প্রকৃতি কন্যা

প্রকৃতি কন্যা নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। মূল শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে যার অবস্থান। পিয়াইন নদীর সচ্ছ পানি, সীমান্ত ঘেঁষে আকাশের দিকে হেলে পরা ডাইকি পাহাড়, নানা রঙের নুড়ি পাথর, ডাউকি ব্রিজ, অপরুপ মেঘরাশি সব মিলে এক অন্যরকম ভাললাগা। শীত অথবা বর্ষা সব সময় ঘুরার জন্য জাফলং

বালি ভ্রমন

প্রথমে ইচ্ছা ছিল এ বছর কাশ্মির যাব। সে হিসেবে প্লান করছিলাম। কিন্তু সব প্লান নষ্ট হয়ে গেল ভিসার ঝামেলায়। বিশেষত ইন্ডিয়ার ভিসার মত ঝামেলা মনে হয় আর কোনটা নাই। কেন জানি ইন্ডিয়ার ভিসার নাম শুনলেই আমার জ্বর আসে। করব করব করে দেরি হয়ে গেল। পরে শুনলাম ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ভিসা ক্যাম্পেইন হবে।

টেকনাফ

মটাই আমার কাছে অনেক ভাল্লাগে কেন জানি। টেকনাফ সী-বীচ খুবই সুন্দর। হঈ হুল্লোর নাই কোনো। একদম নিরব বীচ। বেশিরভাগ লোক কক্সবাজার আর সেইন্টমার্টিন ঘুরে বেরায় তাই মাঝখানে শাহপরির দ্বীপ এবং টেকনাফ সী-বীচ ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। শাহপরির দ্বীপ আরো সুন্দর। যাতায়াতঃ দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে বাসে টেকনাফ। বাসস্ট্যান্ডে নেমে অটো

যখনি সুযোগ পাই ছুটে চলে যাই

চারিদিকে পানিবেষ্টিত পাহাড়ি উচু নিচু পথে। আর এজন্য প্রতিবছর ৩ থেকে ৪ বার যাওয়া হই আমার, হই কাজে আর না হই নিহাত ঘুরতে। এই ছবির যায়গাটি হল- কাপ্তাই থেকে রাঙ্গামাটি পাহাড়ি পথ। নিজের গাড়ি থাকলে ঘুরতে সুবিধা হবে। রাঙ্গামাটি থেকে আসলে- আসামবস্তি সেতু দিয়ে আসতে হবে, আর কাপ্তাই থেকে গেলে সুইডিশ টেকনিক্যাল

বায়তুল আমান মসজি

(গুঠিয়া,বরিশাল)। এতো সুন্দর মসজিদ বাংলাদেশে সম্ভবত খুব কমই রয়েছে।প্রায় ২৫ একর জমির উপর পুরোপুরি আধুনিক ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে এই মসজিদ টি।পশ্চিম পাশে রয়েছে অসংখ্য ফুলের বাগান এবং হেলিপ্যাড,পূর্ব দিকে রয়েছে সুবিশাল নার্সারি, গোরস্তান, লেক ও কারুকাজ করা বসার জায়গা।উত্তর দিকে রয়েছে ঈদগাহ। দক্ষিণ দিকে রয়েছে মেইন গেট ও বাগান।মহিলা-পুরুষ উভয়ের জন্যই

হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ

অসস্থান : চাঁদপুর ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০১/২০১৭ইং পথের হদিস : ঢাকা > চাঁদপুর > হাজীগঞ্জ > হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ। জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23.251588, 90.854133 ১৩৩৭ বঙ্গাব্দে হাজী আহমদ আলী পাটোয়ারী "হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ" প্রতিষ্ঠাতা করেন। তিনিই এর প্রথম মোতওয়াল্লী। প্রায় ২৮,৪০০ বর্গফুট আয়তনের বিশাল মসজিদ এটি, প্রায় ১০ হাজার মুসল্লী এক

২৩৯৫ টাকায় সাজেক ঘোরার গল্প

ToB এ আমার প্রথম পোস্ট এটা। অভিজ্ঞদের মত করে লিখতে পারবো না আমি। আমি শুধু বলে যাবো আমার অভিজ্ঞতা। এ্যাডমিন বাদে কেউ ভুল ধরবেন না! :P সরাসরি খরচের কথায় যাই, ঢাকা থেকে বাস ভাড়া _______________________________ ৫২০/- মাঝপথে কুমিল্লা বিরতিতে নাশতা _______________________ ৩০/- খাগড়াছড়ি নেমে সকালের নাশতা _______________________ ৩৭/- সাজেকের পিক-আপ/ চাঁদের গাড়ি _____________________

ঢাকা থেকে মাত্র এক ঘন্টার দুরুত্বে ঘুরে আসুন

সাধারনত সোনারগাঁ ঘুরতে আসলে, লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর/পানাম সিটি ঘুরে ই পর্যটকরা চলে যায় কিন্তু চাইলে ই ৫০-৬০ টাকা রিক্সা ভাড়া খরচ করে পাশে ই এই বর্ষায় মেঘনা নদীর অপূর্ব সৌন্দর্য ও সাথে বৈচিত্রময় সুর্যাস্ত ও দেখতে পারেন। আর যদি নদীতে সারা দিনের প্লান করেন তবে আশে পাশে জেগে উঠা চর আছে

শ্রীমঙ্গল

১৫ জনের ১দিনের ট্যুর প্ল্যান। ১. বাস ভাড়া ১৫ জন = ৫৭০০ টাকা  ২. রাতের চা = ১৩০ টাকা ৩. জিপ ভাড়া = ২৬০০+১০০ টাকা ৩. সকালের নাস্তা পানশি রেস্টুরেন্ট খিচুরি+চা ১৬ জন = ৯০২ টাকা ৪. মাধবপুর চা বাগান গাড়ি পার্কিং + টিকেট = ১২০টাকা ৫. চা বাগান গার্ড = ১০০

ঘুরে আসতে পারেন রাঙামাটির আসামবস্তি ব্রিজ, মোরগোনা টেম্পল

Rangamati শহর থেকে আসামবস্তি ব্রিজ ১০০ টাকা Cng Auto rickshaw ভাড়া। ব্রিজের দুই পাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার মত, কিছু সময় সেখানে কাটাতে পারেন। ব্রিজ থেকে ৩০০-৪০০ টাকা করে একটা Auto নিয়ে চলে যাবেন Lake Shore Cafe তে। যাওয়ার রাস্তাটা অসাধারণ, আপনার ইচ্ছা করবে অনেক জায়গায় গাড়ি থামাতে, তবে একটা জায়গা অনন্য অসাধারণ