5000 টাকাতেই রাজার হালে ঘুরে আসুন বাংলার না কিন্তু আসল দার্জিলিং [শর্ত প্রযোজ্য ;) 4-5 জনের গ্রুপের জন্য এই কস্টিং] পাসপোর্ট ভিসা রেডি করে মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকে ট্রাভেল ট্যাক্স (500 টাকা) জমা দিয়ে দিন তাতে বর্ডারে সময় বাচবে আর ঝামেলা কম হবে। এবার যাওয়ার টিকেটের ঝামেলা, তো আপনার নিশ্চই 30-40 টাকা আর
বিগত 9 তারিখে আমি ও আমার এক বন্ধু মিলে পঞ্চগড় ভ্রমণের জন্য যাত্রা শুরু করি। উদ্দেশ্য কাঞ্চনজঙ্ঘা পরিদর্শন। হোটেল আগে থেকে বুক করা ছিলো। যেহেতু ডাক বাংলো পাইনি তাই তার খুব পাশেই RDRS নামক এনজিওর হোটেলে উঠলাম। বাস ছিলো সন্ধ্যা 7 টায়। সেখানে গিয়ে পৌছলাম সকাল সাড়ে আটটায় । গিয়েই কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা
চীনামাটি ও স্বচ্ছ সোমেশ্বরীর দেশে . (বিরিশিরি, দুর্গাপুর, নেত্রকোনা) . ১০০০ টাকায় একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন বিরিশিরি থেকে। (পোস্টের শেষে টাকাটা যোগ করে নিবেন। আশা করি ১০০০ টাকার বেশি লাগবে না। আর বিলাসিতা করলে খরচের শেষ নেই। বাট, আমাদের মতো যারা স্টুডেন্ট তারা ট্যুরে যাওয়ার আগে মিনিমাম কত টাকা হলে যাওয়া যায়
প্রশ্নঃ দিনাজপুর ভ্রমনের জন্য কোন কোন যায়গাতে যাবেন??? উত্তরঃকান্তজির মন্দির, নয়াবাদ মসজিদ, রাম সাগর, সুখ সাগর, মাতা সাগর, রাজবাটি, বিরল দ্বিপশিখা/মাটির স্কুল প্রশ্নঃ দিনাজপুর বেড়াতে যেতে চাই লিচু বাগান, বাজার দেখতে। ফ্যামিলি নিয়ে যাব তাও এবারই প্রথম আর তাই ঢাকা থেকে যাওয়া-আসা, থাকা-খাওয়ার সুবিধা-অসুবিধা, কোথায় কোথায় ঘুরব ইত্যাদি ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে হেল্প
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি, সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ। ঢাকা থেকে মাত্র ২ ঘন্টার রাস্তা। বাংলাদেশে এত বড় প্রাসাদ খুব কমই অাছে। চাইলেই ঘুরে আসতে পারেন। প্রথমে বাসে গাবতলী থেকে মানিকগঞ্জ, তারপর ওখান থেকে CNG যোগে বালিয়াটি। ছবিতে শুধু সামনের অংশ দেখা যাচ্ছে। এই রকম মোট ৭ টা প্রাসাদ।।। Post Copied From:Rajkumar Dash>Travelers of Bangladesh (ToB)
পার্বতীপুর টু চীলমারি (রমনা বাজার) পার্বতীপুর ছাড়ে রাত ০৩ঃ৩০ মিনিটে। ট্রেনে কোন লাইট ফ্যান নেই। এ যেন এক ভৌতিক অবস্থা ,আমার লাইফের সেরা জার্নি এই ট্রেনে। ভাড়া মাত্র ৪০টাকা। ট্রেনের নাম>> রমনা লোকাল ইহা রমনা লোকাল। পার্বতীপুর থেকে রাত ০৩ঃ৩০ এ ছাড়ে,রমনা বাজার যেতে সকাল ০৭ঃ৩০ । লাইট ফ্যানের আশা করবেন না।
কম খরচে ঢাকার আশেপাশেই ঘুরা যায় এমন অনেক সুন্দর জায়গায় আছে। যেখানে আপনি একদিনেই সহজে ঘুরে আসতে পারবেন। #যেমন_জিন্দা_পার্ক🌴 অল্প খরচে এবংঅল্প সময়ের মধ্যে ঘুরে আসার জন্য সুন্দর ও মনোরম জায়গা জিন্দা পার্ক। একেবারে গ্রামীণ পরিবেশ ও আধুনিকতার ছোঁয়া দিয়ে নান্দনিক ভাবে তৈরি জায়গাটি,, সারি সারি নানান ধরনের গাছ,,আর ফুল ও ফলের
সারাজীবন পাখিকে দেখেছি আকাশ থেকে উড়ে এসে পানিতে পা ছোঁয়াতে। কিন্তু কক্সবাজারের প্যারাসেইলিং এর বদৌলতে নিজেই পাখির রোলটা প্লে করে আসলাম। যদিও সেফ কি সেফ না এটা নিয়ে প্রথমে একটা কনফিউশন ছিল। কিন্তু তাদের ম্যানেজমেন্ট দেখে সব কনফিউশন দূর হয়ে গেছে। সার্ভিস খুব ই ভাল ছিল। যেভাবে যাবেনঃ - প্রথমে ঢাকা
এখন পর্যন্ত যারা এখানে যান নি , আপনার জীবনের সমস্ত এ্যাডভেঞ্চার এর সাথে যুক্ত করতে পারেন নতুন একটি নাম - চন্দ্রনাথ পাহাড় ৷ মূলত এটি হিন্দু ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত ৷ তাই আপনি যখন এই পাহাড়ে যাবেন , তখন ছোট-বড় শখানেক বা তার কিছু কম সংখ্যক মন্দির দেখতে পাবেন । হাজার বছড়ের
খাড়া উচু পাহাড়ের সামনের দিক টা হাতির মাথার মত দেখতে হওয়ায় স্থানীয় অধিবাসীরা একে হাতিমাথা বা হাতিমুড়া বলে ডাকে। আকাশের সিঁড়ি_হাতিমাথা: স্বর্গের সিঁড়িটা মর্ত্যভূমি থেকে উঠে গেছে সোজা উপরের দিকে। পাহাড় আর বনের ফাঁকে ফাঁকে চলা সেই সিঁড়ির শেষ দেখা যায় না। উপরে যেন স্বর্গেই শেষ হয়েছে সিঁড়িটা।আনুমানিক 120-110° এ্যাঙ্গেলের খাড়া প্রায়