১৬-১১-২০১৭ ডাকবাংলো, তেতুলিয়া, পঞ্চগড়, বাংলাদেশ সময় সকাল ৭:৩০ #সুবহান_আল্লাহ! হিমালয়ের অন্যতম (সম্ভবত ৩য়) উচ্চতম পর্বতশ্রেনির নাম কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রায় ৫ টি সুউচ্চ পর্বত নিয়ে এর গঠন। ভারত-নেপাল সীমান্তে অবস্থিত এই ঐশ্বরিক, নান্দনিক ও দানবীয় সুন্দরকে আকাশ পরিষ্কার থাকা স্বাপেক্ষে বছরেত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাও, নীলফামারি, লালমনিরহাট থেকে দেখা যায়। সূর্যের
আমি এবং আমার ১ বন্ধুর ৮০০০ টাকায় দার্জিলিং, মিরিক, নেপালের এক অংশ, লামাহাটা ঘুরে আসার ভ্রমন বিলাসের গল্প। দার্জিলিং ৩ দিন, মিরিক ১ দিন, লামাহাটা ১ দিন, নেপালে ১ দিন এবং যাওয়া-আসা মিলিয়ে ৭ দিনের ট্যুর ছিল আমাদের। শুরুর দিন: রাত ১১.৩০ এ মিরপুর থেকে SR পরিবহনে যাত্রা = ৮৫০ টাকা বর্ডারে
জাফলং বেড়াতে যায়নি এমন লোক বাংলাদেশে খুব কমই আছে। আমি গিয়েছি অসংখ্যবার। জায়গাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ বলে আমি বারবার গিয়েও অতৃপ্ত থেকেছি। যখনি সুযোগ হয়েছে তখনি যেতে এতটুকু দ্বিধা করিনি। যদিও দেশের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এখনো আমার দেখা হয়নি। বান্দরবন, খাগড়াছড়ি, সেন্ট মারটিন যাই যাই করে এখনো যাইনি।
ঢাকা থেকে HIACE গাড়ি নিয়ে রাত 5:00 am. যাত্রা শুরু করছিলাম আমরা 12 জন। চট্টগ্রামের মিরসরাই এর বড়তাকিয়া বাস স্ট্যান্ড এর একটু আগেই হাতের বাম দিকের রোড খৈইয়াছড়া ঝর্না। ঐ রোড ধরে দুই কিলো গাড়ি / সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায়। তারপর ওখান থেকে আরো দুই কিলো পথ হাটলেই আপনি চলে যাবেন প্রকৃতির
তিন দিন চার রাত সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক এবং খাগড়াছড়ির রিসং ঝর্না, আলুটিলা গুহা, জেলা পরিষদ পার্ক, ঝুলন্ত ব্রীজ, বৌদ্ধ মন্দির, হার্টিকালচার পার্ক, শতবর্ষী বটগাছ, দেবতার পুকুর এবং হাতিমাথা । 3500 টাকার ভিতরেই সম্ভব। ঢাকা থেকে রাতের খাগড়াছড়ির বাসে উঠে পড়ুন। যদি গ্রুপে লোক কম হয় তাহলে বাঘাইহাটের বাসে যেতে
সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।
অনেক দিন ধরেই চন্দ্রনাথ মন্দিরে যাই যাই করেও যাওয়া হচ্ছিল না। সেই সুযোগ আসল ১৪ তারিখ। ইন্ডিয়ান ভিসার ফাইল জমা দিতে চট্টগ্রাম গেলাম। প্ল্যান ছিল ফাইল জমা দিয়া পাহাড়ে উঠব। কিন্তু ফাইল জমা দিতেই ৪ ঘণ্টা লেগে যায়। ফলে সেদিনের প্ল্যানটা মাঠে মারা যায়। কাল গেলাম পাসপোর্ট আনতে। যেহেতু বিকাল ৫টায় পাসপোর্ট
কৃতির সাথে কিছু সময় কাটানোর জন্য এটা একটি অনবধ্য জায়গা, পরিবার নিয়ে কাটিয়ে দিতে পারেন একটি সুন্দর দিন। বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত এই পার্কের চারদিকে আছে সবুজ বেষ্টিত অসংখ্য গাছ। যে দিকে তাকাবেন চারদিকে সবুজ আর সবুজ যা আপনার মন ও মস্তিষ্ককে এক অন্য রকম ভালো লাগা এনে দিবে। খুব পরিস্কার পরিপাটি গুছানো
সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।
ঘুরে আসলাম পুরান ঢাকার মোগল স্থাপনা " হোসেনী দালান ও ইমামবাড়া" থেকে মোগল শাসনামলে ১৭শ শতকে নির্মিত হয়। ইমারতটি হোসেনের কারবালার প্রান্তরে মৃত্যুবরণ স্মরণে নির্মিত। প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরনো এ স্থাপনা মোগল আমলের ঐতিহ্যের নিদর্শন। মোগল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়। গাবতলী থেকে ঠিকানা / শুভেচ্ছা গাড়ি করে চাঁনখারপুল ভাড়া