দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে জমিদার বাড়ী। আগের দিনের মানুষরা আধুনিক যুগের মানুষ থেকেও যে সৌখিন ছিল তাদের তৈরি স্থাপনা দেখলে বুঝা যায়। প্রতিটি স্থাপনায় ফুটে উঠেছে রুচিশীলতার পরিচয়। অন্যদেশে যা সংরক্ষন করা হয় আমাদের দেশে তাই মাটির সাথে মিশিয়ে ফেলা হত। এমনই এক জীর্ণ দশার জমিদার বাড়ী দেখতে গিয়েছিলাম লক্ষীপুর। বাড়ীর
আমার শৈশব কেটেছে এই বীচে। আমরা বলতাম দইজ্যারকূল। এখানে পাবেন সাগর, ম্যানগ্রোভ বন, বীচ, স্থানীয় জেলেদের জীবন দেখার সুযোগ। বনের ভেতরের সৈকতটা অধুনা বিখ্যাত গুলিয়াখালীর মত। আসলে গুলিয়াখালী বিখ্যাত হলেও একই রকম স্পট অসংখ্য আছে চিটাগাং কোষ্টে। এমনকি ছবির জায়গাটাও এক যুগ আগে এমনই ছিলো। জায়গাটা একসময় নির্জন ছিলো। গত আট-দশ বছর
গুয়াহাটি হতে টাক্সি করে সিলং শহরে ক্যান্টনমেন্ট মোড়ে নামলাম। এর আগে কখনো আসিনি। সিলং সম্পর্কে যা জানা তা সব ফেসবুক / ইন্টারনেট হতে। পাহাড়ী শহর, অটো নয়, রিকসা নয়, শুধু টাক্সি চলছে। বিদেশী ছবির মত সবাই ব্যস্ত, চলনে বলনে ফিটফাট। টাক্সিতে পুলিশ বাজারে যেতে ২ মিনিট লাগলো। ভাড়া নিল ১০০ রুপি। আগে
অবকাশ যাপন, আনন্দ ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়দের জন্য আদর্শ স্থান পর্যটন শহর পাহাড়ি জেলা বান্দরবান। যান্ত্রিক জীবনের নানা কর্মব্যস্ততার ফাঁকে সুযোগ পেলেই ঘুরে আসুন পাহাড়ি এ জেলায়। যেখানে রয়েছে ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির বসবাস। প্রকৃতি যেন সাজিয়েছে আপন মনের মাধুরি মিশিয়ে। তাই সবুজে মোড়ানো প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয, অবারিত সবুজের সমারোহ এবং মেঘ ছোঁয়ার ইচ্ছে
এই মাসের ১২ তারিখে কয়েকজন বন্ধু মিলে সেন্টমার্টিনে গিয়েছিলাম। দ্বীপটিতে এটি আমার দ্বিতীয়বারের মতো ভ্রমণ। প্রথমবারের অভিজ্ঞতার তুলনায় এবার এখানে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ্য করলাম। আগ্রহীদের অবগতির স্বার্থে খরচসহ এই ট্যুরের বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করছি। ঢাকা থেকে টেকনাফ রুটে বেশকিছু ভালো বাস আছে। আমরা গিয়েছি শ্যামলীতে। সার্ভিস মোটামুটি। এই রুটে সব ননএসি বাসের
যেভাবে যাবেন : ঢাকা/চট্টগ্রাম> সিলেট >বিছানাকান্দি >পাংথুমাই ঝর্ণা. সিলেট থেকে লেগুনা/cng রিজার্ভ করে হাদারপার বাজার, ওখান থেকে নৌকা ভাড়া করে বিছানাকান্দি যাওয়ার পথেই পড়ে এই ঝর্ণা. নৌকা ভাড়ার করার সময় মাঝিকে বলে রাখতে হবে. পান্থুমাই ঝর্ণাটি পুরোপুরি ভারতেই অবস্থিত। ভরা বর্ষায় না গেলে এর প্রকৃত রূপ দেখা যায় না। পান্থুমাই পয়েন্টে গিয়ে
বেঙ্গালুর অনেক ঠাণ্ডা স্বভাবের এর গোছান , ৮০% রাস্তায় ই কোন ময়লা পাবেন না , যত রাত ই আপনি বের হন না কেন কোন ভয় নাই যে কেহ আপনাকে আটকাবে , দিনে ভিড় জঞ্জাল হাজার ও মানুষের দৌড় ঝাপ , ছবি তুল্লে মাইন্ড করে , কিন্তু রাত এ উল্টো রাত ৮ টা
হাজারো শাপলা ফুল দেখতে যেতে হবে খুব সকালে জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির বিলে। ভোর থেকেই শাপলা ফুল গুলো ফুটতে শুরু করে। সকাল ১০ পর্যন্ত ফুটন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে ভাল ভাবে উপভোগ করার জন্য যত সকাল যাবেন তত ভাল। যেভাবে যাবেনঃ সিলেটের কদমতলী থেকে ছেড়ে আসা বাসে আপনি সুবানীঘাট, নাইওরপুল, শিবগঞ্জ বা টিলাগড়
অনায়াসেই ঘুরে আসতে পারেন ছোটখাটো রকমের এই ভূস্বর্গে। চকরিয়া - লামা আলীকদম রোডের মিরিঞ্জা নামের এই স্থানে সকাল সাড়ে আটটার দিকে যখন গিয়ে পৌঁছাই,তখন কড়া রোদ আমাদের গায়ে এসে লাগে কিন্তু তখনো কুয়াশার চাদরে মুড়ে থাকা লামায় রোদের বিন্দুমাত্র আঁচ ও এসে লাগে নি। শীতের সকালের প্রত্যেকটা দিন ই এখানে এভাবে শুরু
সুলতানি আমলের নির্দশনের ভিতর যে কয়টা টিকে আছে পাতরাইল মসজিদ এর মধ্যে অন্যতম। প্রায় ৬০০ বছরী এই মসজিদ টিকে আছে সুলতানি আমলের সাক্ষী হয়ে। এলাকাবাসীর কাছে ইহা গায়েবী মসজিদ নামে বেশি পরিচিত। তৎকালীন সময় আউলিয়া আব্দুল খান প্রজাদের পানির কস্ট দূর করার জন্য এই মসজিদের পাশে দুটি দীঘি নির্মান করেন। এই মসজিদটি