ঝুলন্ত ব্রীজ থেকে বোট ভাড়া সারাদিনের জন্য ১০০০/১৫০০ । আপনাদের সন্ধ্যা পর্যন্ত কাপতাই লেকের বিভিন্ন স্পটগুলোতে নিয়ে যাবে । কাপতাইলেকের টুরিস্ট জোন হিসেবে পরিচিত সর্বশেষ স্পট হলো শুভলং বাজার। এই অসাধারন বাজারটির একটি নান্দনিক বৈশিষ্ট্য হলো প্রত্যেক বাজার দিন খুব ভোর থেকে শুরু হয় এখানে চট্রগ্রাম থেকে আগত ফল ও সবজি ব্যাবসায়ি
দার্জিলিং ট্রিপের অন্যতম মজার আর ভাল লাগার ব্যাপার ছিল এবার ম্যাক্মিমাম টাইমে আমার দার্জিলিং এর যেখান থেকে তাকাই না কেন চোখের সামনে বারবার দৃশ্যমান ছিল হিমালয়ের তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা পাহাড়। এর সৌন্দর্য্য আর টান এতটাই প্রবল যে কেউ এর প্রেমে পড়ে যেতে বাধ্য। আমাদের দেখা মতে কাঞ্চনজঙ্ঘার সবচেয়ে ভাল ভিউ পাওয়া যায় রক
গুলিয়াখালি সী বিচ: অনেক সুন্দর এক জায়গা, অনেকটা ম্যানগ্রোভ বনের ফিল পাওয়া যায়।, সাথে সামনে অথৈই সমুদ্র যাতায়াত: ঢাকা থেকে বাসে উঠে সীতাকুণ্ড বাজার। বাজার থেকে সিএনজি নিয়ে আন্ডারপাস দিয়ে রাস্তার উল্টো পাশে গিয়ে ড্যাম পর্যন্ত, সেখান থেকে পা এ হেটে অথবা বোটে করে (২০০/- রিজার্ভ নিয়েছিল) গুলিয়াখালি সি বীচ। অসাধারণ এক
ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট। এক রাত আবাসিক হোটেলে থাকা যায়। যদিও বাসে সময় সাশ্রয় হবে। সকাল ৭ টা তে রওনা দিলে জাফলং থেকে ফিরতে বেশি বেলা হয় না, দুপুর ৩টের মধ্যেই ফেরা যায় শহরে। ভেবেছিলাম বিছানাকান্দি যাব, কিন্তু জাফলংয়েরই জয় হলো। মেঘালয় পাহাড়ের ঝর্ণায় জাফলং অন্যতম। না বাস, না মাইক্রো, আমার হতচ্ছাড়া
সীতাকুণ্ড বন্দর নগরি চট্টগ্রাম এর অন্যতম প্রসিদ্ধ স্থান। শুধুমাত্র চট্টগ্রামেরই নয় বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশের লীলাভুমি সীতাকুণ্ড। আর এই সীতাকুন্ডের বিভিন্ন আকর্ষনের মধ্যে অন্যতম হলো চন্দ্রনাথ পাহাড়। এই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত বিখ্যাত চন্দ্রনাথ মন্দির। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২০০ ফুট। সিড়ির সংখ্যা প্রায় ,২২০০+টি।। রাস্তা এতই চড়াই যে
প্রাচীন বাংলার গৌড় সম্রাজ্যের রাজধানীর এক কোণে আছে সবুজ ঘাসের গালিচায়, তাল বাগানের ছায়ায় ধুনিচক মসজিদ মসজিদটির প্রকৃত নির্মাণকাল বা নির্মাতার নাম জানা যায়নি। মালদার তাঁতীপাড়া মসজিদ (১৪৮০ খ্রি.), মুন্সিগঞ্জের রামপালের বাবা আদম মসজিদ এর (১৪৮৩ খ্রি.) সঙ্গে স্থাপত্যিক ও আলংকারিক মিল থাকায় বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন যে, এটি সম্ভবত ১৫ শতকের শেষের
বৃহত্তর কুস্টিয়া অঞ্চলে প্রচুর তামাক চাষ হয়।এই বিশেষ ধরনের ঘরে (চিমনি যুক্ত) তামাক পাতা পুড়ানো হয়।মাথাভাংগা নদীর উপরে এই সাঁকো পার হলেই রামকৃষ্ণপুর চরে গেলে মিলবে এই তামাক ঘর।অবশ্য এই ধরনের তামাক ঘর মিরপুর, ভেড়ামারা, দৌলতপুর উপজেলায় অনেক পাবেন।তবে এই রামকৃষ্ণপুর গেলে চরের পর পদ্মা পার হলে ইন্ডিয়া বর্ডার দেখা যাবে, এখানে
সারা সপ্তাহ অফিস করে ক্লান্ত ? সময় নেই দূরে যাওয়ার ? ভার্সিটি/কলেজের প্যারায় পিষ্ট হচ্ছেন ? খুব বেশী খরচের আশংকা কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সাহস হচ্ছেনা...? এই সব সমস্যা গুলোকে পাশ কাটিয়ে মাত্র ১ দিনে হাজার টাকার মধ্যেই আপনি ঘুরে আসতে পারবেন,বাংলাদেশের অন্যতম সবুজ অঞ্চলে...যার নাম শ্রীমঙ্গল শ্রীমঙ্গল পৌরসভার নামকরন সম্বন্ধে বিভিন্ন মত
বান্দরবনের গহীনে যে একবার যাবে, সেই এর সৌন্দর্য্যের ভালোবাসায় পড়বেই পড়বে। নাফাখুম আমার এক ধরনের ড্রীম ট্যুরই ছিলো বলা চলে। ঘুরঞ্চি পাগল আমি বান্দরবনের গহীনে একটাও ট্যুর দিতে পারলাম না এইটাই ছিলো আপ্সুস। অবশেষে প্লান করে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। আমরা ৮ জন আমার রেগুলার ট্যুর পার্টনার নাবিল,তাউসিফ, অপু ভাই কে সাথে নিয়ে।আরো
সমুদ্রের ভেতর একটি দ্বীপ; সন্দ্বীপ। চট্টগ্রাম ঘুরতে যারা যাচ্ছেন এবং যাদের আগ্রহ রয়েছে তারা ঘুরে আসতে পারেন। সবুজ-নীলের অদ্ভুত মিশলে এখানে প্রকৃতি যেন অনন্য। সন্দ্বীপ একটি উপজেলা। যেতে হবে-চট্টগ্রামের একে খান মোড় থেকে কুমিরা ঘাট অথবা বাঁশবাড়িয়া নামতে হবে। বাঁশবাড়িয়া নামলে এক ঢিলে দুই পাখি। বাঁশবাড়িয়া সৈকত ট্রেন্ড এখন বেশ পপুলার। বাঁশবাড়িয়া