উত্তরবঙ্গের গৌরব ঐতিহাসিক দিবর দীঘি

পাল আমলে খননকৃত ৬০ বিঘা দিঘীর মাঝখানে আশ্চর্যজনকভাবে স্থাপিত অখন্ড গ্রানাইট পাথরের স্তম্ভ সূদুর অতীতের বাঙ্গালীর শৌর্যবীর্যের সাক্ষ্য বহন করছে আজও। নীরব জনশূণ্য প্রান্তর। চারপাশে সিড়ির মত স্তরে স্তরে ধানচাষ হচ্ছে। বরেন্দ্রে খুব স্বাভাবিক দৃশ্য। তাই এখানে দেখার চোখের চেয়ে অনুভবের অন্তর্দৃষ্টি বেশি প্রয়োজন! পত্নীতলা, নওগাঁ ঢাকা থেকে ডাইরেক্ট সাপাহারের বাসে উঠে

১ ঢিলে ২ পাখি

হাতে কোন কাজ নেই কিংবা মনে হচ্ছে কাল সারাদিন বাসায় বসে কি করব...হয়ত শীতের সকালে একটু তাড়াতাড়ি উঠতে ইচ্ছে হল হঠাত ! হয়ত ইচ্ছে করছে ঢাকার ভেতরেই কয়েক ঘন্টার জন্য ফ্যামিলি বা প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরে আসতে...হয়ত দিনে ফ্রী আছেন,রাতে থাকবেননা, তখনই এই জায়গাটা হতে পারে মুড ভালো করে দেওয়ার মত কিছু একটা।

বছরের শেষসময়ে ঘুরে আসুন বাংলার সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত নাফাখু

সৌন্দয্যের দেবী তার সব রূপ ঢেলে দিয়েছেন এই জলপ্রপাতে। বান্দরবন জেলার থানচিতে অবস্থিত এই জলপ্রপাত। কিভাবে যাবেন আর খরচ কেমন হবে। ১★ ঢাকা থেকে বান্দরবন বাসে ( ৬২০ টাকা ভাড়া) ২★ বান্দরবন থেকে আপনি থানচিতে বাস বা চান্দের গাড়ীতে যেতে পারবেন। বাস ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা আর চান্দের গাড়ী রির্জাব ৮০০০-৯০০০ টাকা।

প্রায় ৬০০ বছরের বৃদ্ধ দ্বীপ: কুতুবদিয়া

#কেন যাবেন: এইখানে কক্সবাজারের মত বড় বড় ঢেউ, সেন্টমার্টিনের মত নীল পানি কিচ্ছু নাই, তবুও এইখানে সমুদ্র দেখা আমার জীবনের সেরা অভিঙ্গতা গুলোর একটা। এইখানের সব থেকে যে ব্যাপারটা ভাল্লাগসে ঐটা হইলো এই জায়গায় সাগড় পাড়ে ভিড় চোখে পড়ে নাই, রাত দুইটায় সমুদ্র দেখতে গিয়ে কক্সবাজারের মত ফ্ল্যাশলাইটের আলো দেখার চান্স নাই। আর

রেমাক্রি

মনোরম পরিবেশে যান্ত্রিক ক্লান্তিগুলো রেখে আসতে যেতে পারেন। সাথে বোনাস হিসেবে আছে তিন্দু, বড় পাথর এলাকা দিয়ে নৌ ভ্রমণ। আর একটু কষ্ট করলেই দেখা মিলবে নাফাখুমের :D >>ঢাকা>>বান্দরবান>>থানছি>>রেমাক্রি ফেরার সময় ফিরতে পারেন থানছি থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু রাস্তা আলিকদমের ডিমপাহাড় দিয়ে চকরিয়া হয়ে ঢাকা। Post Copied From:Odvut Mukit>‎Travelers of Bangladesh (ToB)

বিকেল বেলার আলোতে অসাধারন সুন্দর শশী লজ, ময়নসিংহ।

ঢাকা থেকে গেলে বাস নামিয়ে দেবে মাসকান্দা বাস টার্মিনালে। সেখান থেকে রিক্সায় জেলা পরিষদের সামনের গোলচত্বরে গেলেই দেখবেন শশী লজের দেয়াল ও বিশাল গেইট। এই ঠিকানা দিলাম কারন অদ্ভুত বেপার হল ৫ জন রিক্সাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করে দেখেছি কেউ "শশী লজ" এর নাম শোনে নি!!!! অথচ এর গেট দিয়ে ঢোকার পথেই বড় করে

নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম লেক

ফেওয়া লেক,পোখারা, নেপাল নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম লেক এটি। চারদিকে উঁচু পাহাড়, মাঝখানে লেকটির অবস্থান। সূর্যের আলোর তারতম্যের কারণে লেকের পানির রং বদলে যায়। লেকের একপাশে কুইন ফরেস্ট নামে পরিচিত ঘন জঙ্গলটা লেক থেকে সাড়িবদ্ধভাবে ক্রমান্বয়ে আকাশ ছোয়ার চেষ্টা করেছে অন্য পাশেই রয়েছে সারাংকোট পাহাড়ের চোখ ধাঁধানো সৌন্দর্য্য। একটু দূরে অন্নপূর্ণা পর্বতমালার বরফ

দূর থেকে যমুনা সেতু দেখা এবং যমুনা নদীতে ট্রলার নিয়ে ঘুরে বেড়ানো

ট্রলার নিয়ে ব্রীজের নিচে যাওয়া যমুনার বুকে দীর্ঘ সময় ভেসে থাকা ভালো লাগার এক আনন্দঘন মূর্হুত তৈরি হবে। আর ট্রলারে করে ঘুরতে টাকাও লাগে কম জনপ্রতি ২০ টাকা রিজাব ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা। যেভাবে যাবেন। ঢাকা থেকে উওরবঙ্গের যেকোন গাড়িতে চড়ে যমুনা সেতুর টোল আদায় অফিস এর হাফ কিলোমিটার আগে নামতে হবে।

ডিবির হাওর

যেভাবে যাবেন - প্রথমে সিলেটে আসতে হবে! সিলেটের বন্দরবাজার শিশু পার্ক থেকে জাফলং গামী লেগুনা/বাস যায়! সেখানে জৈন্তাপুর বাজারে নামবেন বলে উঠতে পারবেন... ভাড়া নিবে লেগুনা ৩৫টাকা, বাস ৪০ টাকা। জৈন্তাপুর বাজারে নেমে টমটম করে বা হেঁটেও ডিবির হাওর যেতে পারবেন.. পার পারসন ৫ টাকা ভাড়া নিবে... চাইলে রিক্সা করেও যেতে পারেন,

মৈনুট, দোহার, ঢাকা

ঘুরেঘুরে ঘোরাঘুরি করতে করতে যদি ঢাকার আশে পাশে কোথাও এই শীতের শেষ বিকেল গুলো কাটাতে চান তবে চলে আসতে পারেন ঢাকা হতে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে পদ্মার তীরবর্তি ঢাকার উপজেলা দোহারে। যেখানেই কিনা আছে বর্তমানের তথাকথিত মিনি কক্সবাজার। যা কিনা মৈনুট ঘাট। পদ্মার তাজা মাছ দিয়ে লাঞ্চ, নদীর ঠান্ডা বাতাস সাথে