নিঝুম দ্বীপ আপনি যদি প্রকৃতিপ্রেমী হন, তাহলে তো কথাই নেই। মূল দ্বীপসহ আশপাশের দ্বীপগুলোতে শীতকালে আসে হাজার হাজার অতিথি পাখি। এদের মধ্যে আছে সরালি, লেনজা, জিরিয়া, পিয়ং, রাঙ্গামুড়ি, ভূতিহাঁসসহ নানারকম হাঁস, রাজহাঁস, হরেক রকমের গাংচিল, কাস্তেচরা ইত্যাদি। কদাচিৎ আসে পেলিক্যান। আর বছরজুড়ে সামুদ্রিক ঈগল, শঙ্খচিল, বকসহ নানা স্থানীয় পাখি তো আছেই। দ্বীপের
সিলেটে অনেকেই গেছেন, অনেক প্ল্যান অনেক পোস্ট আছে,আমি জাস্ট আমার এক্সপিরিয়েন্স এর কিছু অংশ শেয়ার করছি। বর্ষাকালে গিয়েছিলাম , আমি বলব এটা একই সাথে সৌভাগ্য আর দুঃভাগ্য ছিলো আমাদের... যাই হোক সিলেটের আসল রুপ দেখতে হলে বর্ষাকাল ই বেস্ট আমরা ৬ জন ছিলাম, আর আমাদের ট্যুর স্পট ছিল হাম হাম ঝর্ণা ,
ঘুরে আসুন পানাম নগর থেকে, ঢাকা থেকে খুব কাছে দিনে যেয়ে দিনেই ফিরে আসতে পারবেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুরে আসুন। আমরা চার জন গিয়েছিলাম গত শনিবার দুপুরে লাঞ্চের পর-পরই বের হয়ে গিয়েছিলাম, গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেট এর সামনে থেকে বোরাক এসি বাস প্রতি জন ৫৫ টাকা করে মোগড়াপাড়া পর্যন্ত, তারপর সেখান থেকে ইজি
শেষ বিকেলের খাবার টাই যে রাতের আহার হবে সেটা কেউই ভাবিনি! কারণ শেষ বিকেলে খেয়ে দেয়ে দেশীয় স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী বেড়াতে বের হলাম যে যার মত। সবাই ফিরবে যার-যার মত রাতের খাবার খেয়ে, নির্ধারিত সাময়িক আবাসে। কিন্তু আগের পুরো রাত আর সারাদিনের জার্নির ক্লান্তি একাকার হয়ে আমরা আত্ন-সমর্পণ করলাম বিশ্রাম আর বিছানার
খাগড়াছড়ি সাজেক, ও রাঙ্গামাটি মেঘ,পাহাড় আর ঝর্নাপ্রেমীদের জন্য ৫ দিনের বিস্তারিত ট্যুর প্ল্যান। খরচ জনপ্রতি পড়েছিল ৫২০০ টাকা। নিচে সবকিছু যথাসম্ভব বলার চেষ্টা করেছি। সেমিস্টার ফাইনাল শেষে ৯ থেকে ১৩ নভেম্বর এই ৫ দিনে আমরা এই ট্যুর কমপ্লিট করি। আমরা ছিলাম মোট ১৪ জন। ( এটা আমার ট্রাভেলিং নিয়ে প্রথম পোস্ট। তাই
টেকেরঘাটের চুনাপাথরের পরিত্যক্ত খনির লাইমস্টোন লেক যা স্থানীয় ভাবে "নীলাদ্রি লেক" নামেই পরিচিত। একসময় এখান থেকেই চুনাপাথরের কারখানার কাঁচামাল সাপ্লাই করা হতো, ফলশ্রুতিতে লেকের গভীরতা অনেক বেশী। পাশেই সাইনবোর্ড টানিয়ে তাই সতর্ক করা হয়েছে। একটু দূরেই টহলরত বি.এস.এফ থেকে সাবধান থাকাটা জরুরি। (ঢাকা- সুনামগঞ্জ -তাহিরপুর- টেকেরঘাট)। Post Copied From:Saikat Hussain>Travelers of Bangladesh
কায়াকিং: চারপাশে পাহাড় ঘেরা, নিরিবিলি, প্রশান্তিময় এক আবহে কায়াকিং করতে ৬ বন্ধু চলে গিয়েছিলাম মহামায়া লেকে। ভিতরের দিকে একদমই পিন পতন নিরবতা। কায়াকিং প্রতি ঘন্টা প্রতি কায়াক ৩০০/-, আধা ঘন্টা ২০০/-। প্রতি কায়াকে ২ জন করে বসা যায়। তবে স্টুডেন্ট আইডি সাথে থাকলে ঘন্টা প্রতি ২০০/-। গুলিয়াখালি সী বিচ: অস্থির এক জায়গা,
শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড় কাপ্তাই লেক,রাঙামাটি ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য প্রকৃতির এক অপরূপ সৃষ্টি হচ্ছে রাঙামাটির শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।সুউচ্চ পাহাড় থেকে পড়া ঝর্ণার পানি আপনাকে বিমোহিত করবেই।ঝর্ণার হিমশীতল পানি আপনার ক্লান্তিকে নিমিষেই দূর করে দেবে।শুভলং ঝর্ণার পাশেই আছে শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।এডভেঞ্চার প্রিয়
নিরিবিলি সময় কাটানোর পারফেক্ট একটা জায়গা, এই বীচের সৌন্দর্য অনন্য বীচের চেয়ে একটু অন্যরকম। সবুজের খন্ড খন্ড অংশগুলো এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। জোয়ারের সময় পানি কাছে চলে অাসে তখন দেখতে অারো বেশি সুন্দর লাগে। যাওয়ার পথে কিছুটা কাদা পাড় হয়ে যেতে হবে। যাদের কাদায় এলার্জি তারা বিকেলবেলা করে যাবেন, ঐ সময় বাটা