

গত ৪ সেপ্টেম্বর তিন বন্ধু মিলে ঘুরে এলাম নাপিত্তাছড়া ট্রেইল ও বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত থেকে।আমরা সরাসরি ঢাকা টু চিটাগাং না গিয়ে প্রথমে কুমিল্লায় এক রাত বন্ধুর বাসায় থেকে পরদিন সকাল ৭ টায় কুমিল্লা থেকে রওনা দেই ফেনীর উদ্দেশ্যে।ফেনী থেকে নয়দুয়ারির মসজিদ তারপর সেখান থেকেই আমাদের নাপিত্তাছড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু।নাপিত্তাছড়ায় আছে চারটি ঝর্ণা।এগুলো যথাক্রমে

চরম মায়াময় মহামায়া লেক

যেভাবে যাবেন : -ঢাকা-চিটাগণ রোডে মিরসরাইয়ের আগে এই লেকটির অবস্থান যারা সময় সুযোগের অভাবে বগা লেকে যেতে পারেন নাই তারা খুব সহজেই এই লেকটি দেখে আস্তে পারেন......... এটি বগার চাইতে আয়তনে অনেক বড় এবং বগার মতই পাহাড়ি লেক তবে পার্থক্য হচ্ছে বগা পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক লেক......... বিঃদ্রঃ গ্রুপে ইন্ডিয়া এর বিশেষ করে কাশ্মীর,

একদিনের ট্যুরের জন্য জিন্দাপার্ক হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ

ঢাকার অদূরে দাউদপূর,রূপগঞ্জ,নারায়ণগঞ্জে পার্কটি অবস্থিত ।ঢাকা থেকে মাত্র ৩০ কি.মি. আর পূর্বাচল ৩০০ ফিট থেকে মাত্র ১৭ কি.মি.।১৯৮০ সালে সাতজনের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় এই পার্কটি।১০০বিঘা জমির উপরে অগ্রপথিক পল্লী সমিতির কর্তৃক এই পার্কটি পরিচালিত হয়।পার্কটিতে ঢুকতে আপনাকে গুনতে হবে ১০০(পূর্নবয়স্ক) ৫০( শিশু)টাকা। পার্কটিতে ঢুকে হাতের বামেই রয়েছে "লিটল এঞ্জেল সেমিনারি স্কুল"। এরপরে

কক্সবাজার টু টেকনাফ

গত বছর ডিসেম্বরে কক্সবাজার টু টেকনাফ পুরো বীচ হেঁটে এসেছি আমরা ২২ জন মিলে! এই লেখাটা প্রশ্নোত্তর আকারে সাজিয়েছি, সব জরুরী তথ্য ও পরামর্শ সংযুক্ত করেছি; যারা যেতে চান তাদের কাজে দিবে আশা রাখি, এরপরেও কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করতে পারেন- যাদের এমন আগ্রহ আছে তারা এটা পড়ে নিতে পারেন, কিভাবে